boktobber-sopokkhe-ba-bipokhhe-onuchhed-rochona

বক্তব্যের স্বপক্ষে বা বিপক্ষে অনুচ্ছেদ রচনা 

একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমিস্টার পরীক্ষার প্রস্তুতির লক্ষ্যে WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে বক্তব্যের স্বপক্ষে বা বিপক্ষে অনুচ্ছেদ রচনা । একাদশ শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় সেমিস্টার প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। এই প্রশ্নের উত্তরগুলি সমাধান করলে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তাদের বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস থেকে একাদশ শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় সেমিস্টার পরীক্ষার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে।

বক্তব্যের স্বপক্ষে বা বিপক্ষে অনুচ্ছেদ রচনা : 

 

১) বিতর্কের বিষয়ঃ চলভাষ ছাড়া চলমান জীবন অচল। 

মতের পক্ষেঃ

আধুনিক গতিশীল যুগে প্রতিমুহূর্তে মানুষের কাছে চলভাষ বা মোবাইল ফোন অবশ্য প্রয়োজনীয় এক উপাদান-প্রায় ছায়াসঙ্গী বলা যায়। জীবনের প্রতি মুহূর্তেই একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য বা বিশেষ কোনো প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য মোবাইল ফোন অপরিহার্য। অত্যন্ত দ্রুতগতির এই আধুনিক জীবনে সময়ের মূল্যকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে মোবাইল ফোন ছাড়া চলেই না। কেবল যোগাযোগের মাধ্যমেই নয়-মোবাইল ফোন ইনটারনেট ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত হয়ে বিভিন্ন তথ্যসম্ভার হাতের মুঠোয় এনে দেয়।

মতের বিপক্ষেঃ 

প্রথমেই যে প্রশ্নটা মনের আসে তা হল চলভাষ কি মানুষের জীবনের গতিপথকে নির্মাণ করেছে, নাকি মানুষ তার জীবনপথে চলভাষ নামক একটি যন্ত্রকে গ্রহণ করেছে? যখন চলভাষ ছিল না তখন মানুষের সভ্যতা মুখ থুবড়ে পড়েছিল এমন তো কোনো নিদর্শন নেই। তাহলে চলভাষ কীভাবে অপরিহার্য অঙ্গ হল? এখনও বহু মানুষ চলভাষ ব্যবহার করেন না, তবুও তাঁরা আমাদের সঙ্গে সমানভাবে চলতে পারছেন। বিজ্ঞানকে ব্যবহার এবং তা নিয়ন্ত্রণ করার সম্পূর্ণ ক্ষমতা আমাদেরই আছে। চলভাষ ব্যক্তিজীবনের অবসরকে নষ্ট করে দিচ্ছে, সৃজনী ক্ষমতাকে ধ্বংস করে, একাগ্রতা ও মননশীলতার পথে বড়ো বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। শুধুমাত্র কথা বলার মাধ্যম নয়, নানা ধরনের সমাজ মাধ্যম থেকে শুরু করে দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি কাজে আমাদের সঙ্গী হওয়ার ফলে প্রতিটা মুহূর্ত আমরা একে নিয়ে ব্যস্ত থাকি, এ পাশে থাকলে কোনো কিছু আমরা চিন্তা করতে পারি না, ভাবতে পারি না, মনের গহনে এর জন্য একটা আতঙ্ক বিরাজ করে। আর এই ব্যস্ততার একটা বড়ো অংশই অপ্রয়োজনীয়। অপ্রয়োজনীয়তা যদি অপরিহার্যতা হয় তাহলে সভ্যতা একসময় থেমে যাবে।

মোবাইল ফোনের অপ্রয়োজনীয় ব্যবহারের ফলে নানারকম শারীরিক ও মানসিক ব্যাধির শিকার হচ্ছি আমরা। আমরা এমন এক চক্রব্যূহের মধ্যে নিজেদেরকে নিয়ে গেছি, যেখান থেকে মুক্ত হওয়ার পথ খুঁজে পাওয়া কঠিন। আমরা রীতিমতো উপলব্ধি করতে পারি কীভাবে নানারকম ক্ষয় আমাদেরকে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে, তবু নেশাগ্রস্ত মানুষের মতো এর ব্যবহারকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছি না, এর হাত থেকে যেন নিষ্কৃতি নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা অনুযায়ী

