দ্রব্য MCQ প্রশ্নের উত্তর । দ্বাদশ শ্রেণির তৃতীয় সেমিস্টার দর্শন
এখানে WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে দ্রব্য MCQ প্রশ্নের উত্তর । দ্বাদশ শ্রেণির তৃতীয় সেমিস্টার দর্শন প্রদান করা হলো। দ্বাদশ শ্রেণির চতুর্থ সেমিস্টার দর্শন (Philosophy) বিষয়ের এই প্রশ্নের উত্তরগুলি শিক্ষার্থীদের তৃতীয় সেমিস্টার দর্শন (Third Semester Philosophy) পরীক্ষা প্রস্তুতিতে সহায়ক হয়ে উঠবে। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের অনুশীলনের জন্য এখানে MCQ MOCK TEST -এর লিঙ্কও প্রদান করা হলো।
দ্রব্য MCQ প্রশ্নের উত্তর । দ্বাদশ শ্রেণির তৃতীয় সেমিস্টার দর্শন :
১) “দ্রব্য সর্বদা বিশেষ্য পদ হয়।” এ কথা বলেছেন – অ্যারিস্টটল
২) “দ্রব্য হল সব বিধেয়ের পূর্ববর্তী।” – এ কথা বলেছেন – অ্যারিস্টটল
৩) “দ্রব্য হল সবরকম ক্রিয়া ও পরিবর্তনের কেন্দ্র।”- এ কথা বলেছেন – অ্যারিস্টটল
৪) দ্রব্যের মুখ্য ও গৌণ অর্থের কথা বলেছেন – অ্যারিস্টটল
৫) দ্রব্য হল সামান্য বিশেষ-এর সমন্বয়।” – এ কথা বলেছেন – অ্যারিস্টটল
৬) “বিশুদ্ধ সামান্য বা জাতি দ্রব্য নয়।” – এই উক্তিটি করেছেন – অ্যারিস্টটল
৭) অ্যারিস্টটল যে অর্থে দ্রব্য বলেছেন তা হল – মুখ্য অর্থে
৮) অ্যারিস্টটলের মতে ‘বাড়ি’ যে অর্থে দ্রব্য তা হল – মুখ্য অর্থে
৯) লাইবনিজের মতে মনাডগুলি হল – শক্তিকেন্দ্র
১০) দর্শনের যে শাখায় দ্রব্যের আলোচনা করা হয় – অধিবিদ্যা
১১) “দ্রব্য হল বস্তুর সারসত্তা – যা অচঞ্চল, শাশ্বত ও স্বনির্ভর।” বলেছেন – প্লেটো
১২) দ্রব্য কথাটি এসেছে – ‘দ্রু’ ধাতু থেকে
১৩) ‘দ্রু’ ধাতুর অর্থ হল – পরিবর্তন
১৪) ‘Substance’ শব্দটির বাংলা প্রতিশব্দ হল – দ্রব্য
১৫) স্পিনোজার মতে ঈশ্বরের দুটি সমান্তরাল গুণ হিসেবে গণ্য করা হয় – দেহ ও মনকে
১৬) “দেহ-মন পরস্পর মিথস্ক্রিয়া করে।”- এ কথা বলেছেন – দেকার্ত
১৭) ‘Substance’ শব্দটি যে ল্যাটিন শব্দ থেকে এসেছে – Substantia
১৮) ‘Substance’ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হল – নিম্নে দণ্ডায়মান
১৯) ‘Substantia’ শব্দটি এসেছে – Hypostasis থেকে
২০) দ্রব্য সম্পর্কিত সাধারণ মানুষের মতকে বলা হয় – লৌকিক মত
২১) গুণ যাকে অবলম্বন করে থাকে, তাকে বলে – দ্রব্য
২২) ‘চিনির স্বাদ মিষ্টি’-এখানে চিনি হল – দ্রব্য
২৩) চিনি দ্রব্যের গুণ হল – মিষ্টত্ব
২৪) সামান্য বা ধারণাকে দ্রব্য বলেছেন – প্লেটো
২৫) “দ্রব্য ও সামান্য ধারণা এক এবং অভিন্ন।”- এই উক্তিটি – প্লেটোর
২৬) নিত্য, শাশ্বত ও সামান্য ধারণাকে দ্রব্য বলেছেন – প্লেটো
২৭) প্লেটোর মতে দ্রব্যের ধারণা হল – বুদ্ধিলব্ধ
২৮) “ধারণা বা জাতি হল সদ্বস্তু।”- এ কথা বলেছেন – প্লেটো
২৯) ‘দ্রব্য হল অসংখ্য চেতন পরমাণু।’ – এ কথা বলেছেন – লাইবনিজ
৩০) কার মতে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য জগৎ হল ধারণার অনুলিপি? – প্লেটো
৩১) অ্যারিস্টটলের মতে কোন্ সত্তাটি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ? – দ্রব্য
৩২) “একটি দ্রব্য অপর দ্রব্যকে প্রভাবিত করতে পারে না।” – এ কথা বলেছেন – লাইবনিজ
৩৩) “দ্রব্য গুণের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করে।”- এ কথা বলেছেন – অ্যারিস্টটল
