জ্ঞানচক্ষু গল্পের MCQ প্রশ্নের উত্তর । দশম শ্রেণি বাংলা
WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে দশম শ্রেণির মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য জ্ঞানচক্ষু গল্পের MCQ প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে চলা দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এই MCQ প্রশ্নের উত্তরগুলি তৈরি করে তাদের পরীক্ষা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে।
জ্ঞানচক্ষু গল্পের MCQ প্রশ্নের উত্তর । দশম শ্রেণি বাংলা :
১) কথাটা শুনে তপনের চোখ – মারবেল হয়ে গেল
২) তপনের নতুন মেসোমশাই ছিলেন একজন – লেখক
৩) ‘নতুন মেসোমশাই’ মানে যার সঙ্গে তপনের – ছোটোমাসির বিয়ে হয়েছিল
৪) ‘তিনি নাকি বই লেখেন’ তিনি হলেন তপনের – ছোটো মেসোমশাই
৫) ‘কিন্তু নতুন মেসোকে দেখে খুলে গেল’ – জ্ঞানচক্ষু
৬) ‘এ দেশের কিছু হবে না’ কথাটি বলেছেন – তপনের ছোটো মেসোমশাই
৭) তপন মামার বাড়িতে এসেছে – ছোটোমাসির বিয়ে উপলক্ষ্যে
৮) বই লেখা ছাড়া তপনের ছোটো মেসোমশাই যা করেন – অধ্যাপনা
৯) তপনের ছোটো মেসোমশাই শ্বশুরবাড়ি রয়ে গেছেন যে উপলক্ষে – গরমের ছুটি
১০) ‘রত্নের মূল্য জহুরির কাছেই’ ‘রত্ন’ হলেন – ছোটো মেসোমশাই
১১) ‘এমন সময় ঘটল সেই ঘটনা’ ঘটনাটি হল – তপনের গল্প মুদ্রিত হওয়া
১২) তপনের সম্পূর্ণ নাম ছিল – শ্রীতপনকুমার রায়
১৩) তপন নিজের লেখা গল্পটা প্রথম দেখিয়েছিল – ছোটোমাসিকে
১৪) ‘মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে সেটা’ কাজটি হল – তপনের লেখা ছাপিয়ে দেওয়া
১৫) ‘কোনোখান থেকে টুকলিফাই করিসনি তো’ কথাটি বলেছে – ছোটোমাসি
১৬) তপনের মেসোমশাই যে পত্রিকার সম্পাদককে চিনতেন – সন্ধ্যাতারা
১৭) তপনের গল্প প্রকাশিত হয়েছিল যে পত্রিকায় – সন্ধ্যাতারা
১৮) ‘না-না আমি বলছি—তপনের হাত আছে’ এখানে ‘হাত’ শব্দটির অর্থ হল – গল্প লেখার দক্ষতা
১৯) তপনের লেখা গল্পের বিষয়বস্তু ছিল – স্কুলে ভর্ত্তি হওয়ার প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা
২০) ‘দুপুরবেলা, সবাই যখন নিথর নিথর’ যে কালের দুপুরের কথা বলা হয়েছে – গ্রীষ্মকাল
২১) তপন দুপুরবেলা গল্প লিখেছিল যেখানে বসে – তিনতলার সিঁড়িতে
২২) মামাবাড়ির তিনতলার সিঁড়িতে বসে গল্প লেখার পর তপনের – গায়ে কাঁটা দিয়েছিল
২৩) তপনের থেকে তার ছোটোমাসি বড়ো – আট বছরের
২৪) তপনের চিরকালের বন্ধু ছিল – ছোটমাসি
২৫) ‘যেন নেশায় পেয়েছে’ তপনকে যে নেশায় পেয়েছিল – গল্প লেখার
২৬) তপনদের বাড়িতে ছোটোমাসি ও ছোটোমেসো যা হাতে করে বেড়াতে এসেছিল – সন্ধ্যাতারা পত্রিকা
২৭) ‘পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে?’ অলৌকিক ঘটনাটি হল – তপনের লেখা গল্প ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় ছাপা হয়েছে
২৮) তপনের লেখা গল্পের নাম ছিল – প্রথম দিন
২৯) তপনের গল্পটি একটু-আধটু কারেকশান করে দিয়েছেন – ছোটো মেসোমশাই
৩০) ‘ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে’ যে কথাটা ছড়িয়ে পড়েছিল – ছোটো মেসোমশাইয়ের কারেকশান করে দেওয়া
৩১) তপনদের বাড়িতে এসে ছোটোমাসি খেয়েছিল – ডিমভাজা আর চা
৩২) তপনদের বাড়িতে এসে ছোটোমেসো খেয়েছিল – শুধু চা
৩৩) ‘তা ওরকম একটি লেখক মেসো থাকা মন্দ নয়’ কথাটি বলেছিল – তপনের মেজোকাকু
৩৪) ‘বাবা তোর পেটে পেটে এত!’ কথাটি বলেছিল – তপনের মা
৩৫) ‘কই তুই নিজের মুখে একবার পড় তো তপন শুনি!’ কথাটি বলেছিল – তপনের মা
৩৬) নিজের লেখা গল্পটি পাঠ করতে গিয়ে তপন দেখে – গল্পের প্রতিটি লাইন নতুন
৩৭) ‘এর মধ্যে তপন কোথা?’ এখানে যার কথা বলা হয়েছে – ছাপা গল্প
৩৮) ‘তার চেয়ে দুঃখের কিছু নেই,তার থেকে অপমানের!’ যে বিষয়ে কথা বলা হয়েছে – নিজের গল্পে অন্যের লেখা লাইন পড়া
৩৯) ‘আমাদের থাকলে আমরাও চেষ্টা করে দেখতাম।’ কথাটি বলেছে – মেজোকাকু
৪০) ‘সূচিপত্রেও নাম রয়েছে।’ নামটি ছিল – শ্রীতপন কুমার রায়