kheya-question-answers

খেয়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর । নবম শ্রেণির বাংলা 

নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে খেয়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর প্রদান করা হলো। বাংলা বিষয়ের এই প্রশ্নের উত্তরগুলি অনুশীলনের মধ্য দিয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তাদের পরীক্ষা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে। এছারাও শিক্ষার্থীরা আমাদের Class Note বিভাগ থেকে বাংলা বিষয়ের অধ্যায়ভিত্তিক সকল প্রকার প্রশ্নের উত্তর দেখে নিতে পারবে। 

খেয়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর । নবম শ্রেণির বাংলা : 

 

১) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘খেয়া’ কবিতাটি রচনা করেন – ১৮ চৈত্র, ১৩০২ বঙ্গাব্দে

২) “কত ফুটে আর টুটে”- যার কথা বলা হয়েছে – সোনার মুকুট 

৩) “এই খেয়া চিরদিন চলে _______” – নদীস্রোতে

৪) “উঠে কত হলাহল।” – ‘হলাহল শব্দের অর্থ হল – গরল 

৫) “এই খেয়া চিরদিন চলে নদীস্রোত-” পঙক্তিটিতে কবি প্রকৃতপক্ষে যে খেয়ার কথা বলেছেন – জীবনতরী

৬) “দোঁহা-পানে চেয়ে আছে…” পরস্পরের দিকে তাকিয়ে আছে – নদীর দুই তীরের দুটি গ্রাম

৭) “কেবা জানে নাম,” – যাদের নাম কেউ জানে কি না বলে কবির সন্দেহ – নদীর দু পাড়ের দুই গ্রাম

৮) “উঠে কত হলাহল, উঠে কত সুধা!” – ‘হলাহল’ ও ‘সুধা’ বলতে কবি বুঝিয়েছেন – পরাজয় ও জয়কে

৯) ‘খেয়া’ কবিতায় ‘সভ্যতার নব নব কত তৃষ্ণা ক্ষুধা’- বলতে কবি নির্দেশ করেছেন সভ্যতার – নানাবিধ চাহিদাকে

১০) ‘সোনার মুকুট কত ফুটে আর টুটে’ বলতে কবি বুঝিয়েছেন – রাজশক্তির উত্থান ও পতনকে 

১১) রক্তপ্রবাহের মাঝে ফেনাইয়া উঠে” – কবির রক্তপ্রবাহের মধ্যে যা ফেনিয়ে ওঠে – ইতিহাসসচেতনতা

১২) খেয়া নৌকা বলতে বোঝায় – যে নৌকায় প্রাত্যহিক যাত্রী পারাপার করা হয় 

১৩) রবীন্দ্রনাথ চৈতালি কাব্যগ্রন্থের নামকরণ করেছেন – বছরের শেষ উৎপন্ন শস্যের নামে

১৪) পৃথিবীতে নূতন নূতন যা গড়ে ওঠে – ইতিহাস    

১৫) ‘খেয়া’ কবিতাটি কাব্যগ্রন্থের যত সংখ্যক কবিতা – ১৯ 

নবম শ্রেণি বাংলা খেয়া কবিতার SAQ প্রশ্নের উত্তরঃ 

 

১) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘খেয়া’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?

উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘খেয়া’ কবিতাটি চৈতালি কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।

২) ‘চৈতালি’ কাব্যটি কোন সময়ে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়?

উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘চৈতালি’ কাব্যগ্রন্থটি ১৩০৩ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।

৩) শিরােনামসূচি অনুযায়ী ‘খেয়া’ কবিতাটি ‘চৈতালি’ কাব্যগ্রন্থের কত সংখ্যক কবিতা? 

উঃ শিরােনামসূচি অনুযায়ী ‘খেয়া’ কবিতাটি চৈতালি কাব্যগ্রন্থের উনিশ সংখ্যক কবিতা। 

৪) ‘চৈতালি’ কাব্যগ্রন্থে মােট কতগুলি কবিতা রয়েছে?

উঃ চৈতালি কাব্যগ্রন্থে মােট ৭৯টি কবিতা রয়েছে।

৫) ‘চৈতালি’ কাব্যগ্রন্থের অধিকাংশ কবিতা কোন বাংলা মাসে লিখিত? 