৩৪) “আগে আমাদের দ্রব্যের জ্ঞান হয় এবং দ্রব্যের জ্ঞানের মাধ্যমেই অন্যান্য সবকিছুর জ্ঞান হয়।”- এ কথা বলেছেন – অ্যারিস্টটল
৩৫) ‘বিশেষ বিশেষ বস্তু বা ব্যক্তি আকার ও উপাদানের মিলিত ফল।’ – এ কথা মেনেছেন – অ্যারিস্টটল
৩৬) “সামান্য ও বিশেষের সংযোগে যে গুণসমন্বিত বিশিষ্ট সত্তা গঠিত হয় তাই প্রকৃত দ্রব্য।” – এ কথা বলেছেন – অ্যারিস্টটল
৩৭) “দ্রব্য কোনো যৌগিক বস্তু হতে পারে না।” – এ কথা মনে করেন – লাইবনিজ
৩৮) “দ্রব্য হল পরিবর্তনের অন্তরালে এক অপরিবর্তনীয় স্থায়ী সত্তা।” – এ কথা বলেছেন – অ্যারিস্টটল
৩৯) “দ্রব্য হল স্থায়ী পদার্থ।” – এ কথা বলেন – অ্যারিস্টটল
৪০) অ্যারিস্টটলের মতে দ্রব্যের ভিত্তি – সারসত্তা
৪১) “দ্রব্য হল তাই যা স্বাধীনভাবে ক্রিয়া করতে সক্ষম।” – এ কথা বলেছেন – লাইবনিজ
৪২) ‘মুখ্য’ অর্থে দ্রব্য বলতে অ্যারিস্টটল বোঝান – বিশিষ্ট মূর্ত বস্তু
৪৩) ‘গৌণ’ অর্থে দ্রব্য বলতে অ্যারিস্টটল বোঝান – বস্তুশ্রেণি
৪৪) ‘দ্রব্য হল মূর্ত বিশিষ্ট বস্তু।’- এ কথা বলেছেন – অ্যারিস্টটল
৪৫) স্কুল বা বিদ্যালয় যে অর্থে দ্রব্য – মূর্ত বিশিষ্ট বস্তু অর্থে
৪৬) নামপদের সাহায্যে দ্রব্যের উল্লেখ করা হয়’- এ কথা বলেছেন –অ্যারিস্টটল
৪৭) লাইবনিজের দ্রব্য সংক্রান্ত মতবাদের দার্শনিক পরিণতিকে বলা হয় – বহুত্ববাদ
৪৮) ‘মনুষ্যত্ব’- কে যে অর্থে দ্রব্য বলা হয় তা হল – গৌণ অর্থে
৪৯) লাইবনিজ হলেন একজন – বহুত্ববাদী দার্শনিক
৫০) ‘Meditations’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন – দেকার্ত
৫১) দেকার্তের মতে দ্রব্যকে জানা যায় – গুণের মাধ্যমে
৫২) দেকার্তের মতে দ্রব্যের ধারণা – সহজাত ধারণা
৫৩) দেকার্তের মতে দ্রব্যের প্রকার – তিনটি
৫৪) দেকার্তের মতে আপেক্ষিক দ্রব্য হল – দেহ ও মন
৫৫) দেকার্তের মতে প্রাথমিক দ্রব্য হল – ঈশ্বর
৫৬) দেকার্তের মতে চেতনা যার স্বরূপত ধর্ম সেটি হল – মন
৫৭) লাইবনিজের দ্রব্যতত্ত্বের নাম – মনাডতত্ত্ব
৫৮) “যা স্বয়ম্ভু ও স্ববেদ্য তাই হল দ্রব্য।”- এ কথা বলেছেন – স্পিনোজা
৫৯) “ঈশ্বরই একমাত্র দ্রব্য।”-এ কথা বলেছেন – স্পিনোজা
৬০) অন্তর্বর্তী ঈশ্বরবাদের সমর্থক ছিলেন – স্পিনোজা
৬১) স্পিনোজার মতে ঈশ্বর হলেন এই বিশ্বজগতের – অন্তস্থ কারণ
৬২) “সবকিছুই ঈশ্বর এবং ঈশ্বরই সবকিছু।”- মতটি – স্পিনোজার
৬৩) স্পিনোজা ঈশ্বরকে বলেছেন – অব্যক্ত প্রকৃতি
৬৪) স্পিনোজার মতে সমগ্র জগৎ হল – ব্যক্ত প্রকৃতি
৬৫) “স্পিনোজার দ্রব্য যেন একটি সিংহের গুহা।” – এ কথা বলেন – হেগেল
৬৬) স্পিনোজার মতবাদের পরিণতি হল – অদ্বৈতবাদ
৬৭) সাধারণ মানুষ মনে করে – দ্রব্য + গুণ = বস্তু
৬৮) লৌকিক মতে দ্রব্য যার মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করে – গুণ
৬৯) দ্রব্য সম্পর্কে স্পিনোজার মতকে বলা হয় – অদ্বৈতবাদ
৭০) দ্রব্য যে যে বিষয়ের উৎস – শক্তি, ক্রিয়া ও প্রচেষ্টার
৭১) দেকার্তের মতে দ্রব্যের অপরিহার্য ধর্ম হল – মুখ্যগুণ
৭২) দ্রব্য হল ‘ক্রিয়া ও শক্তির উৎস’-এটি হল – লৌকিক মত
৭৩) দেকার্তের মতে যে বস্তু নিজের অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্য অন্যের উপর নির্ভর করে, তাকে বলে – সসীম বস্তু














