ভারতের জলসম্পদ MCQ প্রশ্নের উত্তর । দ্বাদশ শ্রেণির তৃতীয় সেমিস্টার ভূগোল
দ্বাদশ শ্রেণির তৃতীয় সেমিস্টার পরীক্ষা প্রদান করতে চলা শিক্ষার্থীদের জন্য WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে ভারতের জলসম্পদ MCQ প্রশ্নের উত্তর । দ্বাদশ শ্রেণির তৃতীয় সেমিস্টার ভূগোল প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই প্রশ্নের উত্তরগুলি সমাধানের মধ্য দিয়ে তাদের উচ্চমাধ্যমিক তৃতীয় সেমিস্টার ভূগোল পরীক্ষার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে। এছাড়াও শিক্ষার্থীরা আমাদের MOCK TEST বিভাগ থেকে MCQ প্রশ্নের মক টেস্ট প্রদান করে তাদের পরীক্ষা প্রস্তুতি যাচাই করে নিতে পারবে।
ভারতের জলসম্পদ MCQ প্রশ্নের উত্তর । দ্বাদশ শ্রেণির তৃতীয় সেমিস্টার ভূগোল :
১) পশ্চিম ভারতে যে প্রকল্প জলসংরক্ষণের জন্য বিখ্যাত – সর্দার সরোবর
২) নদী সংযোগ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হল – অতিরিক্ত জলের ভারসাম্য রক্ষা করা
৩) ভারতের যে অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ জল সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় – উত্তর-পশ্চিম ভারতে
৪) Check Dam-র সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা হল – মাটির ক্ষয় রোধ করে
৫) যে নদী প্রকল্প সর্বপ্রথম সেচ ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্দেশ্যে শুরু হয় – দামোদর ভ্যালি
৬) ভারতের যত শতাংশ জমি সেচের আওতায় এসেছে – ৩৫%
৭) ভারতে মোট বার্ষিক বৃষ্টিপাত দ্বারা উৎপন্ন জলসম্পদের পরিমাণ – ৪০০০ ঘনকিমি
৮) ভারতের যে রাজ্যে সবচেয়ে বেশি জলাধার রয়েছে – মহারাষ্ট্র
৯) জলসংরক্ষণের প্রাচীন পদ্ধতি হল – ট্যাঙ্ক তৈরি
১০) ভারত সরকার যে বছর ‘জাতীয় জলনীতি’ গ্রহণ করে – ১৯৮৭ খ্রিঃ
১১) জলসম্পদের সুস্থায়ী ব্যবহার বলতে কী বোঝায় – ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে ব্যবহার
১২) জলসম্পদ সংক্রান্ত ‘সাধন’ বলতে বোঝায় – ব্যবহারযোগ্য জল
১৩) ভারতে ভূগর্ভস্থ জলের প্রধান উৎস – বৃষ্টিপাত
১৪) ভারতের যে রাজ্যে বৃষ্টির জল সংরক্ষণের ‘খাডিন’ পদ্ধতি প্রচলিত – রাজস্থান
১৫) ভারতের যে অঞ্চলে বৃষ্টিপাত সবচেয়ে বেশি হয় – মেঘালয়
১৬) পৃষ্ঠজলের উৎস হল – পুকুর
১৭) হিমবাহ গলনের ফলে সৃষ্ট নদী – গঙ্গা
১৮) ভারতের বৃহত্তম নদীজ জলাধার যে রাজ্যে অবস্থিত – ওড়িশা
১৯) খারিফ ফসলের সময় জলসেচ বেশি প্রয়োজন হয় – বর্ষাকাল বলে
২০) ভারতের প্রধান জলবিভাজিকা – পশ্চিমঘাট
২১) নলের সাহায্যে সেচ যে পদ্ধতি – ছিটানো সেচ
২২) ভূগর্ভস্থ জলস্তরের গভীরতা সবচেয়ে বেশি – মরুভূমি অঞ্চলে
২৩) পানীয় জল সরবরাহের জন্য যে জল সর্বাধিক নিরাপদ – ভূগর্ভস্থ জল
২৪) জল সংরক্ষণের একটি উপায় – বৃক্ষরোপণ
২৫) ভারতে মোট জলসম্পদের মধ্যে ভূগর্ভস্থ জলের অনুপাত প্রায় – ৩০%
২৬) ‘রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং’ হল – বৃষ্টির জল সংগ্রহ ও সংরক্ষণ
২৭) জলচক্রের যে পর্যায়ে বৃষ্টিপাত হয় – ঘনীভবন
২৮) সেচ পদ্ধতির মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হল – ড্রিপ সেচ
২৯) হিমালয়ের নদীগুলি সাধারণত – সারাবছর জলবাহী হয়
৩০) নদীর জল দূষণের প্রধান কারণ হল – শিল্পবর্জ্য
৩১) হিমালয় অঞ্চলে অবস্থিত একটি জলাধার হল – টেহরি
৩২) জলসম্পদ উন্নয়নের ক্ষেত্রে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ – দূষণ ও অপচয়
৩৩) ভারতের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ প্রকল্প হল – টেহরি
৩৪) যে নদীর জল দিয়ে ইন্দিরা গান্ধী ক্যানেল চালিত হয় – শতদ্রু
৩৫) ভারতের সর্ববৃহৎ কৃত্রিম জলাধার – হিরাকুন্ড
৩৬) যে নদীর উপর ভাকরা নাঙ্গল বাঁধ নির্মিত – শতদ্রু
৩৭) জলসম্পদ ব্যবস্থাপনায় মানুষ ও প্রকৃতির মধ্যে সম্পর্ক হওয়া উচিত – সহাবস্থানমূলক
৩৮) জলাধার থেকে জল সংগ্রহ করে যে চ্যানেলের মাধ্যমে সেচ করা হয়, তাকে বলে – খাল
৩৯) জল সংরক্ষণের আধুনিক উপায় হল – রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং
৪০) জলবিভাজিকা ব্যবস্থার প্রধান লক্ষ্য হল – জলধারণ ও জলব্যবস্থাপনা
৪১) বহনযোগ্য বা সুস্থায়ী জলব্যবহারের উদাহরণ হল – বৃষ্টির জল সংরক্ষণ
৪২) জলবিভাজিকা ব্যবস্থায় প্রধানত যে উপাদানগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় – বৃষ্টির জলধারণ ও মাটির ক্ষয়
৪৩) ড্রিপ ইরিগেশন যেখানে সবচেয়ে উপযোগী – শুষ্ক অঞ্চলে