মধ্যযুগের বাংলা সমাজ ও সাহিত্যের প্রধান ধারা MCQ । একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথম সেমিস্টার
WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে একাদশ শ্রেণির প্রথম সেমিস্টার পরীক্ষা প্রদান করতে চলা শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে মধ্যযুগের বাংলা সমাজ ও সাহিত্যের প্রধান ধারা MCQ । একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথম সেমিস্টার প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই প্রশ্নের উত্তরগুলি সমাধানের মধ্য দিয়ে তাদের পরীক্ষা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে।
মধ্যযুগের বাংলা সমাজ ও সাহিত্যের প্রধান ধারা MCQ । একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথম সেমিস্টার :
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন MCQ প্রশ্ন-উত্তরঃ
১) সাহিত্যের ইতিহাসে ‘অন্ধকারময় যুগ’ হল- ত্রয়োদশ-চতুর্দশ শতাব্দী
২) ‘মধ্যযুগ’ বলতে বোঝায়- পঞ্চদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী
৩) ‘চৈতন্য পর্ব’ নামে অভিহিত- ষোড়শ শতাব্দী
৪) কবি ভারতচন্দ্রের মৃত্যু হয়- ১৭৬০খ্রিঃ
৫) বাংলা সাহিত্যের ‘যুগসন্ধিক্ষণ’ হল- ১৭৬০-১৮০০খ্রিঃ
৬) হিন্দু কবিদের ভাষায় হুসেন শাহ ছিলেন- নৃপতিতিলক
৭) ‘আর্যাসপ্তশতী’ নামক সংস্কৃত কাব্যটির রচয়িতা- গোবর্ধন আচার্য
৮) ইফ্তিকারুদ্দিন বিন বখ্তিয়ার খিলজির বাংলাদেশ আক্রমণকালে রাজা ছিলেন- লক্ষ্ণণ সেন
৯) বাংলাদেশে তুর্কি আক্রমণ হয়- ১২০৩ খ্রিঃ
১০) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ত্রয়োদশ-চতুর্দশ শতাব্দীকে বলা হয়- অন্ধকারময় যুগ
১১) আলাউদ্দিন হুসেন শাহ বাংলার সিঙ্ঘাসনে বসেন- ১৪৯৩ খ্রিঃ
১২) আদি-মধ্যযুগের প্রাথমিক নিদর্শন হল- শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
১৩) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুঁথিটি আবিষ্কার করেন- বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ
১৪) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের পুঁথিটি আবিষ্কৃত হয়েছিল- ১৯০৯ খ্রিঃ
১৫) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের পুঁথিটি আবিষ্কৃত হয়- বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামে
১৬) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুঁথিটি প্রকাশিত হয়- বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে
১৭) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুঁথিটি প্রকাশিত হয়- ১৯১৬ খ্রিঃ
১৮) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুঁথিটি প্রকাশিত হয়- বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভের সম্পাদনায়
১৯) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুঁথিটিতে প্রাপ্ত চিরকূটে নাম পাওয়া যায়- শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ
২০) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য রচিত হয়- ১৪৭৩-১৪৮০ খ্রিঃ মধ্যে
২১) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটির রচয়িতা- বড়ু চন্ডীদাস
২২) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি যে কটি খন্ডে বিভক্ত- ১৩টি
২৩) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের শেষ খন্ডের নাম- রাধাবিরহ
২৪) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের প্রধান চরিত্র- কৃষ্ণ
২৫) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে যে কাব্যের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়- জয়দেবের গীতগোবিন্দ
অতিরিক্ত সংযোজনঃ
১) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ত্রয়োদশ-চতুর্দশ শতাব্দীকে বলা হয় – অন্ধকার যুগ
২) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘মধ্যযুগ’ বলতে যে সময়কালকে বোঝানো হয়ে থাকে – খ্রিস্টীয় পঞ্চদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী
৩) মধ্যযুগের কাব্যভাবনা ও রচনার বিবর্তনের পথরেখা অনুসরণ করে মধ্যযুগের সাহিত্যকে ভাগে ভাগ করা যায় – তিন ভাগে
৪) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘প্রাচৈতন্য পর্ব’ বলে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে যে সময়কালকে – চতুর্দশ-পঞ্চদশ শতাব্দী
৫) ‘চৈতন্যপর্ব’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় – ষোড়শ শতককে
৬) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘চৈতন্যোত্তর পর্ব’ বলে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে – সপ্তদশ-অষ্টাদশ শতাব্দীকে
৭) কবি ভারতচন্দ্রের মৃত্যু – ১৭৬০ খ্রিস্টাব্দে
৮) যে সময়কালকে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যুগসন্ধি বলা হয়ে থাকে – ১৭৬০-১৮০০ খ্রিস্টাব্দ
৯) বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন হল – চর্যাপদ
১০) চর্যাপদের গানগুলির রচয়িতা – বৌদ্ধ সহজিয়া সিদ্ধাচার্যরা
১১) এদেশে তুর্কি আক্রমণ শুরু হয় – দ্বাদশ শতাব্দীর একেবারে শেষে
১২) গৌড়ের সিংহাসনে সম্রাট হোসেন শাহ অধিষ্ঠিত ছিলেন – ১৪৯৩-৯৪ খ্রিস্টাব্দে
১৩) হিন্দু কবিদের ভাষায় হোসেন শাহ ছিলেন – নৃপতিতিলক
১৪) এদেশে আর্য অধিকার বিস্তৃত হওয়ার আগে বাস ছিল – অস্ট্রিক-দ্রাবিড়-মোঙ্গলদের
১৫) আর্যাসপ্তশতী নামক সংস্কৃত কাব্যটির রচয়িতা হলেন – গোবর্ধন আচার্য
১৬) বখতিয়ার খিলজি নবদ্বীপ জয় করেন – আনুমানিক ১২০৩ খ্রিস্টাব্দে
১৭) বখতিয়ার খিলজির বাংলাদেশ আক্রমণকালে রাজা ছিলেন – লক্ষ্মণ সেন
১৮) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে ত্রয়োদশ-চতুর্দশ শতাব্দীকে বলা হয় – অন্ধকারময় যুগ
১৯) আলাউদ্দিন হোসেন শাহ বাংলার সিংহাসনে বসেন – ১৪৯৩ খ্রিস্টাব্দে
২০) যার পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলা সাহিত্যে পুনরুজ্জীবন লক্ষ করা যায় – আলাউদ্দিন হোসেন শাহ