মোবাইল ফোন মাইক্রোওভেনের সমপরিমাণ রেডিয়েশন ছড়িয়ে থাকে, একটি শিশু মাত্র দুই মিনিট মোবাইল ফোনে কথা বললে তার স্বাভাবিক ব্রেন ওয়েভ মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হয়। মোবাইল রেডিয়েশনের ফলে মস্তিষ্কের তাপমাত্রা বহুগুণ বেড়ে যায়, কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা ১০৩ ডিগ্রি ফারেনহাইট থেকে ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত হতে পারে।

মোবাইল ফোনের টাওয়ার থেকে নির্গত রেডিয়েশন অন্তঃসত্ত্বা নারীর ক্ষেত্রে ভয়ানক ক্ষতিকর। শিশুদের অটিজমের পিছনেও এই রেডিয়েশন কাজ করে বলে সাম্প্রতিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে। মোবাইল ডিভাইস থেকে আমাদের শরীরের মধ্যে নানারকম স্ট্রেস তৈরি হয়, যার ফলশ্রুতিস্বরূপ মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরা, নার্ভের সমস্যা, হার্টের সমস্যা, পাকস্থলী ও কিডনির সমস্যাগুলি জর্জরিত করে ফেলছে মানুষকে। ব্রেন টিউমার, ক্যানসারের মতন ভয়ানক রোগের পাশাপাশি মোবাইল ফোন মানসিক অবসাদের জন্ম দেয়। চোখের ওপর মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর প্রভাব আমরা কমবেশি প্রত্যেকেই বুঝতে পারি, তবু জ্ঞানপাপীর মতো জীবনযাপনের সময় আমরা একে নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম।

এত কিছুর পরেও চলভাষ কীভাবে আমাদের অপরিহার্য অঙ্গ হয়ে উঠতে পারে? বিজ্ঞান প্রতিনিয়ত নব নব সৃষ্টির দ্বারা আমাদের জীবনকে স্বচ্ছন্দ করে তোলার চেষ্টা করে, আর আমরা আমাদের হঠকারিতার দ্বারা বিজ্ঞানের সেই শুভ প্রয়াসকে ধ্বংস করে দিই। চলভাষের ক্ষেত্রেও এর অন্যথা ঘটেনি। আমাদের ব্যাবহারিক জীবনে চলভাষ বা মোবাইল ফোনের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য, কিন্তু অপরিহার্য নয়। আমাদের অপ্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহারকে আমরা যদি নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, তাহলে দেখা যাবে সারাদিনের খুব কম মুহূর্তই মোবাইলের জন্য আমাদের ব্যয় করতে হচ্ছে।

তাই চলভাষকে কোনোভাবেই অপরিহার্য বলা যায় না, এটি একটি সহযোগী মাধ্যম মাত্র। 

 

২) বিতর্কের বিষয়ঃ পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর সাফল্যের একমাত্র মাপকাঠি নয়।

মতের পক্ষেঃ 

পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর সাময়িকভাবে শিক্ষার্থীর মান নির্ণয়ের মাপকাঠি হলেও জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে তা সর্বদা প্রাধান্য পায় না। পরীক্ষার সাফল্য বা ব্যর্থতা অভিভাবকদের কাছে অতিরিক্ত গুরুত্ব পাওয়ার ফলে তা শিক্ষার্থীদের জীবনে বাড়তি চাপ সৃষ্টি করে। ফলে আশানুরূপ ফল না পেয়ে অনেক শিক্ষার্থী জীবন সম্পর্কে উদাসীন ও হতাশ হয়ে জীবনহানিকর সিদ্ধান্তের শিকার হয়। আমাদের সমাজে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত এমন অনেক মানুষ আছেন যাঁরা পরীক্ষার সাফল্যকে শুধুমাত্র গুরুত্ব না দিয়ে নিজ নিজ দক্ষতায় স্ব স্ব ক্ষেত্রে সুনাম অর্জন করেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ‘তোতা-কাহিনী’ রচনায় এই শিক্ষাই দিয়েছেন যে, শিক্ষা বোঝা নয়, শিক্ষার আনন্দই মুখ্য। পাঠ্যপুস্তকের সীমাবদ্ধ জগতের বাইরে যে সীমাহীন জ্ঞানভাণ্ডার বিরাজিত শিক্ষার্থীকে সেই মুক্তির স্বাদ থেকে বঞ্চিত করা শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য নয়। তাই পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর জীবনের শেষ কথা বলে না।