উঃ চৈতালি কাব্যগ্রন্থের অধিকাংশ কবিতা চৈত্র মাসে লিখিত। কবি তাই বছরের শেষ উৎপন্ন শস্যের নামেই এই কবিতাটির নামকরণ করেছেন।

৬) ‘খেয়া’ কবিতাটিতেই পঙক্তি রয়েছে?

উঃ যে কবিতাটিতে মোট ১৪টি পঙক্তি রয়েছে। 

৭) নদীতে কী পারাপার করে?

উঃ নদীর একপারের মানুষকে বিভিন্ন প্রয়ােজনে অন্য পারে পৌঁছে দিতে নদীস্রোতে খেয়া নৌকা পারাপার করে। 

৮) ‘খেয়া’ কবিতায় নদীর দুই তীরে কী আছে?

উঃ বিশ্বকবি ‘রবীন্দ্রনাঠ ঠাকুর’ রচিত ‘খেয়া’ কবিতায় নদীর দুই তীরে পরস্পরের পরিচিত দুটি গ্রাম আছে। 

৯) ‘আছে জানাশােনা’- কাদের মধ্যে জানাশােনা রয়েছে?

উঃ দুটি গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা নদীর দুই তীরের মানুষদের মধ্যে জানাশােনা রয়েছে।

১০) খেয়া নৌকা বলতে কী বােঝ? 

উঃ নদী বা বড়াে জলাশয় পারাপারের জন্য ব্যবহৃত ছােটো নৌকাকে খেয়া নৌকা বলা হয়ে থাকে।

১১) ‘সকাল থেকে সন্ধ্যা’ দুই গ্রামের মানুষ কী করে?

উঃ ‘সকাল থেকে সন্ধ্যা’ – দুই গ্রামের মানুষ নানা প্রয়ােজনে একে অন্যের গ্রামে আনাগােনা করে। 

১২) পৃথিবীতে নতুন নতুন কী গড়ে ওঠে?

উঃ পৃথিবীতে নতুন নতুন ইতিহাস গড়ে ওঠে।

১৩) ‘খেয়া’ কবিতায় বাস্তব সভ্যতার কী উঠে আসে?

উঃ ‘খেয়া’ কবিতায় বাস্তব সভ্যতার নব নব তৃষ্ণা-ক্ষুধা উঠে আসে। 

 

নবম শ্রেণি বাংলা খেয়া কবিতার সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তরঃ 

 

১) “সকাল হইতে সন্ধ্যা করে আনাগোনা।” – কারা কোথায় আনাগোনা করে? এই আনাগোনার মধ্য দিয়ে কবি কোন্‌ সত্য প্রকাশ করতে চেয়েছেন? ১+২ 

উৎসঃ

বিশ্বকবি “রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর” রচিত “চৈতালি” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত “খেয়া” কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

যারা যেখানে আনাগোনা করেঃ

এখানে ‘কারা’ বলতে গ্রামের মানুষদেরই কথা বলা হয়েছে ও ‘কোথায়’ বলতে গ্রাম দুটির কথা বোঝানো হয়েছে।

কবির প্রকাশিত সত্যঃ 
এই আনাগোনার মধ্য দিয়ে কবি যে চিরন্তন সত্যকে ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছেন, তা হল- ‘নদীর স্রোত’ হল সময় বা কালের প্রতীক। ‘খেয়া’ হল আমাদের জীবনতরীর প্রতীক। সকাল হল ‘জীবন প্রভাত’ আর সন্ধ্যা হল জীবন সায়াহ্ন মৃত্যুতে যার পরিসমাপ্তি। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমাদের জীবনতরী কাল প্রবাহে প্রবাহমান।

 

২) ‘রক্তপ্রবাহের মাঝে ফেনাইয়া ওঠে’ – রক্তপ্রবাহে কী ফেনিয়ে ওঠে? ৩ 

উৎসঃ

বিশ্বকবি “রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর” রচিত “চৈতালি” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত “খেয়া” কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

রক্তপ্রবাহে যা ফেনিয়ে ওঠেঃ

পৃথিবীর ইতিহাসে কত যুদ্ধ, লড়াই, দ্বন্দ্ব দেখতে পাওয়া যায়। সর্বদাই কোনো ক্ষমতাশীল দেশ অন্যদেশকে পদানত করার চেষ্টা করে চলেছে। সবসময় ঘটে চলেছে কত ক্ষমতা, শক্তি, দম্ভের লড়াই ও শক্তির প্রদর্শন। যে শক্তিশালী- সে দুর্বলকে গ্রাস করার চেষ্টা করে, কোথাও বা সমশক্তিমান দুটি দেশ পরস্পরের মধ্যে লড়াই করে চলে। এই ঘটনা আদি অনন্তকাল ধরে ঘটে চলেছে। তার ফলে কত রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হয়েছে, রক্তপাত হয়েছে, মানুষের এই ক্ষমতার লড়াই-এ কত সাধারণ মানুষের প্রাণ বলিদান হয়েছে। এই রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ থেকে একদল জিতেছে ও একদল পরাজিত হয়েছে। কারোর মাথায় রাজার মুকুট উঠেছে, কেউ হয়েছে ক্ষমতাচ্যুত। ক্ষমতার শিখরে আরোহণ করার জন্য অনেক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের ইতিহাস রচিত হয়েছে দম্ভের প্রদর্শন এবং অপরের সম্পদকে কুক্ষিগত যার মধ্যেদিয়ে নিজ শক্তি ক্ষমতা করার বাসনা প্রকাশিত হয়েছে। 

 

৩) “সভ্যতার নব নব কত তৃষ্ণা ক্ষুধা-” – কবি ‘তৃষ্ণা’ ও ‘ক্ষুধা’ শব্দ দুটি দিয়ে কী বোঝাতে চেয়েছেন? ৩ 

উৎসঃ

বিশ্বকবি “রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর” রচিত “চৈতালি” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত “খেয়া” কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

কবির বক্তব্যঃ

ক্ষুধা ও তৃষ্ণা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। তৃষ্ণার্ত ব্যাক্তি জল পান করে তার তৃষ্ণা নিবারণ করতে চান। ক্ষুধার্ত ব্যাক্তি খাদ্য খেয়ে তার ক্ষুধা নিবৃত্তি করেন। বিভিন্ন প্রকার পানীয় পান করে তৃষ্ণা নিবারণ করা যায় আবার বিভিন্ন ধরণের খাবার খেয়েও মানুষের ক্ষুধা নিবৃত্তি হয়। কবি বলেছেন তেমন ভাবেই দেশকে ও সভ্যতাকে আরো উন্নত করে তোলার চেষ্টা মানুষের সহজাত। শিল্পক্ষেত্রে, কৃষিক্ষেত্রে, শিক্ষা ও বিজ্ঞান সবক্ষেত্রেই মানুষ চেষ্টা করেছে উন্নতির শিখরে আহোরণ করতে ও তার জন্য মনুষ্য জাতি করে চলেছে নিত্য নতুন আবিস্কার। ‘চাকা’ আবিস্কার করেই মানুষ থেমে থাকেনি, আকাশপথের জন্যও উড়োজাহাজ আবিস্কার করেছে। সভ্যতার জয়যাত্রায় বহু অসাধ্য সাধন সম্ভব হলেও যা কিছু অজানা যা কিছু অধরা, তাকে জয় করার এবং তাকে জানার ‘নব নব ক্ষুধা ও তৃষ্ণা’ মানুষের মনে সর্বদা বর্তমান।

 

৪) “দোঁহা-পানে চেয়ে আছে” – এই চেয়ে থাকার অর্থ কী? ৩  

উৎসঃ

বিশ্বকবি “রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর” রচিত “চৈতালি” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত “খেয়া” কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

চেয়ে থাকার অর্থঃ 

কবি এই কবিতাটি পাতিসরের নাগর নদীর বোটেতে বসে লিখেছিলেন। তিনি তাঁর নৌকার জানলার খড়খড়ি দিয়ে দুটি গ্রাম দেখতে পেতেন। একদিকে গ্রাম ছিল শস্যশ্যমলা অন্যদিকের গ্রামটি ছিল মানুষের বসবাস। এই দুটি গ্রামের মধ্যে খেয়া নৌকার মাধ্যমে চলত অবিরাম আনাগোনা। বিভিন্ন প্রয়োজনে একপাড়ের মানুষ যেত অন্যপাড়ে।

এই দুটি গ্রামের মানুষজনের জীবনযাত্রা খুবই সরল। তাঁদের পৃথিবী এই দুটি গ্রামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। বিশ্বজগতে উত্থান পতন তাঁদের স্পর্শ করে না। এই দুটি গ্রাম একে ওপরের পরিপূরক। দুটি গ্রামের অধিবাসীবৃন্দ যাবতীয় প্রয়োজন মেটায় এই দুটি গ্রাম থেকে। ‘খেয়া’ নৌকার মাধ্যমে এই দুটি গ্রামের মধ্যে রয়েছে নিত্য যোগাযোগ। একে অপরের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে তাঁদের জীবনযাত্রা। তাই কবি উদ্ধৃত মন্তব্যটি করেছেন। 

 

 

নবম শ্রেণি বাংলা খেয়া কবিতার বড়ো প্রশ্নের উত্তরঃ

১) “এই খেয়া চিরদিন চলে নদী স্রোতে”- প্রাসঙ্গিকতা উল্লেখ করে তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো। ৫

উৎসঃ

বিশ্বকবি “রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর” রচিত “চৈতালি” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত “খেয়া” কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

প্রাসঙ্গিকতাঃ

মানব জীবনকে এক বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে অবলোকন করে কবি উপলব্ধি করেছেন, মানবসভ্যতার বিবর্তন নানান উত্থান-পতন ও সৃষ্টি-ধ্বংসের মধ্য দিয়ে ঘটে চলে। এই বিবর্তনের পাশাপাশি তিনি নিসর্গসৌন্দর্যের আবহমানতাকে খেয়াতরি, নদীস্রোত তথা গ্রাম্য মানুষদের আসা-যাওয়ার প্রতীকে প্রতীকায়িত করেছেন। যার পরিচয় আমরা উদ্ধৃত অংশের মধ্যেও লাভ করি।

তাৎপর্যঃ

নদীকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা দুটি গ্রামের মানুষের নিরন্তর আনাগোনাকে পর্যবেক্ষণ করে কবি তার কবিতায় তাদের কথা তুলে ধরেছেন-

“কেহ যায় ঘরে, কেহ আসে ঘর হতে।”

জীবন-মৃত্যুর প্রতীক দুটি গ্রামের মাঝে পারাপারকারী মানুষেরা কেউ নিজের ঘরে প্রত্যাবর্তন করে, আবার কেউ বা অজানার উদ্দেশ্যে পাড়ি দেয় জীবনযুদ্ধে জয়ী হতে। তাদের নিরন্তর চলাকেই প্রত্যক্ষ করেছেন কবি।

মানব জীবন হলো বহমান নদীর ন্যায়। জীবনভর মানুষকে তাই পারাপার করতে চলতে হয়। পুরাতন যুগের অবসান ঘটে, নতুন যুগের আগমন হয়। পৃথিবীর সকল হিংসা, হানাহানি, সংঘাতের উর্দ্ধে প্রকৃতির সুনিবিড় ছায়া ঘেরা গ্রাম্য পরিবেশে যাত্রীদল খেয়া নৌকার চলনকে গতি প্রদান করে চলে যুগ-যুগান্তর ধরে।

সভ্যতার বিবর্তনের ইতিহাসের এই ধ্রুব সত্যটিকেই কবি তার “খেয়া” কবিতার প্রশ্নোক্ত অংশটির মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠা করেছেন।

LINK TO VIEW PDF FILE (ONLY FOR SUBSCRIBERS)খেয়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর

নিম্নের PDF প্রশ্নের উত্তরগুলি শুধুমাত্র আমাদের Subscribers -দের জন্য। নবম শ্রেণির বাংলা বিষয়ের সাবস্ক্রিপশন নিতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথেঃ What’s App: 7001880232

 

১) “নতূন নতূন কত গড়ে ইতিহাস”- প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তাৎপর্য লেখো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

২) “পৃথিবীতে কত দ্বন্দ্ব কত সর্বনাশ”- ‘দ্বন্দ্ব’ ও ‘সর্বনাশ’ বলতে কী বোঝ? এই দ্বন্দ্ব ও সর্বনাশ পৃথিবীতে কীসের ভূমিকা পালন করেছে? তাঁর সঙ্গে খেয়া নৌকার যোগ কোথায়?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) “উঠে কত হলাহল, উঠে কত সুধা”- ‘হলাহল’ ও ‘সুধা’ শব্দদ্বয়ের প্রাসঙ্গিকতা বিচার করো। সভ্যতার ইতিহাসে ‘শব্দদ্বয়’ কোন্‌ ভূমিকা পালন করেছে?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৪) “সোনার মুকুট কতো ফুটে আর টুটে”- প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

নবম শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

class nine bengali note

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার প্রচেষ্টা করবেন না

Scroll to Top