কিশোর বিজ্ঞানী কবিতার প্রশ্নের উত্তর । ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা
WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য কিশোর বিজ্ঞানী কবিতার প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই অনুশীলনীর প্রশ্নের উত্তরগুলি অনুশীলনের মধ্য দিয়ে তাদের পাঠ্য সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করতে পারবে।
কিশোর বিজ্ঞানী কবিতার প্রশ্নের উত্তর । ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা :
১) অন্নদাশংকর বায় প্রথম জীবনে কোন্ ভাষায় সাহিত্য রচনা করতেন ?
উঃ অন্নদাশংকর রায় প্রথম জীবনে ওড়িয়া ভাষায় সাহিত্য রচনা করতেন।
২) তাঁর লেখা দুটি ছোটোদের ছড়ার লেখো বইয়ের নাম লেখো।
উঃ তাঁর লেখা দুটি ছোটোদের ছড়ার বইয়ের নাম হল—‘ রাঙা ধানের খই” এবং” উড়কি ধানের মুড়কি”।
৩) কিশোরের মন লাগে না কীসে ?
উঃ কিশোরের মন লাগে না খেলায়।
৪) কখন কিশোর মন সমুদ্দুরের বেলায় যেতে চায় ?
উঃ ছুটি পেলেই কিশোর মন সাগরবেলায় বেলায় যেতে চায়।
৫) অনুসন্ধিৎসু কিশোরটি সাগরবেলায় কী কুড়িয়ে তোলে ?
উঃ অনুসন্ধিৎসু কিশোরটি সাগরবেলায় রঙিন নকশা আঁকা ঝিনুক কুড়িয়ে তোলে।
৬) কোন পারাবারকে ‘অনন্তপার’ বলা হয়েছে ?
উঃ জ্ঞান পারাবারকে ‘অনন্তপার’ বলা হয়েছে।
৭) দুজন প্রখ্যাত বাঙালি বিজ্ঞানীর নাম লেখো।
উঃ দুজন প্রখ্যাত বাঙালি বিজ্ঞানী হলেন জগদীশচন্দ্র বসু এবং প্রফুল্ল চন্দ্র রায়।
৮) ‘মন লাগে না খেলায়’- কার খেলায় ‘মন লাগে না’ ? কিশোরেরা সাধারণত কোন ধরনের খেলাধুলো করে থাকে ? তার পরিবর্তে ছড়ার কিশোরটি কী করতে পছন্দ করত ?
উঃ কিশোর বিজ্ঞানী কবিতায় কিশোরের খেলায় মন লাগতো না।
সাধারণত কিশোররা ছুটোছুটি লাফ- ঝাপ খেলা পছন্দ করে।
কিশোর টি এখানে ছুটি পেলে সাগর বেলায় চলে গিয়ে ঝিনুক কুড়াতে ভালোবাসে। আর সে পছন্দ করে নতুন জ্ঞান আরোহন করতে।
৯) ‘এক একটি রতন যেন / নাই বা কেউ চিনুক।’- কোন জিনিসকে রত্নের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে ? কেনই বা এ ধরনের তুলনা ? তাকে চেনা বা না চেনার প্রসঙ্গই বা এল কেন ?
উঃ এখানে রত্ন বলতে নানা রঙের নকশা আঁকা ঝিনুকের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে এমন তুলনা করার কারণ হলো রত্ন যেমন মানুষের কাছে খুব প্রিয় এবং দামি কিশোরের কাছে এ সুন্দর নকশা আঁকা ঝিনুক গুলো খুব দামি এবং প্রিয় এখানে ঝিনুককে রূপক অর্থে বোঝা হয়েছে তাকে না চেনার প্রসঙ্গ এসেছিল কারণ সে তার নতুন রহস্য কি আবিষ্কার করতে চায়। জানতে চায় বুঝতে চায়। তাই তাকে কেউ চিনুক বা না চিনুক নিজের লক্ষ্যে এগিয়ে গিয়ে তার লক্ষ্য পূরণ করতে চায়।
১০) সেদিনের কিশোরটি পরিণত বয়সে উপনীত হলে তাকে কী করতে দেখা যায় ?
উঃ সেদিনের কিশোরটিকে পরিণত বয়সে জ্ঞানের সাগর বেলায় জ্ঞান সংগ্রহ করতে দেখা যায়।
১১) ‘ঝিনুক কুড়োয় / জ্ঞানের সাগরবেলায়’ অংশের তাৎপর্য ব্যখ্যা করো।
উঃ কিশোর বিজ্ঞানী কবিতায় কিশোর বড় হয়ে অনেক জ্ঞান শিখতে চায় আগে ছোটবেলায় সাগর বেলায় রঙিন ঝিনুক কুড়াতে এখন সে বড় হয়েছে। তাই সে জ্ঞানের সাগরবেলায় সে যেন ঝিনুকের মতো অমূল্য শিক্ষা পেতে চায়।
১২) ‘বৃদ্ধ এখন, সুধায় লোকে’ – কে এখন ‘বৃদ্ধ’ ? লোকে তাকে কী জিজ্ঞেস করে? তাদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি কী বলেন ?
উঃ কিশোর বিজ্ঞানী কবিতায় কিশোর এখন বুদ্ধ হয়েছেন। বুদ্ধ কিশোরকে অনেকে প্রশ্ন করেন কি আপনার বাণী? তিনি তার উত্তরে বলেন যে, বলে গেছেন যা নিউটন পরম বিজ্ঞানী অর্থাৎ বিজ্ঞানী নিউটন যা বলে গেছেন সেটাই তার কাছে তার বাণী। এর সঙ্গে আরো বলেন “অনন্ত পার জ্ঞান পারাবার রত্ন ভরা পুরী”।