nongor-question-answers

নোঙর কবিতার প্রশ্নের উত্তর । নবম শ্রেণির বাংলা 

নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে নোঙর কবিতার প্রশ্নের উত্তর । নবম শ্রেণি বাংলা প্রদান করা হলো। বাংলা বিষয়ের এই প্রশ্নের উত্তরগুলি অনুশীলনের মধ্য দিয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তাদের পরীক্ষা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে। এছারাও শিক্ষার্থীরা আমাদের Class Note বিভাগ থেকে বাংলা বিষয়ের অধ্যায়ভিত্তিক সকল প্রকার প্রশ্নের উত্তর দেখে নিতে পারবে। 

নোঙর কবিতার প্রশ্নের উত্তর । নবম শ্রেণির বাংলা : 

 

নোঙর কবিতার MCQ প্রশ্নের উত্তরঃ 

 

১) ‘তরী ভরা পণ্য’ শব্দবন্ধটি প্রতীকায়িত করে- জীবনের সঞ্চয়কে।

২) দাঁড় টানার মূল কারণ হল- নৌকার অগ্রগমন অব্যাহত রাখা।

৩) ‘নোঙর কখন জানি পড়ে গেছে তটের কিনারে। এখানে নোঙর পড়ে গেছে কথকের- অজ্ঞাতে।

৪) ‘নোঙর’ কবিতাটিতে নোঙর হল- মানবজীবনের অলঙ্ঘ্য বন্ধনের প্রতিভূ।

৫) “সারারাত তবু দাঁড় টানি”- এ খানে ‘সারারাত’এর অর্থ- সমগ্র জীবন।

৬) ‘নোঙর’ কবিতাটির রচয়িতা হলেন- অজিত দত্ত।

৭) ‘নোঙর’ কবিতাটি যে-কাব্যগ্রন্থ থেকে গৃহীত, তা হল- শাদা মেঘ কালো পাহাড়।

৮) ‘নোঙর’ শব্দের অর্থ হল- বড়শি আকৃতির লৌহনির্মিত যন্ত্র।

৯) কবি যা পার হচ্ছিলেন, তা হলো- সিন্ধু।

১০) কবির যেখানে পাড়ি দিতে হবে- সিন্ধুপারে।

১১) কবির নোঙর যেখানে পড়ে গিয়েছে, তা হলো- তটের কিনারে।

১২) কবির তাঁর দাঁড় টানাকে মনে করেছেন- মিছে।

১৩) কথক মিছে দাঁড় টানেন- সারারাত।

১৪) ‘মিছে দাঁড় টানি’-র অন্তর্নিহিত অর্থ হল- নিষ্ফল প্রচেষ্টা।

১৫) ঢেউগুলি যেখানে মাথা ঠুকছে- তরিতে।

১৬) জোয়ারভাটায় যা বাঁধা আছে, তা হলো- বাণিজ্যতরি।

১৭) “জোয়ার-ভাঁটায় বাঁধা এ-তটের কাছে” – এখানে ‘জোয়ার-ভাঁটা’ হল- জীবনের উত্থানপতনের প্রতীক।

১৮) আমার বাণিজ্য-তরী বাঁধা পড়ে আছে- তটের কাছে।

১৯) ‘নোঙরের কাছি বাঁধা তবু এ নৌকা চিরকাল।’ — ‘কাছি’ বলতে বোঝানো হয়- মোটা দড়ির গুচ্ছ।

২০) “ততই বিরামহীন এই দাঁড় টানা।” — এই বিরামহীনতার কারণ- বন্ধনমুক্তির অনিঃশেষ আকুতি।

 

নোঙর কবিতার SAQ প্রশ্নের উত্তরঃ 

 

১) ‘নোঙর’কবিতায় ‘নোঙর’ ও ‘নৌকা’ কীসের প্রতীক?

উঃ কবিতাটিতে নৌকা গতিশীল জীবন এবং নোঙর বন্ধন বা আবদ্ধতার প্রতীক।

২) নৌকায় দাঁড় ও পালের কার্যকারিতা কী?

উঃ পাল বাতাসের গতিকে কাজে লাগিয়ে আর দাঁড় জল কেটে নৌকাকে এগিয়ে নিয়ে চলে।

৩) ‘নোঙর’ কবিতায় কবিতার কথকের কোন মূল মনোভাবটি ফুটে উঠেছে?

উঃ ‘নোঙর’ কবিতায় গণ্ডিবদ্ধ জীবনের আবদ্ধতার বিপরীতে মুক্তির আকাঙ্ক্ষার আকুতি প্রকাশিত হয়েছে।

৪) ‘নোঙর’ কবিতাটি কার লেখা?

উঃ ‘নোঙর’ কবিতাটি কবি অজিত দত্তের লেখা।

৫) ‘নোঙর’ কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?

