হযবরল থেকে প্রশ্নের উত্তর । ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা

WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য হযবরল থেকে গল্পের প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই অনুশীলনীর প্রশ্নের উত্তরগুলি  অনুশীলনের মধ্য দিয়ে তাদের পাঠ্য সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করতে পারবে।

হযবরল থেকে প্রশ্নের উত্তর । ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা : 

 

১) হযবরল কার লেখা?

উঃ সুকুমার রায়। 

২) গল্পটির নাম হ য ব র ল রাখা হয়েছে কেন?

উঃ হযবরল বর্ণগুলি যেমন পর পর সাজানো নেই অর্থাৎ কোন ধারাবাহিকতা নেই। সবই এলোমেলো। তেমনি গল্পটিতে কোনো ধারাবাহিকতা খুঁজে পাওয়া যায় না; সবই এলোমেলো। তাই গল্পটির নাম হযবরল রাখা হয়েছে। 

৩) কোথায় রুমালটা বেড়াল হয়ে গিয়েছিল?

উঃ ঘাসের উপর। 

৪) লেখক এর রুমালটা দরকার হয়েছিল কেন ?

উঃ ঘাম মোছার জন্য।

৫) রুমালটা কি হয়েছিল ?

উঃ বিড়াল

৬) রুমালটা কোথায় ছিল?

উঃ ঘাসের উপর।

৭) রুমালটা ম্যাও করে কেন ?

উঃ কারণ রুমালটা বিড়াল হয়ে গিয়েছিল।

৮) বিড়ালের ভাষায় চশমা কিভাবে লেখা হয়েছিল?

উঃ চন্দ্রবিন্দুর” চ” ,বেড়ালের তালব্য “শ” রুমালের “মা” নিয়ে হয় চশমা। 

৯) বিড়াল লেখককে গরম লাগলে কোথায় যাওয়ার জন্য বলেছিল?

উঃ তিব্বত।

১০) বিড়ালে ভাষায় তিব্বত যাওয়ার সিধে রাস্তাটি লেখো।

উঃ প্রথমে কলকেতা , ডায়মন্ড হারবার রানাঘাট, তিব্বত। 

১১) বিড়াল কত সময়ে তিব্বত পৌঁছে যাওয়ার কথা বলেছিল ?

উঃ সওয়া ঘন্টা। 

১২) গেছো দাদা কোথায় থাকেন ?

উঃ গাছে। 

১৩) ‘উঁহু,সে আমার কর্ম নয়’- কথাটি কে বলেছিল ? এখানে কোন কর্মের কথা বলা হয়েছে ?

উঃ বিড়াল লেখক কে বলেছিল। এখানে তিব্বত যাওয়ার রাস্তাটা কোন দিকে সেটা বলে দেবার  কর্মটাই বলা হয়েছে।

১৪) গেছো দাদার সঙ্গে দেখা হবার সম্ভাবনা নেই কেন?

উঃ কারণ তুমি যখন যাবে উলুবেড়ে  তখন তিনি থাকবেন মতিহারি। আর যদি মতিহারি যাও তাহলে শুনবে তিনি আছেন রামকৃষ্ণপুর। আবার সেখানে গেলে দেখা যাবে গেছেন কাশিমবাজার। তাই তার সঙ্গে দেখা হবার সম্ভাবনা নেই। 

১৫) বিড়ালের পালিয়ে যাওয়ার ভঙ্গিমাটি লেখো।

উঃ বিড়াল লেজ খাড়া করে বাগানের বেড়া টপকিয়ে ফ্যাচফ্যাচ করে হাসতে হাসতে পালিয়ে ছিল।

১৬) দাঁড় কাকের হাতে কি ছিল ?

উঃ শ্লেট -পেন্সিল। 

১৭) দাঁড় কাকের হিসাবের সময় সাত দুগুনে চোদ্দোর নামে চার। হাতে রইলো কি ? 

উঃ পেন্সিল। 

১৮) “তোমাদের দেশের সময়ের দাম নেই বুঝি”- কথাটি কে কাকে বলেছিল ?

উঃ কাক” লেখক কে বলেছিল। 

১৯) “এমন সময় গাছের একটা ফোকর থেকে কি যেন একটা শুরুৎ করে পিছলে মাটিতে নামল”- এখানে কি নামার কথা বলা হয়েছে ? 