২১) আদি-মধ্যযুগের প্রাথমিক নিদর্শন হল – শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
২২) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুথিটি আবিষ্কার করেছিলেন – মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
২৩) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুথিটি আবিষ্কৃত হয়েছিল – ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে
২৪) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের পুঁথিটি আবিষ্কার হয় যে জেলা থেকে – বাঁকুড়া
২৫) বাঁকুড়া জেলার যে গ্রাম থেকে শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুঁথিটি পাওয়া গিয়েছে – কাঁকিল্যা গ্রাম
২৬) যে ব্যক্তির গোয়াল ঘর থেকে শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুঁথিটি আবিষ্কৃত হয়েছিল – দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
২৭) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’-এর পৃথিটি সম্ভবত সংরক্ষিত ছিল – বনবিষুপুরের রাজদরবারে
২৮) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’-এর প্রাপ্ত পুথিতে পদ সংখ্যা ছিল – ৪১৫ টি
২৯) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন যে বিষয়ক কাব্য – রাধাকৃয়ের প্রেমলীলা বিষয়ক
৩০) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি প্রকাশিত হয় – বাংলা সাহিত্য আকাদেমি থেকে
৩১) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের পুথিটি কবে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয় – ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে
৩২) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটি সম্পাদনা করা হয় – ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে
৩৩) যার সম্পাদনায় ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ প্রথম মুদ্রিত আকারে প্রকাশিত হয় – বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ
৩৪) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ নামটি দিয়েছিলেন – বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ
৩৫) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’-এর পুথিটিতে প্রাপ্ত চিরকুটে গ্রন্থের যে নাম পাওয়া যায় – শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ
৩৬) গবেষকদের মতে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন লেখা হয়েছিল – আনুমানিক চতুর্দশ শতাব্দীর শেষে বা পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথমে
৩৭) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য রচিত হয় – ১৪৭৩-১৪৮০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে
৩৮) ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটির রচয়িতা হলেন – বড়ু চণ্ডীদাস