উঃ ‘নোঙর’ কবিতাটি কবি অজিত দত্তের ‘শাদা মেঘ কালো পাহাড়’ নামক কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে। 

৬) ‘ততই বিরামহীন দাঁড় টানা’—দাঁড় টানা বিরামহীন কেন?

উঃ নৌকাকে নোঙরের কাছি থেকে মুক্ত করে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশায় কথকের দাঁড় টানা বিরামহীন হয়। 

৭) কবি কীভাবে সপ্তসিন্ধুপারে পাড়ি দিতে চান?

উঃ কবি তরিভরা পণ্য নিয়ে সপ্তসিন্ধুপারে পাড়ি দিতে চান। 

৮) ‘নোঙর’ শব্দের অর্থ কী?

উঃ বড়শি আকৃতির লোহার তৈরি যন্ত্র, যা নৌকাকে তটের কিনারে আটকে রাখে, তাকেই নোঙর বলে। 

৯) ‘নোঙর’ কবিতায় নোঙর কীসের রূপক?

উঃ ‘নোঙর’ কবিতায় নোঙর গণ্ডিবদ্ধ জীবনের আবদ্ধতার রূপক।

১০) ‘নোঙর’ কবিতায় কথক কোথায় পাড়ি দিতে চেয়েছেন?

উঃ নোঙ্গর কবিতায় কথক সুদূর সিন্ধুপারে পাড়ি দিতে চেয়েছেন। 

১১) কবি সিন্ধুতীরে পাড়ি দিতে পারছেন না কেন?

উঃ কবির নোঙ্গর তটের কিনারে পড়ে যাওয়ায় কবি সিন্ধুতীরে পাড়ি দিতে পারছেন না।

১২) কবি সিন্ধুতীরে সিন্ধুতীরে পাড়ি দিতে চান কেন?

উঃ কবি তার জীবনের সংকীর্ণতাকে ভাঙার জন্য বাণিজ্যতরী নিয়ে সিন্ধুতীরে পাড়ি দিতে চান।

১৩) ‘সারারাত মিছে দাঁড় টানি।—সারারাত মিছে দাঁড় টেনেছেন কেন?

উঃ তটের কিনারে নৌকার নোঙর পড়ে গিয়েছে, তাই কবি সারারাত মিছে দাঁড় টেনেছেন।

১৪) কবিতার কথক কীভাবে দিকের নিশানা ঠিক করার চেষ্টা করেন?

উঃ কবিতার কথক আকাশের তারার পানে চেয়ে দিকের নিশানা ঠিক করার চেষ্টা করেন।

১৫) ‘নোঙর’ কবিতায় কীসের বিরাম নেই?

উঃ নৌকাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আশায় দাঁড় টানার বিরাম নেই। 

 

নোঙর কবিতার সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তরঃ 

 

১) “নোঙর গিয়েছে পড়ে তটের কিনারে।”- উদ্ধৃত লাইনটির তাৎপর্য লেখো।

উৎসঃ 

আধুনিক কবি ‘অজিত দত্ত’ রচিত ‘শাদা মেঘ কালো পাহার’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক ‘নোঙর’ কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

তাৎপর্যঃ

কবি সুদূরের পিয়াসি। তার মধ্যে একটি চঞ্চল মন আছে, যেটি অজানা অচেনার উদ্দেশ্যে পাড়ি দিতে চায় দূর সমুদ্রপারে। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে তিনি নানা কর্মের বন্ধনে বাঁধা পড়ে আছেন। সংসারের বিভিন্ন দায়িত্ব-কর্তব্যে তার দৈনন্দিন জীবন বাঁধা। কবির রোমান্টিক মন সমস্ত বন্ধন থেকে মুক্তি চায়, ছুটে যেতে চায় স্বপ্ন-কল্পনার মায়াবী জগতে। কিন্তু মন চাইলেও বাস্তবকে উপেক্ষা করে সেখানে যাওয়া সম্ভব নয়।

 

২) “সারারাত মিছে দাঁড় টানি, / মিছে দাঁড় টানি।”– দাঁড় টানাকে কবি মিছে বলেছেন কেন ?