মতের বিপক্ষেঃ

কোনো শিক্ষার্থীর শিক্ষাগত মান যাচাই করা হয় পরীক্ষা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে। কোনো-একটি শ্রেণিতে বা বিশেষ কোনো ‘কোর্স’-এ পাঠ্যক্রম সম্পূর্ণ হওয়ার পর সে কী শিখল, কতটুকু শিখল, কোন যোগ্যতামানে সে পৌঁছোল-এই সমস্তকিছুই পরীক্ষার মাধ্যমে নিরূপিত হয়। পরীক্ষা ব্যবস্থাই শিক্ষার্থীর শিখন সক্ষমতা এবং শিখন সামর্থ্যের মাপকাঠি। পরীক্ষার ফলাফলের মাধ্যমে শিক্ষক, অভিভাবক এবং শিক্ষার্থী স্বয়ং নিজেকে মূল্যায়ন করতে পারে; আগামী দিনে কোন পথে এবং কীভাবে এগোলে সে প্রতিষ্ঠিত হবে তা নির্ণয় করতে পারে। বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় মাধ্যমিক পরীক্ষার পর বিজ্ঞান, কলা বা বাণিজ্য বিভাগকে সারাজীবনের চলার পথ হিসেবে গ্রহণ করার সুযোগ পায় প্রতিটি শিক্ষার্থী। নীচু শ্রেণিগুলিতে ধাপে ধাপে পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারিগরা তার গন্তব্য নিরূপণে সহায়তা করেন। অতঃপর বিগত অভিজ্ঞতা এবং মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে তার ভবিষ্যজীবনের পথ চলা শুরু হয়। এমনটাও হতেই পারে, কোনো বিশেষ পরীক্ষায় শিক্ষার্থীর ফলাফল আশানুরূপ হল না। শিশুমনের গঠন আর ক্রিয়াশীলতা এতই গোলমেলে যে অনেকক্ষেত্রে সে নিজেও বুঝতে পারে না কোন্টা তার পথ। সেই সঙ্গে সময়কালীন শারীরিক অক্ষমতা, পরিবার ও সমাজের নানা প্রতিবন্ধকতা তার মূল্যায়নকে প্রভাবিত করে। এ সময়ে তাকে সাহস জোগানো, তার আত্মবিশ্বাসকে অটুট রাখার দায়িত্ব গ্রহণ করে থাকেন অভিভাবক এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ। সকলকে পাশে পেয়ে আবার সে চলতে শুরু করে এবং পরবর্তী স্তরের পরীক্ষায় নিজের যোগ্যতাকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। কোনো বিশেষ একটি পরীক্ষায় সাফল্য বা অসফলতা দিয়ে কোনো শিক্ষার্থীর যোগ্যতাকে পরিমাপ করা যায় না, পরবর্তী স্তরে সে অন্য কোনো পরীক্ষার মাধ্যমেও নিজের যোগ্যতাকে সকলের সামনে প্রমাণ করতেই পারে। বহু পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েই মানুষ আজ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম জীব। একদিনে সে এই শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেনি। বারংবার ব্যর্থ হয়েছে সে, বারংবার খুঁজেছে সাফল্যের পথ, পরিবর্তন করতে চেয়েছে নিজের শারীরিক গঠনকে; আর এভাবেই কোটি বছরের নিরন্তর প্রয়াসের মধ্য দিয়ে শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা অর্জন করেছে একদিন। পৃথিবীর আদিতম দীর্ঘাকৃতি জীব ডাইনোসরাস যা পারেনি; বাঘ-সিংহের মতো হিংস্র, চিতার মতো ক্ষিপ্র, হস্তির মতো বলশালী জীব আজ পর্যন্ত যা পারেনি খর্বাকার মানুষ তা পেরেছে লক্ষ বছর আগেই। অস্তিত্বের পরীক্ষায় সফল হয়েছে বলেই মানুষ পেরেছে। ‘অস্তিত্বের জন্য সংগ্রাম’ এবং সৃষ্টি ‘যোগ্যতমের উদ্বর্তন’-ডারউইন কৃত এই মতবাদের বিরুদ্ধ কোনো পর্কে মতবাদ আজ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত হয়নি। প্রতিযোগিতাহীন পথ কোনো লক্ষ্য নির্মাণ করতে পারে না, যাঁরা বরং আমাদের বিপথে চালিত করে। সহজে সবকিছু পেয়ে যাওয়ার মানসিকতা সভ্যতার প্রাণধর্ম নয়। সভ্যতা এগিয়ে চলে নিরন্তর ইনী’ সংগ্রাম এবং সেই সংগ্রামে উদ্বর্তনের মধ্য দিয়ে। মানুষকে প্রতিনিয়ত মন্দই পরীক্ষা দিতেই হয়। জীবনের প্রতিটি চলার ধাপে ধাপে পরীক্ষা। সেই ন্ডার পরীক্ষাগুলোকে যদি গ্রহণ করতে পারি, তাহলে বিদ্যালয়ের পরীক্ষা কৃত ব্যবস্থাকে গ্রহণ করতে অসুবিধা কোথায়! তবে কোনো ব্যবস্থাপনাই না। সম্পূর্ণ ত্রুটিমুক্ত হয় না, পরীক্ষা ব্যবস্থাও নিশ্চয়ই তাই। কিন্তু যতদিন না হয় তার উপযুক্ত বিকল্প তৈরি হচ্ছে, ততদিন সেই ব্যবস্থাপনাকে ত্রুটিমুক্ত নো করার চেষ্টার মধ্য দিয়ে আমাদের এগিয়ে চলতে হবে। পরীক্ষা ও মূল্যায়নের ব্যবস্থার অনেক পরিবর্তন ঘটেছে, তাকে মনোবিজ্ঞানসম্মত মে করে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে, এখনও সেই প্রয়াস অব্যাহত। কিন্তু এখন পরীক্ষা ব্যবস্থাকে নিশ্চিহ্ন করার প্রয়োজনীয়তা কোনো দেশের কোনো এক ভাবধারার শিক্ষাবিজ্ঞানীই অনুভব করেননি। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়াই এন এগিয়ে চলার একমাত্র মানদণ্ড।