৩৯) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে যে যে চন্ডীদাসকে নিয়ে চন্ডীদাস সমস্যার উৎপত্তি হয় – বড়ু চণ্ডীদাস, চণ্ডীদাস, অনন্ত বড়ু চণ্ডীদাস
৪০) মধ্যযুগে যত জন চন্ডীদাসের অস্তিত্ব জানা যায় – চার জন
বৈষ্ণব পদাবলি MCQ প্রশ্ন-উত্তরঃ
১) গীতগোবিন্দম গ্রন্থের রচয়িতা- জয়দেব
২) গীতগোবিন্দম রচিত হয়েছিল- দ্বাদশ শতাব্দীতে
৩) জয়দেব যার রাজসভার কবি ছিলেন- লক্ষ্মণ সেন
৪) চন্ডীদাস হলেন- বিরহের কবি
৫) মোইথিল কোকিল নামে পরিচিত ছিলেন- বিদ্যাপতি
৬) বিদ্যাপতি কূলধর্মে ছিলেন- শৈব
৭) বিদ্যাপতি যে ভাষায় পদ রচনা করেছিলেন- ব্রজবুলি
৮) বিদ্যাপতির একটি অন্যতম গ্রন্থ হল- পুরুষপরীক্ষা
৯) অভিনব জয়দেব নামে পরিচিত ছিলেন- বিদ্যাপতি
১০) ব্রজবুলি যে সকল ভাষার সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছিল- বাংলা, মৈথিলি ও অবহট্ঠ
১১) দ্বিতীয় বিদ্যাপতি আখ্যা প্রদান করা হয়েছে- গোবিন্দদাসকে
১২) বিদ্যাপতির ভাবশিষ্য বলা হয়- গোবিন্দদাসকে
১৩) চন্ডীদাসের ভাবশিষ্য বলা হয়- জ্ঞানদাসকে
১৪) জ্ঞানদাস জন্মগ্রহণ করেছিলেন- কাঁদড়া গ্রামে
১৫) জ্ঞানদাস জন্মগ্রহণ করেন- ষোড়শ শতাব্দীতে
১৬) শ্রীনিবাস আচার্যের অন্যতম শিষ্য ছিলেন- গোবিন্দদাস
১৭) সুবৃহৎ বৈষ্ণব সংকলন গ্রন্থ হল- পদকল্পতরু
১৮) নিত্যানন্দের শিষ্য ছিলেন- বলরাম দাস
১৯) সঙ্গীতকারক উপাধিপ্রাপ্ত হয়েছেন- বলরাম দাস
২০) একজন বিশিষ্ট মুসলমান কবি হলেন- সৈয়দ মর্তুজা
চৈতন্য ও চৈতন্য জীবনী কাব্য MCQ প্রশ্ন-উত্তরঃ
১) শ্রীচৈতন্যদেবের জন্ম হয়েছিল- ১৪৮৬ খ্রিঃ
২) চৈতন্যদেবের মাতার নাম হল- শচীদেবী
৩) কাটোয়ায় চৈতন্যদেব যার কাছে দীক্ষা গ্রহণ করেছিলেন- কেশবভারতী
৪) গয়ায় চৈতন্যদেব যার কাছে দীক্ষা গ্রহণ করেছিলেন- ঈশ্বরপুরী
৫) চৈতন্যদেবের মৃত্যু হয়েছিল- ১৫৩৩ খ্রিঃ
৬) চৈতন্যদেব প্রচার করেছিলেন- ভক্তিধর্ম
৭) যাকে অবলম্বন করে বাংলা সাহিত্যে জীবনী সাহিত্যের সূত্রপাত ঘটে- শ্রীচৈতন্যদেব
৮) “বাঙালির হীয়া অমিয় মথিয়া নিমাই ধরেছে কায়া” বলেছেন- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
৯) ‘অমৃতাভ’ কাব্যের রচয়িতা হলেন- নবীনচন্দ্র সেন
১০) ‘শ্রীচৈতন্যলীলা’ নাটকটির রচয়িতা হলেন- গিরিশ ঘোষ
১১) ‘চন্ডালোহপি দ্বিজশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ণ’ কথাটির অর্থ হল- হরিভক্ত চন্ডাল হরিভক্তিহীন দ্বিজের থেকে শ্রেষ্ঠ
১২) বৈষ্ণব পদাবলী ধারাকে বিভক্ত করা হয়- তিনটি ধারায় (চৈতন্য পূর্ববর্তী, চৈতন্য সমসাময়ীক ও চৈতন্যত্তর)
১৩) বাংলায় বৈষ্ণব পদাবলী ধারার সূচনা ঘটে- পঞ্চদশ শতাব্দীতে
১৪) বাংলায় বৈষ্ণব পদাবলী ধারার বিকাশ ঘটেছিল- সপ্তদশ শতাব্দীতে
১৫) চৈতন্যদের প্রভাবে বাংলা বৈষ্ণব পদাবলী ধারায় আগমন ঘটে- গৌরাঙ্গ বিষয়ক পদ ও গৌরচন্দ্রিকার
১৬) মুরারি গুপ্ত রচিত চৈতন্য জীবিনী গ্রন্থের নাম হল- শ্রীশ্রীকৃষ্ণচৈতন্যচরিতামৃতম
১৭) শ্রীশ্রীকৃষ্ণচৈতন্যচরিতামৃতম গ্রন্থে সর্গ রয়েছে- ৭৮টি