উৎসঃ 

আধুনিক কবি ‘অজিত দত্ত’ রচিত ‘শাদা মেঘ কালো পাহার’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক ‘নোঙর’ কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

দাঁড় টানাকে মিছে বলার কারণঃ 

যে স্বপ্নময় রূপকথার দেশের কল্পনা কবির মনকে প্রতি মুহূর্তে চঞ্চল করে তোলে, বাস্তবে কবির পক্ষে সেখানে পৌঁছোনো সম্ভব হয় না। তবু কবির সুদূর পিয়াসি মন আশায় বুক বেঁধে সারারাত ধরে কল্পনার জাল বুনে চলে। কিন্তু কবির সচেতন সত্তা জানে, ‘নোঙর গিয়েছে পড়ে তটের কিনারে’। অর্থাৎ জীবনের নৌকা দায়দায়িত্বপূর্ণ কর্মমুখর সংসারে বাঁধা পড়েছে। সে নৌকা আর চলবে না, তাই দাড় টানা বৃথা।

 

৩) “আমার বাণিজ্য-তরী বাঁধা পড়ে আছে।”- কথাটির তাৎপর্য লেখো।

উৎসঃ 

আধুনিক কবি ‘অজিত দত্ত’ রচিত ‘শাদা মেঘ কালো পাহার’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক ‘নোঙর’ কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

তাৎপর্যঃ 

কবি তার রচিত সাহিত্যকীর্তিগুলি নিয়ে ভেসে যেতে চান দূরে-দূরান্তরে। সাতসমুদ্রের পাড়ের সেই সুদূর জগতে কবি মেতে উঠবেন সৃষ্টিশীল কাব্যরচনায়। সংসারের বাঁধন ছিন্ন করে কবি চলে যাবেন কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে। এই আশায় কবি প্রতিদিন বুক বাঁধেন, যেন তিনি নৌকার দাঁড় টেনে গন্তব্যে চলেছেন। কিন্তু, পরমুহূর্তেই তার মনে পড়ে যায়, বাস্তব জীবন ও সংসারের দায়িত্ব কর্তব্য ত্যাগ করে তিনি কোনোদিনই গন্তব্যে যেতে পারবেন না। তাই গভীর হতাশার সাথে কবি আলোচ্য উক্তিটি করেছেন।

 

৪) “নোঙরের কাছি বাঁধা তবু এ-নৌকা চিরকাল।” – নৌকা কেন চিরকাল নোঙরের কাছিতে বাঁধা ?

উৎসঃ 

আধুনিক কবি ‘অজিত দত্ত’ রচিত ‘শাদা মেঘ কালো পাহার’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক ‘নোঙর’ কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

নৌকার চিরকাল নোঙরের কাছিতে বেঁধে থাকার কারণঃ 

মানুষ মূলত সামাজিক ও সাংসারিক জীব। সমাজ-সংসারের কর্তব্য ও দায়িত্বের বাঁধনে সে সবসময় জড়িয়ে থাকে। আমাদের দৈনন্দিন জীবন কর্মময়। কঠোর বাস্তবের সংঘাতে জীবনের অনেক স্বপ্ন কল্পনাই অপূর্ণ থেকে যায়। কবির জীবনও বাস্তব জগৎ ও সংসারের বাঁধনে বাঁধা পড়ে আছে। কিন্তু সৃষ্টিশীল মানুষের থাকে কল্পনাপ্রবণ মন, যে মন বারবার বাস্তবের বন্ধন ছিন্ন করে দূর অজানায় পাড়ি দিতে চায়। কিন্তু জীবন তরি বাস্তবের দায়িত্ব কর্তব্যের নোঙরে চিরকাল বাঁধাই পড়ে থাকে।

 

৫) “স্রোতের বিদ্রুপ শুনি প্রতিবার দাঁড়ের নিক্ষেপে।” –  ‘স্রোতের বিদ্রুপ’ বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন ?

উৎসঃ 

আধুনিক কবি ‘অজিত দত্ত’ রচিত ‘শাদা মেঘ কালো পাহার’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক ‘নোঙর’ কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

‘স্রোতের বিদ্রুপ’ অর্থঃ 

কবি নৌকা নিয়ে দূর সমুদ্রে পাড়ি দিতে চান। কিন্তু তার সেই নৌকো তটের কিনারে নোঙরে বাঁধা পড়ে গেছে। কবির মন বাধা অগ্রাহ্য করে দাঁড় টেনে চলে। প্রতিবার দাঁড় টানলে যে শব্দ ওঠে তা যেন স্রোতের ঠাট্টা-বিদ্রুপ-উপহাস। স্রোত গতিশীল, কিন্তু কবির জীবনতরি আটকা পড়ে আছে। কবি চাইলেও সাংসারিক বন্ধন ছিন্ন করে সুদূরের আহ্বানে নৌকা ভাসাতে পারছেন না। তাই স্রোত কবির এই থমকে থাকাকে ব্যঙ্গ বিদ্রুপে বিদ্ধ করে চলে।

 

৬) “তরী ভরা পণ্য নিয়ে পাড়ি দিতে সপ্তসিন্ধুপারে” – কোন পণ্যে কবির নৌকা ভরা ?