LINK TO VIEW PDF (Only for Subscribers)

বক্তব্যের স্বপক্ষে বা বিপক্ষে অনুচ্ছেদ রচনা

PDF DOWNLOAD LINK ONLY FOR SUBSCRIBERS

৩) বিতর্কের বিষয়ঃ বিজ্ঞাপন এ যুগে অপরিহার্য।  

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

৪) বিতর্কের বিষয়ঃ দুরদর্শনের প্রভাবে সমস্যা জর্জরিত হচ্ছে মানবজীবন।  

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

৫) বিতর্কের বিষয়ঃ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনীতি বর্জন করা জরুরী। 

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

৬) বিতর্কের বিষয়ঃ সেলফি একটি মারণ রোগ। 

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

৭) বিতর্কের বিষয়ঃ পাস-ফেল তুলে দেওয়া এক প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত। 

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

৮) বিতর্কের বিষয়ঃ বিজ্ঞান মানুষের জীবনে আশীর্বাদ নয় অভিশাপ। 

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

৯) বিতর্কের বিষয়ঃ সরকারি কাজকর্মে বাংলা ভাষা ব্যবহার করা উচিত। 

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

১০) বিতর্কের বিষয়ঃ বিজ্ঞাপনী প্রচার মানুষকে বোকা বানানোর কৌশল। 

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমিস্টার বাংলা বিষয়ের সকল নোট দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমিস্টার বাংলা নোট

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার প্রচেষ্টা করবেন না

Scroll to Top
× Need Help?