১৮) প্রবোধচন্দ্রোদয় নাটকটির রচয়িতা- কৃষ্ণমিশ্র
১৯) চৈতন্যচন্দ্রোদয় নাটকটির রচয়িতা- কর্ণপুর
২০) চৈতন্যভাগবত গ্রন্থটির রচয়িতা- বৃন্দাবনদাস
২১) শ্রীচৈতন্যচরিতামৃতম গ্রন্থটির রচয়িতা- কৃষ্ণদাস কবিরাজ
২২) চৈতন্যলীলার ব্যাস বলা হয়- বৃন্দাবনদাসকে
২৩) চৈতন্যভাগবত গ্রন্থের পূর্বনাম ছিল- চৈতন্যমঙ্গল
২৪) লোচনদাস যার শিষ্য ছিলেন- নরহরি সরকার
২৫) লোচনদাসের চৈতন্যমঙ্গল বিভক্ত- ৪টি খন্ডে
২৬) কৃষ্ণদাস কবিরাজের গ্রন্থে খন্ড আছে- ৬২টি
২৭) গৌরাঙ্গবিজয় গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন- চূড়ামণি দাস
২৮) পদকল্পতরু গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন- গোকুলানন্দ সেন
২৯) মহাপ্রভুর দাক্ষিণাত্য ও পশ্চিম ভারত ভ্রমণের প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণ পাওয়া যায় যে গ্রন্থে- গোবিন্দদাসের কড়চা
৩০) রসিকমঙ্গল গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন- গোপীবল্লভ দাস
মঙ্গলকাব্য MCQ প্রশ্ন-উত্তরঃ
১) ‘বারোমাস্যা’ কোন শ্রেণির কাব্যধারার বৈশিষ্ট্য?- মঙ্গলকাব্য
২) মঙ্গলকাব্যে ‘চৌতিশা’ কী?- বর্ণানুক্রকিম চৌত্রিশ অক্ষরে দেবতার স্তব
৩) মঙ্গলকাব্যগুলির দ্বিতীয় অংশে বর্ণিত হয়েছে- গ্রন্থ উৎপত্তির কারণ
৪) বাংলা সাহিত্যের সর্বাপেক্ষা প্রাচীনতম মঙ্গলকাব্য হল- মনসামঙ্গল
৫) মনসামঙ্গলের দেবী হলেন- মনসা
৬) মনসামঙ্গলের আদি কবি হলেন- হরিদত্ত
৭) চৈতন্য পরবর্তী যুগের একজন মনসামঙ্গলকার হলেন- কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ
৮) মনসামঙ্গল কাব্যগুলির মধ্যে সব থেকে জনপ্রিয়- পদ্মাপুরাণ
৯) কবি কেতকাদাস ক্ষেমানন্দের সময়কাল হল- সপ্তদশ শতাব্দী
১০) চন্ডীমঙ্গল কাব্যধারার আদি কবি হলেন- মানিক দত্ত
১১) চন্ডীমঙ্গল কাব্যধারার শ্রেষ্ঠ কবি হলেন- মুকুন্দ চক্রবর্তী
১২) মুকুন্দ চক্রবর্তীর কাব্যটি যে নামে পরিচিত- অভয়ামঙ্গল
১৩) মুকুন্দ চক্রবর্তীর পিতার নাম ছিল- হৃদয় মিশ্র
১৪) মুকুন্দরাম যার অত্যাচারে বাস্তুভিটা পরিত্যাগ করে মেদিনীপুরে আসেন- মামুদ শরিফ
১৫) চন্ডীমঙ্গলের আখেটিক খন্ডের নায়ক হলেন- কালকেতু
১৬) চন্ডীমনঙ্গলের বণিক খন্ডের নায়ক হল- ধনপতি সদাগর
১৭) ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার আদি কবি হলেন- ময়ুরভট্ট
১৮) ময়ুরভট্টের ধর্মমঙ্গল কাব্যের নাম- হাকন্দপুরাণ
১৯) ধর্মমঙ্গল কাব্যের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি হলেন- ঘনরাম চক্রবর্তী
২০) অষ্টাদশ শতাব্দীতে মঙ্গলকাব্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি হলেন- ভারতচন্দ্র রায়
২১) কোন কবি ‘রায়গুণাকর’ উপাধি লাভ করেছিলেন?- ভারতচন্দ্র রায়
২২) ভারতচন্দ্র রায়ের পিতার নাম- নরেন্দ্রনারায়ণ রায়
২৩) ভারতচন্দ্র কোন রাজার পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেছিলেন?- কৃষ্ণচন্দ্র
২৪) অন্নদামঙ্গল কাব্যটি বিভক্ত- ৩টি খন্ডে
