bagh-kobitar-question-answers

বাঘ কবিতার প্রশ্নের উত্তর । ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা

WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য বাঘ কবিতার প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই অনুশীলনীর প্রশ্নের উত্তরগুলি  অনুশীলনের মধ্য দিয়ে তাদের পাঠ্য সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করতে পারবে।

বাঘ কবিতার প্রশ্নের উত্তর । ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা : 

 

১) নবনীতা দেবসেনের প্রথম প্রকাশিত বইয়ের নাম কী ?

উঃ নবনীতা দেবসেনের প্রথম প্রকাশিত বইয়ের নাম প্ৰথম প্ৰত্যয়।

২) তাঁর লেখা একটি ভ্রমণকাহিনির নাম লেখো। 

উঃ নবনীতা দেবসেনের লেখা একটি ভ্রমণকাহিনির নাম ট্রাকবাহনে ম্যাকমাহনে। 

৩) পাখিরালয়ের বাসায় কী পাওয়া যেত না ? 

উঃ পাখিরালয়ের বাসায় ছাগল, হরিণ, ভেড়া পাওয়া যেত না। 

৪) ছোট্ট বাঘ তার খিদে মেটানোর জন্য প্রথমে কী ধরতে গিয়েছিল ?

উঃ ছোট্ট বাঘ তার খিদে মেটানোর জন্য প্রথমে কাঁকড়া ধরতে গিয়েছিল।

৫) ছোট্ট বাঘের বাবা-মা বাসা বদলে কোথায় গিয়েছিল ?

উঃ ছোট্ট বাঘের বাবা-মা বাসা বদলে সুন্দরবনের সজনেখালি গিয়েছিল। 

৬) সুন্দরবনের বাঘ কী নামে পরিচিত ? 

উঃ সুন্দরবনের বাঘ ‘রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার’ নামে পরিচিত।  

৭) ছোট্ট বাঘ পাখির ছানা ধরতে পারেনি কেন ?

উঃ পাখি চটপটে ও দুরন্ত বলে বাঘছানাটি থাবা বাগিয়ে আক্রমণ করলে পাখিগুলি দ্রুত আকাশে উড়ে যেত। তাই সে পাখির ছানা শিকার করতে পারেনি। 

৮) বাঘের ছানা গর্তে থাবা দিয়েই কেঁদে উঠেছিল কেন ? 

উঃ বাঘের ছানা গর্তে থাবা দিয়েই কেঁদে উঠেছিল, তার কারণ সেখানে লম্বা দাঁড়াবিশিষ্ট কাঁকড়ার দল তাকে কামড়ে দিয়েছিল। 

৯) বাঘছানাকে বাবা কীভাবে কাঁকড়ার হাত থেকে রক্ষা করল ? 

উঃ বড়ো ও ধারালো নখযুক্ত থাবা দিয়ে কাঁকড়ার দাঁড়া কেটে বাঘছানাকে তার বাবা বিপদ থেকে মুক্ত করল।  

১০) বাঘজননী লজ্জা পেয়েছিল কেন ? 

উঃ বাঘের সন্তান হয়ে বাঘছানাটি মাছ শিকার করছে দেখে তার মা লজ্জা পেয়েছিল।  

১১) বাঘছানার মতে বনটা কেবল কী দিয়েই ‘ঠাসা’ ?  

উঃ বাঘছানার মতে বনটা কেবল পাখি দিয়েই ‘ঠাসা’।  

১২) বাঘের ছানার বাবার থাবা কেমন দেখতে ?

উঃ বাঘের ছানার বাবার থাবাটি নখযুক্ত এবং বিশাল আকারের। 

১৩) বাঘছানাটি কী কী শিকারে কীভাবে ব্যর্থ হত ?  

উঃ বাঘছানাটি যে বনে থাকত সেখানে শিকারের উপযুক্ত হরিণ, ভেড়া কিছুই ছিল না। বনটি ছিল পাখিতে ভরা। তাই সে বাধ্য হয়ে পাখি ধরতে যেত, কিন্তু খুদে বাঘছানার পক্ষে সেটাও পেরে ওঠা অসম্ভব হত। মুহূর্তে পাখিরা তার নাগালের বাইরে উড়ে যেত। আবার কাঁকড়ার শক্তিশালী এবং ধারালো দাঁড়া থাকে সেটা না জেনেই বাঘশাবকটি গিয়েছিল তা শিকার করতে। কিন্তু কাঁকড়ার কামড় খেয়ে বাঘছানাটি কান্না জুড়ে দেয়। এইভাবেই বাঘের ছানাটি শিকার করতে অসফল বা ব্যর্থ হয়। 

১৪) “ভোঁদড় তো নোস, ব্যাঘ্র যে তুই, বৎস!”- বাঘজননীর তার সন্তানকে এমনটা বলবার কারণ কী ?  

উঃ ভোঁদড় বিড়ালজাতীয় প্রাণী। মাছ তাদের প্রিয় খাদ্য। অন্যদিকে বাঘ শিকার করে হরিণ, মহিষ, ভেড়া। মাছ মেরে খাওয়া তাদের কাছে অপমানের। শক্তিশালী প্রাণী শিকারে যে বীরত্ব ও ক্ষমতা প্রকাশ পায়, মাছ বা কাঁকড়া মারায় তার সামান্যটুকুও দেখা যায় না। ছড়ায় যে বাঘছানাটির কথা বলা হয়েছে সে কিছু না পেয়ে মাছশিকারে বাধ্য হয়েছিল। এই কারণে সে যে বাঘ, তার যে এমন কাজ করা সাজে না- এটা মনে করাতেই বাঘজননী সন্তানকে এমন উপদেশ দেন। 

PDF DOWNLOAD LINK ONLY FOR SUBSCRIBERS

বাঘ কবিতার প্রশ্নের উত্তর

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার প্রচেষ্টা করবেন না

Scroll to Top