উঃ এখানে দেড় হাত লম্বা এক বুড়ো, তার পা পর্যন্ত সবুজ রঙের দাড়ি, হাতে একটা হুঁকো, তাতে কলকে টোলকে কিছু ছিল না। আর মাথা ভর্তি টাক। আর টাকের উপর খড়ি দিয়ে লেখা এক বুড়োর কথা বলা হয়েছে। 

২০) লেখক কে বুড়োর দেখার ভঙ্গিমাটি লেখো। 

উঃ বুড়ো বনবন করে আট -দশ পাক ঘুরে ফিরে দাঁড়ালো। তারপর হুকোটাকে দূরবীনের মতো করে চোখের সামনে ধরে অনেকক্ষণ তার দিকে তাকালো। তারপর পকেট থেকে কয়েক খানা রঙিন কাঁচ বের করে তাই দিয়ে বারবার দেখতে থাকলো। 

২১) দর্জির ফিতে দিয়ে মাপবার সময় সব মাপ  ছাব্বিশ ইঞ্চি হয়েছিল কেন ? 

উঃ ফিতে টাতে লেখা সব উঠে গিয়েছিল। শুধু ছাব্বিশ লেখাটা একটু পড়া যাচ্ছিল। তাই সব মাপ  ছাব্বিশ হচ্ছিল। 

২২) বুড়ো লেখক এর ওজন কত হিসাব করেছিল ?

উঃ আড়াই সের।

২৩) বুড়ো লেখক এর ওজন কিভাবে হিসাব করেছিল ?

উঃ লেখকের গায়ে দুটো আঙ্গুল দিয়ে টিপে টিপে ওজনের হিসাব করেছিল।

২৪) বুড়ো লেখকের বয়স কত হিসাব করেছিল ?

উঃ সাঁইত্রিশ। 

২৫) বুড়োদের বয়সের হিসাবটা কিভাবে করতো?

উঃ ৪০ পার হলে বয়স ঘুরিয়ে দিত ৪১ বা ৪২ হতো না। তখন ৩৯ ,৩৮, ৩৭ করে বয়স নামতে থাকে। এইভাবে ১০ পর্যন্ত নামে‌, তারপর আবার বাড়তে শুরু করে।

২৬) গল্পে বুড়োর বয়স কত বলেছিল ?

উঃ ১৩ বছর। 

২৭) বুড়োর গল্প বলতে শুরুর  আগের ঘটনাটি লেখো।

উঃ হুকো দিয়ে টেকো মাথাটা চুলকোতে চুলকোতে  চোখ বুজে খানিকক্ষণ ভেবে নিয়েছিল।

২৮) বুড়োর গল্পে মন্ত্রী কি খেয়ে ফেলেছিল ?

উঃ রাজকন্যার গুলি সুতো খেয়ে ফেলেছিল।

২৯) কাকের বিজ্ঞাপনে ঠিকানাটি লেখো। 

উঃ  শ্রী কাকেশ্বর কুচকুচে,
      ৪১ নং গেছো বাজার,কাগেয়া পট্টি।  

৩০) ‘ফের যদি টেকো মাথা বলবি তো হুকো দিয়ে একবারে মেরে তোর শ্নেট ফাটিয়ে দেবো’- কথাটি কে কাকে বলেছিল ?

উঃ বুড়ো, কাককে বলেছিল। 

৩১) কাক শ্লেট খানা ঠকাস করে বুড়োর টাকের উপর ফেলে দিলে, বুড়ো কেমন করে কাঁদছিল ?

উঃ ছোটো ছেলের মতো ঠোট ফুলিয়ে “ওমা – ও পিসি- ও শিবুদা বলে হাত পা ছুড়ে কাঁদছিল। 

৩২) কাক অংকের কোন কোন পদ্ধতিতে হিসাব করেছিল ?

উঃ ভগ্নাংশ এবং তৈরাশিক পদ্ধতি। 

৩৩) আড়াই সের এর হিসাবটা কাক কোন পদ্ধতিতে করেছে বলে লেখক কে মনে হয়েছিল ?

উঃ ভগ্নাংশ পদ্ধতিতে।

৩৪) বুড়োর হিসাব করে দেয়ার জন্য কাককে বুড়ো কটা পয়সা দিয়েছিল ?

উঃ ছটা পয়সা।

৩৫) পয়সা পেয়ে কাক কি করেছিল ?

উঃ মহা আনন্দে ‘টাক ডুমাডুম টাক ডুমাডুম ‘বলে শ্লেট বাজিয়ে নাচতে শুরু করেছিল। 

৩৬) কাক্কেশ্বর কুচকুচের নিবাস কোথায় ?

উঃ ৪১ নং গেছো বাজার, কাগেয়াপটি। 

৩৭) গাছের ফোকর থেকে যে বুড়োটা নেমেছিল তার পরিচয় দাও।

উঃ বুড়োটি দেড় হাত লম্বা, তার পা পর্যন্ত সবুজ রঙের দাড়ি, হাতে একটা হুঁকো, তাতে কলকে-টলকে কিছু নেই, আর মাথা ভরা টাক। 

৩৮) গাছের ফোকর থেকে নেমে আসা বুড়োটি কথকের ওজন ও বয়স কত বলেছিল ?

উঃ কথকের ওজন আড়াই সের ও বয়স সাঁইত্রিশ। 

৩৯) কথকের অনুসারে তার নিজের বয়স কত ?

উঃ কথকের অনুসারে তার নিজের বয়স আট বছর তিন মাস। 

৪০) বুড়োর কথা অনুসারে তাদের বয়স কত হলে ঘুরিয়ে দেয় ?

উঃ বুড়োর কথা অনুসারে তাদের বয়স ৪০ হলেই ঘুরিয়ে দেয় অর্থাৎ বয়স আর বাড়ে না কমতে থাকে।

৪১) রাক্ষসটা ঘুমের ঘোরে কী বলে খাট থেকে পড়ে গিয়েছিল ? 

উঃ হাঁউ-মাঁউ-কাঁউ, মানুষের গন্ধ পাওয়া পাঁচ বলে হুড় মুড় করে খাট থেকে পড়ে গিয়েছে।

৪২) কাক তার হিসেব লেখা স্লেট টা বুড়োর টেকো মাথায় ফেললে বুড়ো কীভাবে কাঁদতে লাগলো ?

উঃ “ও মা— ও পিসি— ও শিবুদা” বলে হাত পা ছুঁড়ে কাঁদতে লাগলো।

৪৩) বিজ্ঞাপনে কয় প্রকার কাকের কথা বলা হয়েছে ?

উঃ বিজ্ঞাপনে তিন প্রকার কাকের কথা বলা হয়েছে। তারা হলো— দাঁড় কাক, পাতিকাক ও রাম কাক।

৪৪) এল. সি. এম (LCM) ও জি. সি. এম (GCM) কথার অর্থ কী ?

উঃ এল. সি. এম কথার অর্থ ল. সা. গু (LCM= Least common multiple) ও জি. সি. এম কথার অর্থ গ. সা. গু (GCM= Greatest Common Measure)

৪৫) কাকে দেখে বােঝা যাচ্ছিল না সে ‘মানুষ না বাঁদর, প্যাঁচা না ভূত’?

উঃ হিজি বিজ বিজ’কে দেখে বোঝা যাচ্ছিল না সে মানুষ না বাঁদর, প্যাঁচা না ভূত।

৪৬) কার নাম বিস্কুট ?

উঃ হিজি বিজ্ বিজ্ অরফে তকাই এর শশুরের নাম বিস্কুট।

৪৭) ঝোপের আড়াল থেকে যে মস্ত দাড়িওয়ালা একটা ছাগল বেরিয়ে এসেছিল তার নাম কী ?

উঃ শ্রী ব্যাকরণ সিং।

৪৮) ছাগলটির নাম ব্যাকরণ হওয়ার কারণ কী ?

উঃ ছাগলটি খুব চমৎকার ‘ব্যা’ করতে পারে তাই তার নাম ব্যাকরণ।

৪৯) হিজিবিজবিজ কে ? তার একটি গল্প নিজের ভাষায় লেখো।

উঃ হিজি বিজ বিজ হলো অদ্ভুত এক জন্তু।

তার একটি গল্প হলো-পৃথিবীটা যদি চ্যাপটা হতো, আর সব জল গড়িয়ে ডাঙায় এসে পড়ত, আর ডাঙার মাটি সব ঘুলিয়ে প্যাচ প্যাচে কাদা হয়ে যেত আর লোকগুলো সব আছাড় খেয়ে পড়ত।

৫০) কাক্কেশ্বর কুচকুচে কোথায় থাকে‌ ? তার পরিচয় কী ?

উঃ শ্রী কাক্কেশ্বর কুচকুচে থাকে ৪১ নং গেছোবাজার, কাগেয়াপটিতে।

শ্রী কাক্কেশ্বর কুচকুচে একজন জ্যোতিষী। তিনি হিসাবি, বেহিসাবি, খুচরা ও পাইকারি সকল প্রকার গণনার কার্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করে থাকেন জুতোর মাপ গায়ের রং কান কটকট করে কিনা জীবিত কে মৃত ইত্যাদি বিবরণ পাঠালে তিনি ফিরতি ডাকে ক্যাটালগ পাঠিয়ে থাকেন।

৫১) উধাে আর বুধাের কীর্তিকলাপের কথা কয়েকটি বাক্যে লেখাে।

উঃ কাক হুঁকোওয়ালা বুড়োকে টাক বলায় বুড়ো রেগে গিয়ে বুধোকে ডাক দেয়। গাছের ফোকর থেকে বুধো মস্ত একটা পোঁটলা সমেত হুড়মুড় করে মাটিতে গড়িয়ে পড়ল এবং বোঁচকার নীচে চাপা পড়ে হাত পা ছুঁড়ছিল। তাকে টেনে না তুলে বুধো তার উপর চেপে বসে। আসলে উধো আর বুধোর মধ্যে রোজ মারামারি চলে। মুহূর্তের মধ্যে উধো চিৎপাত হলো এবং শুয়ে হাঁপাতে লাগল। বুধো তখন টাকে হাত বোলাতে বোলাতে ছটফট করতে লাগল। তারপর দুজনে উঠে খানিক গলা জড়িয়ে কাঁদল এবং কোলাকুলি করে খোসমেজাজে গাছের ফোকরের মধ্যে ঢুকে পড়ল।

৫২) “বিজ্ঞাপন পেয়েছ ? হ্যান্ডবিল ?”- বিজ্ঞাপনটি কার ? বিজ্ঞাপনের বিষয়বস্তু কী ছিল ?

উঃ বিজ্ঞাপনটি কাক্কেশ্বর কুচকুচের। তার অফিস ছিল ৪১নং গেছোবাজার, কাগেয়াপটি।

বিজ্ঞাপনের বিষয়বস্তু ছিল জ্যোতিষবিচার সংক্রান্ত। সব ধরনের গণনাকার্য করা হতো। এমনকি ডাকযোগে সমস্ত বিবরণ জানালে বিচার করে ক্যাটালগ পাঠানোর ব্যবস্থা আছে। বাজারে অনেক কাকেরা ব্যবসা চালালেও তারাই রায়বংশীয় কুলীন দাঁড়কাক। সুতরাং নকল কাকেদের বিচারপদ্ধতি থেকে প্রতারিত না হবার অনুরোধও বিজ্ঞাপনে আছে।

৫৩) “একটা কথাও বিশ্বাস করি না” – বক্তা কে ? সে কোন কথা বিশ্বাস করে না ?

উঃ ‘হযবরল’ গল্পের কথক আলোচ্য উদ্ধৃত অংশের বক্তা। 

হিজিবিজবিজ্‌ জানাল যে তার মতো তার ভাই, বাবা ও পিসের নামও হিজিবিজবিজ্। লেখক প্রতিবাদ করায় সে আবার বলতে লাগল তার নাম তকাই। তার মেসো, শ্বশুরের নামও তকাই। ধমক খেয়ে সে বয়ান পালটে বলল যে তার শ্বশুরের
নাম বিস্কুট। বক্তা রেগে গিয়ে জানালেন যে তিনি তার কোনো কথা বিশ্বাস করেন না ৷

৫৪) ‘বছর হলেই আমরা বয়স ঘুরিয়ে দিই’ – বক্তা কে ? তাদের বয়স ঘুরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারটি লেখো।

উঃ উদ্ধৃত অংশটির বক্তা একটি কাক। 
কাকদের জগতে বয়স বাড়ে চল্লিশ বছর পর্যন্ত। তারপরই শুরু হয় বয়স্ক মার পালা। কাকদের বয়স ৪০ হলেই তারা তাদের বয়স ঘুরিয়ে দেয়। অর্থাৎ তাদের বয়স একচল্লিশ বিয়াল্লিশ হয় না, ঊনচল্লিশ, আটত্রিশ, সাঁইত্রিশ করে করে বয়েস কমতে থাকে। এমনি করে যখন ১০ পর্যন্ত নামে তখন আবার বয়স বাড়তে দেওয়া হয়।

৫৫) ‘শ্ৰী ব্যাকরণ সিং, বি.এ. খাদ্যবিশারদ।’ – হ য ব র ল -তে এভাবে কার পরিচয় দেওয়া হয়েছে ? এই নামকরণের ব্যাখ্যা দাও।

উঃ কথক ও হিজি বিজ বিজ এর মধ্যে যখন জোর তর্কাতর্কি চলছে, সেই সময় ঝোপের আড়াল থেকে একটা মস্ত দাড়িওয়ালা ছাগল হঠাৎ উঁকি মেরে জিজ্ঞেস করে – তাকে নিয়েই কিছু কথা হচ্ছে কিনা। উদ্ধৃত অংশে তারই পরিচয় দেওয়া হয়েছে এইভাবে। সে চমৎকার ‘ব্যা’ করতে পারে বলে তার নাম ব্যাকরণ, তার মাথায় দুটো শিং আছে বলে পদবী শিং। ইংরেজিতে লেখা হয় B.A অর্থাৎ ‘ব্যা’। কোন কোন জিনিস খাওয়া যায় আর কোন জিনিস খাওয়া যায় না তা নিয়ে নিজে পরীক্ষা করে বলে তার উপাধি হচ্ছে খাদ্য বিশারদ। 

LINK TO VIEW PDF FILE (Only for Subscribers)

হযবরল থেকে প্রশ্নের উত্তর

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক নোট দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা সাজেশন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: কপি করার প্রচেষ্টা করবেন না !
Scroll to Top