২৫) বিদ্যাসুন্দর আখ্যানের শ্রেষ্ঠ কবি- ভারতচন্দ্র রায়
২৬) শিবায়ন কাব্যগুলির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় যার রচনা- রামেশ্বর ভট্টাচার্য
২৭) ভারতচন্দ্র রায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন- পেঁড়ো গ্রামে
২৮) অন্নদামঙ্গল কাব্যের তৃতীয় অংশে আছে- মানসিংহের কাহিনি
২৯) কাশ্মীরের কনি বিলহ্বনের লেখা সংস্কৃত খন্ডকাব্য হল- চৌর পঞ্চাশিকা
৩০) ‘সূর্যের পাঁচালি’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন- দ্বিজ কালিদাস
অনুবাদ কাব্য MCQ প্রশ্ন-উত্তরঃ
১) বাংলা ভাষায় ভাগবত অনুবাদ করেছিলেন- মালাধর বসু
২) মালাধর বসুর ভাগবত অনুবাদের নাম ছিল- শ্রীকৃষ্ণবিজয়
৩) মালাধর বসু উপাধি পান- গুণরাজ খাঁ
৪) মালাধর বসুকে গুণরাজ খাঁ উপাধি প্রদান করেছিলেন- রুক্নুদ্দিন বরবক্ শাহ
৫) চট্টগ্রামের শাসনকর্তা পরাগল খাঁর পুত্রের নাম- ছুটি খাঁ
৬) বাংলা ভাষায় রামায়ণের প্রথম অনুবাদক হলেন- কৃত্তিবাস ওঝা
৭) কৃত্তিবাস ওঝা জন্মগ্রহণ করেছিলেন- নদীয়া জেলার ফুলিয়া গ্রামে
৮) কৃত্তিবাস রচিত রামায়ণ যে নামে পরিচিত- শ্রীরাম পাঁচালী
৯) বাংলায় মহাভারত রচনা শুরু হয়েছিল- আনুমানিক ষোড়শ শতাব্দীতে
১০) ‘পরাগলী মহাভারত’ নামে মহাভারত অনুবাদ করেন- কবীন্দ্র পরমেশ্বর দাস
১১) জৈমিনি মহাভারতের অনুবাদ করেন- শ্রীকর নন্দী
১২) শ্রীকর নন্দী মহাভারতের যে পর্বের বিস্তৃত অনুবাদ করেছিলেন- অশ্বমেধ
১৩) বাংলা ভাষায় মহাভারতের শ্রেষ্ঠ অনুবাদক- কাশীরাম দাস
১৪) কাশীরাম দাসের পিতার নাম ছিল- কমলাকান্ত দাস
১৫) কাশীরাম দাস জন্মগ্রহণ করেছিলেন- বর্ধমানের কাটোয়া অঞ্চলের সিঙ্গি গ্রামে
১৬) কাশীরাম দাস মূল মহাভারতের যে’কটি খন্ড অনুবাদ করেছিলেন- ৪টি পর্ব
১৭) ভাগবতের যে দুটি স্কন্ধ অবলম্বনে ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ রচিত হয়- দশম ও একাদশ
১৮) চৈতন্যমঙ্গলের রচয়িতা হলেন- জয়ানন্দ
১৯) ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ কাব্যটি রচিত হয়- ১৪৭৩ থেকে ১৪৮০খ্রিঃ মধ্যে
২০) মালাধর বসুর জন্মস্থান হল- বর্ধমানের কুলীন গ্রামে
ইসলামীয় ধারা MCQ প্রশ্ন-উত্তরঃ
১) রোসাঙদের রাজবংশ হল- মগ
২) রোসাঙদের মাতৃভাষা হল- আরাকান
৩) হুসেন শাহ চট্টগ্রাম জয় করেছিলেন- পঞ্চদশ শতাব্দীর সূচনায়
৪) আরাকান রাজসভার একজন বিশিষ্ট কবি হলেন- দৌলত কাজি
৫) বাংলাদেশে স্বাধীন নাবাবী আমল শুরু হয়েছিল যে শতাব্দীতে- অষ্টাদশ
৬) সত্যনারায়ণ পাঁচালি রচনা করেছিলেন- ফৈজুল্লা
৭) আরাকান অঞ্চল ব্রহ্মদেশের দ্বারা অধিকৃত হয়েছিল- ১৭৮২ খ্রিঃ
৮) চট্টগ্রাম অঞ্চলে যার শাসনকালে বঙ্গসংস্কৃতির শ্রীবৃদ্ধি ঘটেছিল- হোসেন শাহ
৯) দৌলত কাজী জন্মগ্রহণ করেছিলেন- চট্টগ্রামে
১০) দৌলত কাজী যার সভাকবি ছিলেন- শ্রীধর্মার
১১) আরাকান রাজসভার কাহিনিতে প্রাধান্য পেয়েছিল- মানবচরিত্রের কাহিনি
১২) লোরচন্দ্রানী কাব্যের অপর নাম- সতী-ময়নার কাহিনি
