কারক থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর
WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে কারক থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য প্রদান করা হলো। দশম শ্রেণির মাধ্যমিক শিক্ষার্থীরা এই প্রশ্নের উত্তরগুলি সমাধানের মধ্য দিয়ে তাদের কারক ও অকারক বিষয়ে পরীক্ষা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে।
কারক থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর :
Set 1:
১) তির্যক বিভক্তি হল- একাধিক কারকে ব্যবহৃত বিভক্তি
২) ‘তুমি আসলে সে যাবে’- তুমি হল- নিরপেক্ষ কর্তা
৩) অনুসর্গের অপর নাম হল- পরসর্গ
৪) বাক্যের ক্রিয়া ও কর্তা একই ধাতু থেকে উৎপন্ন হলে, সেই কর্তাকে বলে- সমধাতুজ কর্তা
৫) বাক্যের ক্রিয়া ও কর্ম একই ধাতু থেকে উৎপন্ন হলে, সেই কর্মকে বলে- সমধাতুজ কর্ম
৬) কারক হল- ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের সম্পর্ক
৭) অকারক হল- নামপদের সঙ্গে নামপদের সম্পর্ক
৮) ‘বিভক্তি’ শব্দের অর্থ হল- বিভাজন
৯) তির্যক বিভক্তির উদাহরণ হলো- এ
১০) ‘রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়’- ‘রাজায় রাজায়’ হল- ব্যতিহার কর্তা
১১) ‘শিক্ষক শিক্ষার্থীকে পড়ান’- ‘শিক্ষক’ হলেন- প্রযোজক কর্তা
১২) ‘শিক্ষক শিক্ষার্থীকে পড়ান’- ‘শিক্ষার্থী’ হল- প্রযোজ্য কর্তা
১৩) ‘মা শিশুকে চাঁদ দেখান’- ‘শিশু’ হল- গৌণ কর্ম
১৪) ‘মা শিশুকে চাঁদ দেখান’- ‘চাঁদ’ হল- মুখ্য কর্ম
১৫) বিভক্তি যুক্ত হয়- শব্দের পরে
১৬) ‘শাঁখ বাজে’- ‘শাঁখ’ হলো- কর্মকর্তৃবাচ্যের কর্তা
১৭) ‘সে ইস্কুলে যায়’- ‘ইস্কুলে’ হলো- অধিকরণ কারক
১৮) ‘বাংলাদেশ ঘুরে এলাম’- ‘বাংলাদেশ’ হলো- অপাদান কারক (বাংলাদেশ থেকে ঘুরে এলাম অর্থে)
১৯) ‘ছেলেরা ফুটবল খেলছে’- ‘ফুটবল’ হল- করণ কারক (ফুটবল দিয়ে খেলছে অর্থে)
২০) ‘যদু হে এ এ এ…… মাছ কিবা’- ‘যদু হে’ এখানে- সম্বোধন পদ
Set 2:
১) ‘তোমাতে করিব বাস’- কোন ধরনের অধিকরণ ?
উঃ ভাবাধিকরণ।
২) ‘তাকে ভূতে পেয়েছে’- কোন কারক ?
উঃ কর্তৃ কারক।
৩) ‘রইলো পড়ে তোমার কাজ‘- কোন কারক ?
উঃ কর্তৃ কারক।
৪) ‘আমি কি ডরাই সখি ভিখারী রাঘবে‘? – কোন কারক ?
উঃ অপাদান কারক।
৫) ‘আমি তোমার সঙ্গে বেঁধেছি আমার প্রাণ’ – কোন কারক ?
উঃ কর্ম কারক।
৬) ‘মৃত্যুর জন্য দিন গুনছি’- কোন কারক ?
উঃ নিমিত্ত কারক।
৭) ‘মাটিতে মূর্তি গড়া হয়’- কোন কারক ?
উঃ করণ কারক।
৮) ‘ঘাস জন্মালো রাস্তায়’- কোন কারক ?
উঃ কর্তৃ কারক।
৯) ‘তোমার চলে যাওয়া মেনে নিতে পারিনি’- কোন প্রকার কর্ম ?
উঃ বাক্যাংশ কর্ম।
১০) ‘তিলে তেল হয়’- কোন কারক ?
উঃ অপাদান কারক।
Set 3:
১) তির্যক বিভক্তি হল- একাধিক কারকে ব্যবহৃত বিভক্তি
২) ‘তুমি আসলে সে যাবে’- তুমি হল- নিরপেক্ষ কর্তা
৩) অনুসর্গের অপর নাম হল- পরসর্গ
৪) বাক্যের ক্রিয়া ও কর্তা একই ধাতু থেকে উৎপন্ন হলে, সেই কর্তাকে বলে- সমধাতুজ কর্তা
৫) বাক্যের ক্রিয়া ও কর্ম একই ধাতু থেকে উৎপন্ন হলে, সেই কর্মকে বলে- সমধাতুজ কর্ম
৬) কারক হল- ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের সম্পর্ক
৭) অকারক হল- নামপদের সঙ্গে নামপদের সম্পর্ক
৮) ‘বিভক্তি’ শব্দের অর্থ হল- বিভাজন
৯) তির্যক বিভক্তির উদাহরণ হলো- এ
১০) ‘রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়’- ‘রাজায় রাজায়’ হল- ব্যতিহার কর্তা
১১) ‘শিক্ষক শিক্ষার্থীকে পড়ান’- ‘শিক্ষক’ হলেন- প্রযোজক কর্তা
১২) ‘শিক্ষক শিক্ষার্থীকে পড়ান’- ‘শিক্ষার্থী’ হল- প্রযোজ্য কর্তা
১৩) ‘মা শিশুকে চাঁদ দেখান’- ‘শিশু’ হল- গৌণ কর্ম
১৪) ‘মা শিশুকে চাঁদ দেখান’- ‘চাঁদ’ হল- মুখ্য কর্ম
১৫) বিভক্তি যুক্ত হয়- শব্দের পরে
১৬) ‘শাঁখ বাজে’- ‘শাঁখ’ হলো- কর্মকর্তৃবাচ্যের কর্তা
১৭) ‘সে ইস্কুলে যায়’- ‘ইস্কুলে’ হলো- অধিকরণ কারক
১৮) ‘বাংলাদেশ ঘুরে এলাম’- ‘বাংলাদেশ’ হলো- অপাদান কারক (বাংলাদেশ থেকে ঘুরে এলাম অর্থে)
১৯) ‘ছেলেরা ফুটবল খেলছে’- ‘ফুটবল’ হল- করণ কারক (ফুটবল দিয়ে খেলছে অর্থে)
২০) ‘যদু হে এ এ এ…… মাছ কিবা’- ‘যদু হে’ এখানে- সম্বোধন পদ
Set 4:
১) তির্যক বিভক্তি হল- একাধিক কারকে ব্যবহৃত বিভক্তি
২) দারোগার ভয়ে বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খায়।- নিম্নরেখ অংশটি হল- ব্যতিহার কর্তা
৩) খানি, খানা এগুলি হল- নির্দেশক
৪) তির্যক বিভক্তির উদাহরণ- এ
৫) শুধালেম জনে-জনে। – নিম্নরেখ পদটি হল- কর্মের বীপ্সা
৬) কী বাঁধনে বাঁধলে আমায়।- উদাহরণটি হল- হেতুময় করণ
৭) একই ধাতু থেকে ক্রিয়াপদ ও কর্মপদ নিষ্পন্ন হলে কর্মটিকে বলা হয়- সমধাতুজ কর্ম
৮) দিয়া, দ্বারা, কর্তৃক অব্যয়গুলি হল- শব্দজাত অনুসর্গ
৯) কর্তা যাকে দিয়ে কাজ করায় তাকে বলা হয়- প্রযোজ্য কর্তা
১০) বাক্যের প্রাণীবাচক কর্মটিকে বলা হয়- গৌণ কর্ম
১১) বিভক্তি- সর্বদা শব্দের শেষে যুক্ত হয়
১২) আমার বইটা আমায় ফেরত দাও। বাক্যে অ-কারকটি হল- আমার
১৩) হে পিতৃব্য, তব ইচ্ছি মরিবারে।- নিম্নরেখ পদটি হল- সম্বোধন পদ
১৪) ওরে, আগুন লেগেছে বনে বনে।- লাইনটিতে অ-কারক হল- ওরে
১৫) অনুসর্গের অপর নাম হল- পরসর্গ
Set 5:
১) আমি দাড়িয়ে রইলাম।
এই বাক্যটির সঠিক উত্তর ‘কর্তৃকারকে’ ‘শূন্য’ বিভক্তি। কারণ আমি দাড়িয়ে রইলাম এখানে আমি বলতে ‘কে’ দিয়ে প্রশ্ন করেছে তাই কর্তৃকারক। আর আমি অর্থাৎ মূল শব্দটির শেষে কোন বিভক্তি যোগ নেই বলে শূন্য বিভক্তি হয়েছে।
২) দিন–দুপুরে পাখির ডাকে।
এই বাক্যটির সঠিক উত্তর অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি। কারণ “দিন- দুপুর” একটা সময় বোঝাচ্ছে; তাই অধিকরণ কারক। আর দিন দুপুরে অর্থাৎ মূল শব্দের শেষে ‘এ’ বিভক্তি যোগ আছে তাই ‘এ’ বিভক্তি হয়েছে।
৩) চিনবে তারা ভুবনটাকে।
এই বাক্যটির সঠিক উত্তর কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি। কারণ তারা বা কারা এগুলো দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তরটি পাই তা হল কর্তৃকারক। আর তারা বা মূল শব্দের শেষে কোন বিভক্তি যুক্ত নেই বলে ‘শূন্য’ বিভক্তি হয়েছে।
৪) রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব তার বিমান থেকে নামলেন।
এই বাক্যটির সঠিক উত্তর অপাদানকারকে ‘থেকে’ বিভক্তি। কারণ হইতে, থেকে, চেয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাই তা হল অপাদান কারক।
আর বিমান থেকে বা মূল শব্দ থেকে আমরা ‘থেকে’ বিভক্তি পেয়েছি।
৫) তল্লাশিতে পাওয়া যায় সাতটা মশার পিস্তল।
এই বাক্যটির সঠিক উত্তর করণ কারকে ‘তে’ বিভক্তি। কারণ তল্লাশিতে অর্থাৎ তল্লাশির দ্বারা পাওয়া গেছে সাতটা মশার পিস্তল । আমরা জানি দ্বারা বা দিয়া (দিয়ে) প্রশ্ন করলে যে উত্তরটি পাওয়া যায় তা হল করণ কারক। আর তল্লাশিতে বা মূল শব্দের শেষে ‘তে’ বিভক্তি যুক্ত আছে বলে ‘তে’ বিভক্তি হয়েছে।
৬) আমি ছিটকে চলে গেলাম খাটের তলায়।
এই বাক্যটির সঠিক উত্তর অধিকরণ কারকে ‘য়’ বিভক্তি। কারণ খাটের তলায় একটা ‘স্থান’ দিয়ে প্রশ্ন করেছে ।আমরা জানি জায়গা বা স্থান দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পায় তা হল অধিকরণ কারক। আর খাটের তলায় বা মূল শব্দের শেষে ‘য়’ বিভক্তি যুক্ত আছে বলে ‘য়’ বিভক্তি হয়েছে।
৭) কবি তাঁর ঘরের আসনে বসে টেলিফোনে কবিতা পাঠ করবেন।
এই বাক্যটির সঠিক উত্তর অধিকরণ কারকের ‘এ’ বিভক্তি। কারণ ঘরের আসনে অর্থাৎ ঘরের একটি স্থান আমরা জানি কোন জায়গা বা স্থান দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তরটি পাই তা হল অধিকরণ কারক। আর ঘরের আসনে বা মূল শব্দের শেষে ‘এ’ বিভক্তি যুক্ত আছে বলে ‘এ’ বিভক্ত হয়েছে।
৮) তিনজন কলেরায় মারা গেছে।
এই বাক্যটির সঠিক উত্তর করণ কারকে ‘য়’ বিভক্তি। কারণ এখানে কলেরার দ্বারা মারা গেছে অর্থাৎ কিসের দ্বারা বা কি দ্বারা প্রশ্ন করলে আমরা যে উত্তরটি পাই তা হল করণকারক। আর কলেরা বা মূল শব্দের শেষে ‘য়’ বিভক্তি যুক্ত আছে বলে ‘য়’ বিভক্তি হয়েছে।
৯) মাধবী বই পড়ছে।
এই বাক্যটির সঠিক উত্তর কর্তৃ কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি। কারণ মাধবীকে ‘কে’ দিয়ে প্রশ্ন করেছে অর্থাৎ কে বা কারা দিয়ে প্রশ্ন করলে আমরা যে উত্তর পাই তা হল কর্তৃকারক। আর মাধবী বা মূল শব্দের শেষে কোন বিভক্তি যুক্ত নেই বলে ‘শূন্য’ বিভক্তি হয়েছে।
১০) ছেলেরা ফুটবল খেলছে।
এই বাক্যটিতে সঠিক উত্তর করণ কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি। কারণ ফুটবলকে ‘কি দিয়ে’ প্রশ্ন করেছে অর্থাৎ কি দিয়ে প্রশ্ন করলে আমরা যে উত্তর পাই তা-হল করণকারক। আর ফুটবল বা মূল শব্দের শেষে কোন বিভক্তি যুক্ত নেই বলে ‘শূন্য’ বিভক্তি হয়েছে।
Set 6:
কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করোঃ
১) চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা।
২) উঠোনটা কয়েকদিনে ঘাসে ভরে গেছে।
৩) অন্ধজনে দেহ আলো।
৪) পাঁচদিন নদীকে দেখা হয় নাই।
৫) বইটা রাস্তায় পেলাম।
৬) মাঠে লোক গিজগিজ করছে।
৭) বাঘে-গরুতে এক ঘাটে জল খায়।
৮) সন্ধ্যাবেলা কীর্তন হবে।
৯) ভালো ব্যবহারে অন্যের মন জয় করো।
১০) বিপদে মোরে রক্ষা করো।
১১) অরিন্দম কহিলা বিষাদে।
১২) দুই বন্ধু মিলে শিকারে গেলেন।
১৩) সাপের হাঁচি বেদেয় চেনে।
১৪) বুল্বুলিতে ধান খেয়েছে।
১৫) মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে।
১৬) ঠাকুমার মুখে অনেক গল্প শুনেছি।
১৭) তিলে তেল হয়।
১৮) নিজের হাতে একাজ করেছি।
১৯) মরা লোকে তো কথা কয় না।
২০) পুষ্পে পুষ্পে ভরা শাখী।
২১) বাংলার তাঁতের শাড়ি খুব বিখ্যাত।
২২) আমি যেখানে কাজ করি সেটা লেখালেখির আপিস।
২৩) পাথরে পা কেটে গেল।
২৪) পুজোর ফুল নষ্ট করো না।
২৫) অস্ত্রো রাখো।
Set 7:
১) সঠিক উত্তর নির্বাচন করোঃ
১.১) ধাতু বিভক্তির আর এক নাম- ক) শব্দবিভক্তি খ) ক্রিয়াবিভক্তি গ) অনুসর্গ ঘ) নির্দেশক
১.২) অনুসর্গ কী জাতীয় পদ? – ক) অব্যয় জাতীয় খ) বিশেষ্য জাতীয় গ) সর্বনাম ঘ) ক্রিয়াপদ
১.৩) অনুসর্গ প্রধান কারক বলবে কোনটিকে?- ক) কর্মকারক খ) করণ কারক গ) অধিকরণ কারক ঘ) অপাদান কারক
১.৪) ওরে ভাই ফাগুন লেগেছে বনে বনে- রেখাঙ্কিত অংশটি হল- ক) কর্তৃকারক খ) কর্মকারক গ) সম্বন্ধ পদ ঘ) সম্মোধন পদ
১.৫) গঙ্গার জল- ‘গঙ্গার’ কী সম্মন্ধ?- ক) আধার-আধেয় সম্মন্ধ খ) উপাদান সম্মন্ধ গ) অঙ্গ সম্মন্ধ ঘ) অবলম্বন সম্মন্ধ
১.৬) বাক্যের অন্তর্গত কোনো উপবাক্য কর্মরূপে ব্যবহৃত হলে তাকে বলে- ক) সমধাতুজ কর্ম খ) মুখ্য কর্ম গ) গৌণ কর্ম ঘ) বাক্যাংশ কর্ম
১.৭) একই ধাতু থেকে নিষ্পন্ন ক্রিয়ার কর্তাকে বলে- ক) ব্যতিহার কর্তা খ) নিরপেক্ষ কর্তা গ) সমধাতুজ কর্তা ঘ) প্রযোজক কর্তা
১.৮) খাঁটি বাংলায় বিভক্তি শূন্য পদটি হল- ক) ক্রিয়াপদ খ) সম্মন্ধ পদ গ) সম্মোধন পদ ঘ) অব্যয় পদ
১.৯) অনুক্ত কর্তা কোনটি?- ক) মহাশয়ের আসা ভালো হয় নি খ) ওরা কাজ করে গ) বাতাস বইছে ঘ) আমরা রাঁধুনিকে দিয়ে রান্না করালাম
১.১০) দ্বিকর্মক ক্রিয়াযুক্ত বাক্যে অপ্রাণীবাচক কর্মটি হল- ক) গৌণকর্ম খ) মুখ্যকর্ম গ) উদ্দেশ্য কর্ম ঘ) বিধেয় কর্ম
Set 8:
নিম্নের প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ
২.১) একাধিক কর্তা একই ক্রিয়া সম্পাদন করলে তাকে কী বলে?
২.২) আধুনিক মতে বাংলায় বিভক্তি প্রধান একটি দুর্বল কারক কী?
২.৩) তির্যক বিভক্তি কাকে বলে?
২.৪) আমি যেখানে কাজ করি সেটা লেখালেখির আপিস। – নিম্নরেখ পদটির কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করো।
২.৫) নামজাত অনুসর্গ কতপ্রকার ও কী কী?
২.৬) যন্ত্রাত্মক ও উপায়াত্মক করণের পার্থক্য লেখো।
২.৭) সমধাতুজ করণের একটি উদাহরণ দাও।
২.৮) নির্দেশক বলতে কী বোঝ?
২.৯) বিভক্তি ও অনুসর্গের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
২.১০) অনুক্ত কর্তা কাকে বলে? উদাহরণ দাও।