উৎসঃ 

আধুনিক কবি ‘অজিত দত্ত’ রচিত ‘শাদা মেঘ কালো পাহার’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক ‘নোঙর’ কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

কবির নৌকায় থাকা পণ্যঃ 

কবি অজিত দত্তের রচিত নোঙর কবিতায় নৌকা ভরা পণ্য নিয়ে কবি সাতসমুদ্রের তীরে পাড়ি দিতে চান। কর্ম জগতের বাইরে কবি জীবন নৌকা ভাষাতে চান তাঁর সাহিত্য সৃষ্টি নিয়ে। কবি সাধারণ বাণিজ্যিক নন তার নৌকায় আছে অমূল্য সাহিত্য সম্ভার। কবি এই সাহিত্য-সম্ভার নিয়ে সাত সমুদ্রে পাড়ি দিতে চান। এখানে মানুষকে তরী এবং মানুষের কর্মসাধনাকে পণ্য বলে কবি চিহ্নিত করেছেন।

 

নোঙর কবিতা থেকে বড়ো প্রশ্নের উত্তরঃ 

 

১) “নোঙর গিয়েছে পড়ে তটের কিনারে”- বলতে কী বোঝানো হয়েছে, তা কবিতা অবলম্বনে নিজের ভাষায় আলোচনা করো। 

উৎসঃ

আধুনিক কবি অজিত দত্ত রচিত “শাদা মেঘ কালো পাহাড়” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত “নোঙর” কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

তাৎপর্যঃ

মানব জীবনের অন্তহীন চলাকে কবি সমুদ্রযাত্রার প্রতীকে প্রতীকায়িত করেছেন। মানব জীবনে চলার পথে আমরা বিবিধ প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়ে থাকি। কবি আমাদের জীবনের এই সকল প্রতিবন্ধকতাকে নোঙরের রূপকে চিত্রায়িত করেছেন। মানুষের জীববনের অভিপ্রায়গুলিকে কবি সমুদ্রের উচ্ছল তরঙ্গের সঙ্গে তুলনা করে বলেছেন –

“জোয়ারের ঢেউগুলি ফুলে ফুলে ওঠে,”

কিন্তু নোঙরবদ্ধ তরীতে আঘাত করেও তা ব্যর্থ হয়ে ফিরে যায়-

“এ-তরীতে মাথা ঠুকে সমুদ্রের দিকে তারা ছোটে।”

আবার কখনো ভাটারূপী প্রতিবন্ধকতা যেন সমুদ্রের সকল উচ্ছ্বাসকে শোষণ করে নেয়-

                             “তারপর ভাটার শোষণ

স্রোতের প্রবল প্রাণ করে আহরণ।”

দাঁড়ের প্রতিটি নিক্ষেপে কবি কানে স্রোতের বিদ্রুপ বাণী ভেসে এলেও কবি তাঁর দাঁড় টানা অব্যাহত রেখেছেন। অসহায় নাবিকের মতো তিনি আকাশের নক্ষত্রের দিকে তাকিয়ে দিকের নিশানা খুঁজেছেন।

নোঙ্গর বাঁধা পরে গেলেও বাস্তবকে স্বীকার করে নিয়েই কবি অবিরাম দাঁড় টেনে চলেছেন-

“সারারাত তবু দাঁড় টানি,

                                   তবু দাঁড় টানি।”

LINK TO VIEW PDF FILE (ONLY FOR SUBSCRIBERS)নোঙর কবিতার প্রশ্নের উত্তর

নিম্নের PDF প্রশ্নের উত্তরগুলি শুধুমাত্র আমাদের Subscribers -দের জন্য। নবম শ্রেণির বাংলা বিষয়ের সাবস্ক্রিপশন নিতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথেঃ What’s App: 7001880232

 

১) “আমার বাণিজ্য-তরী বাঁধা পড়ে আছে”- কার ‘বাণিজ্য-তরী’ কোথায় বাঁধা পড়ে আছে? এই ‘বাঁধা পড়ে’ থাকার তাৎপর্য আলোচনা করো।

উত্তর জানতে এই লেখাতে টাচ/ক্লিক করতে হবে

২) “সারারাত তবু দাঁড় টানি,/তবু দাঁড় টানি”- এখানে ‘তবু’ শব্দটি একাধিকবার ব্যবহারের কারণ কী? উদ্ধৃতাংশের মধ্য দিয়ে বক্তার কোন্‌ মনোভাব প্রকাশিত হয়েছে?

উত্তর জানতে এই লেখাতে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) “নোঙর গিয়েছে পড়ে তটের কিনারে”- বলতে কী বোঝানো হয়েছে, তা কবিতা অবলম্বনে নিজের ভাষায় আলোচনা করো।

উত্তর জানতে এই লেখাতে টাচ/ক্লিক করতে হবে

নবম শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

class nine bengali note

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার প্রচেষ্টা করবেন না

Scroll to Top