১৩) দৌলত কাজীর লেখা কাব্যের নাম- লোরচন্দ্রানী
১৪) লোরচন্দ্রানী গ্রন্থটি যে গ্রন্থ থেকে অনুদিত- মৈনা কো সৎ
১৫) যার অনুগ্রহে দৌলত কাজী লোরচন্দ্রানী কাব্য রচনা করেন- আশরফ খান
১৬) অসমাপ্ত লোরচন্দ্রানী কাব্যটি সমাপ্ত করেন- কবি আলাওল
১৭) সৈয়দ আলাওলের শ্রেষ্ঠ কাব্যকীর্তি হল- পদ্মাবতী
১৮) সৈয়দ আলাওলের শেষ রচনা হল- সেকেন্দারনামা
১৯) ইউসুফ জোলেখার রচয়িতা হলেন- শাহ মুহম্মদ সগীর
২০) গাজীমঙ্গল রচনা করেছিলেন- আবদুল গফুর
শাক্ত পদাবলি MCQ প্রশ্ন-উত্তরঃ
১) ঔরঙজেবের মৃত্যু হয়- ১৭০৭ খ্রিঃ
২) যে শাক্তকবি ‘কবিরঞ্জন’ নামে প্রসিদ্ধ- রামপ্রসাদ সেন
৩) রামপ্রদাস সেনের জন্ম হয়েছিল- আনুমানিক ১৭২০ খ্রিঃ
৪) রামপ্রসাদ সেনের জন্ম হয়েছিল যে গ্রামে- কুমারহট্ট
৫) কুমারহট্ট গ্রামটি যে জেলায় অবস্থিত- চব্বিশ পরগণা
৬) রামপ্রসাদ সেনের পিতার নাম ছিল- রামরাম সেন
৭) রামপ্রসাদ সেন যে রাজার পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেছিলেন- রাজা কৃষ্ণচন্দ্র
৮) বিদ্যাসুন্দর কাব্যটি রচনা করেছেন- ভারতচন্দ্র / রামপ্রসাদ সেন (দুজনেই পৃথকভাবে)
৯) শাক্তপদাবলীর একটি বিশেষ পর্যায় হল- বিজয়া
১০) কমলাকান্ত ভট্টাচার্যের জন্ম হয়েছিল- ১৭৭২ খ্রিঃ
১১) কমলাকান্ত ভট্টাচার্যের মৃত্যু হয়েছিল- ১৮২১ খ্রিঃ
১২) ‘মা আমায় ঘুরাবে কত’ গানটি রচনা করেছেন- রামপ্রসাদ সেন
১৩) ‘আসার আশা ভবে আসা’ গানটি রচনা করেছেন- রামপ্রসাদ সেন
১৪) ‘মজিল মন ভ্রমরা’ গানটি রচনা করেছেন- কমলাকান্ত ভট্টাচার্য
১৫) ‘ওরে নবমী নিশি, না হইও রে অবসান’ গানটি রচনা করেছেন- কমলাকান্ত ভট্টাচার্য
১৬) কমলাকান্ত ভট্টাচার্যের বিখ্যাত তান্ত্রিক কবিতাটি হল- সাধকরঞ্জন
LINK TO VIEW PDF
PDF DOWNLOAD LINK ONLY FOR SUBSCRIBERS
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ১
উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
বৈষ্ণব পদাবলী MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ১
উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
চৈতন্য ও চৈতন্য জীবনী কাব্য MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ১
উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
মঙ্গলকাব্য MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ১
উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক-টাচ করতে হবে
মঙ্গলকাব্য থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ছোটপ্রশ্ন সেট ১
প্রশ্নগুলি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
অনুবাদ কাব্য গুরুত্বপূর্ণ MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ১
উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
ইসলামীয় ধারা MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ১
উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
শাক্ত পদাবলি MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ১