দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক প্রশ্ন উত্তর । দ্বাদশ শ্রেণির তৃতীয় সেমিস্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান
যে সকল শিক্ষার্থীরা একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমিস্টার পরীক্ষা প্রদান করে দ্বাদশ শ্রেণির উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করতে চলেছো তাদের জন্য WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক প্রশ্ন উত্তর প্রদান করা হলো। দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এই প্রশ্নের উত্তরগুলি তৈরি করে তোমাদের তৃতীয় সেমিস্টার রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক প্রশ্ন উত্তর :
১) প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছিল – ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দের ২৮ জুলাই
২) ভার্সাই চুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল – ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দের ২৮ জুন
৩) রাশিয়ায় বলশেভিক বিপ্লব সংঘটিত হয় – ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে
৪) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কবে থেকে মনরো নীতি অনুসরণ করে আসছে – ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দ
৫) হিটলার জার্মানিতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অধিকার করেন – ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে
৬) কমিনটার্ন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে
৭) মিউনিখ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৩৮ খ্রিঃ ২৯শে সেপ্টেম্বর
৮) মিউনিখ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যে দেশগুলির মধ্যে – গ্রেট ব্রিটেন, জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি
৯) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় – ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে
১০) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কোন্ শক্তি বা জোট জয়লাভ করেছিল – মিত্রশক্তি
১১) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন – চার্চিল
১২) রুশ-জার্মান অনাক্রমণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের ২৩ আগস্ট
১৩) রুশ-জার্মান অনাক্রমণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যাদের মধ্যে – স্তালিন ও হিটলার
১৪) জার্মানি পোল্যান্ড আক্রমণ করেছিল – ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের ১ সেপ্টেম্বর
১৫) ইয়াল্টা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল – ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে
১৬) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয় – ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে
১৭) প্রথম পরমাণু বোমা আক্রান্ত দেশটি হল – জাপান
১৮) জাপানে প্রথম পরমাণু বোমা পড়েছিল – ৬ই আগস্ট
১৯) জাপানে পরমাণু বোমা পড়েছিল তার প্রথমটি হল – লিটিল বয়
২০) জাপানে দ্বিতীয় পরমাণু বোমা পড়েছিল – ৯ই আগস্ট
২১) জাপানে যে বোমা পড়েছিল তার দ্বিতীয়টি হল – ফ্যাট ম্যান
২২) ঠান্ডাযুদ্ধের পরিস্থিতি গড়ে ওঠে – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অবসান ঘটলে
২৩) ঠান্ডা লড়াই হল – যুদ্ধের উত্তেজনাকর পরিবেশ
২৪) Brinkmanship of War-যে ঘটনাকে বলা হয় – ঠান্ডা লড়াইকে
২৫) ঠান্ডা লড়াই বলতে বোঝায় – যুদ্ধ ও শান্তির মাঝামাঝি যুদ্ধ যুদ্ধ অবস্থা
২৬) নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে মতাদর্শভিত্তিক যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়াকে বলা হয় – প্রক্সি ওয়ার
২৭) প্রক্সিযুদ্ধ কৌশলটি ব্যবহৃত হয়েছিল – ঠান্ডা লড়াইয়ে
২৮) আকস্মিকভাবে বলপূর্বক সরকারের পরিবর্তনের প্রক্রিয়াকে বলা হয় – ক্যু-দেতা
২৯) ঠান্ডাযুদ্ধের প্রধান দুই প্রতিপক্ষ হল – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন
৩০) ঠান্ডাযুদ্ধের যুগকে ‘দীর্ঘ শান্তির যুগ’ বলেছেন – অধ্যাপক গ্যাডিস
৩১) মার্কিন প্রশাসন ‘সামাজিক সাম্রাজ্যবাদী’ বলে চিহ্নিত করে – সোভিয়েত ইউনিয়নকে
৩২) পূর্ব ইউরোপ থেকে সাম্যবাদকে গুটিয়ে দেওয়ার কথা বলেন – জন ফস্টার ডালেস
৩৩) সদ্যোজাত সোভিয়েত ইউনিয়নকে তার আঁতুর ঘরেই ধ্বংস করার কথা বলেন – উইনস্টন চার্চিল
৩৪) ঠান্ডাযুদ্ধ যে যে জোটের মধ্যে হয়েছিল – পুঁজিবাদী জোট ও সমাজতান্ত্রিক জোট
৩৫) ঠান্ডা লড়াই-এর প্রেক্ষিতে অক্ষশক্তির অন্তর্ভুক্ত দেশগুলি হল – জার্মানি, ইতালি, স্পেন ও জাপান
৩৬) ঠান্ডা লড়াইয়ের প্রেক্ষিতে মিত্রশক্তিভুক্ত দেশগুলি হল – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ফ্রান্স ও সোভিয়েত ইউনিয়ন
৩৭) ঠান্ডাযুদ্ধের অন্যতম প্রধান নেতৃত্ব প্রদানকারী দেশ হল – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
৩৮) ঠান্ডা লড়াইয়ে সমাজতান্ত্রিক শিবিরের নেতৃত্ব প্রদানকারী দেশ – সোভিয়েত ইউনিয়ন
৩৯) ‘ঠান্ডা লড়াই’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – বার্নার্ড বারুচ
৪০) বার্নার্ড বারুচ ঠান্ডা লড়াই কথাটি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন – ১৬ এপ্রিল, ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে
৪১) ঠান্ডা লড়াইকে গরম যুদ্ধ না বলে ‘যুদ্ধের একটি নতুন কৌশল’ বলেছেন – ফ্রিডম্যান
৪২) ঠান্ডাযুদ্ধকে ‘গরম শান্তি’ বলে বর্ণনা করেছেন – বার্নেট
৪৩) যে সাংবাদিক প্রথম ঠান্ডা লড়াই সম্পর্কিত ধারণা দেন – ওয়াল্টার লিপম্যান
৪৪) ঠান্ডা লড়াই কথাটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় – ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে
৪৫) ‘World Polities’ গ্রন্থটি লিখেছেন – পিটার ক্যালভোকোরেসি
৪৬) ‘The United States in the World Arena’ গ্রন্থটি রচনা করেছেন – ওয়াল্ট রোস্টো
৪৭) জর্জ কেন্নান সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে যে ভৌগোলিক সম্প্রসারণের নীতি ঘোষণা করেন তা যে নামে পরিচিত – বেষ্টনী নীতি
৪৮) ঠান্ডাযুদ্ধের সূচনা হয় – ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে
৪৯) ঠান্ডাযুদ্ধের সময়কাল পরিব্যাপ্ত ছিল – ১৯৪৫ থেকে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত
৫০) ঠান্ডা লড়াইয়ের সূত্রপাত হয়েছিল সর্বপ্রথম – ইউরোপে
৫১) ঠান্ডা লড়াইয়ের পর্যায় আছে – ৬টি
৫২) ঠান্ডা লড়াইয়ের সূত্রপাত হিসেবে চিহ্নিত করা হয় যে সম্মেলনকে – পটসডাম সম্মেলন
৫৩) যার বক্তৃতার ফলে ঠান্ডাযুদ্ধের প্রাক্ প্রস্তুতির সূচনা ঘটে – চার্চিল
৫৪) ঠান্ডা লড়াইয়ের প্রথম পর্যায় যে সময়কালকে বলা হয় – ১৯৪৫-১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ
৫৫) ‘পটসডাম’ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে
৫৬) ফালটন বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ৫ মার্চ
৫৭) ফালটন বক্তৃতায় ‘লৌহ যবনিকা’ তত্ত্বটি উপস্থাপন করেন – চার্চিল
৫৮) সুদূর প্রাচ্যে যে অঞ্চলকে কেন্দ্র করে ঠান্ডা লড়াই সম্প্রসারিত হয়েছিল – কোরিয়া
৫৯) পূর্বপ্রাচ্যে ঠান্ডা লড়াই সম্প্রসারিত হয়েছিল যে দেশকে কেন্দ্র করে – জাপান
৬০) ‘ট্রুম্যান ডকট্রিন’ ঘোষিত হয় – ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১২ মার্চ
৬১) ‘সাম্যবাদ প্রতিরোধের নীতি’ নেন – ট্রুম্যান
৬২) রাষ্ট্রপতি ট্রুম্যানের পররাষ্ট্র সচিব ছিলেন – জর্জ মার্শাল
৬৩) মার্শাল পরিকল্পনা ঘোষণা করেন – জর্জ মার্শাল
৬৪) মহাযুদ্ধের পর ইউরোপের উন্নতির জন্য যে পরিকল্পনা ঘোষিত হয় – মার্শাল পরিকল্পনা
৬৫) মার্শাল পরিকল্পনা কার্যকরী হয় – ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে
৬৬) মার্শাল পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছিল ইউরোপের – অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবনের জন্য
৬৭) মলোটভ ছিলেন – সোভিয়েত পররাষ্ট্র মন্ত্রী
৬৮) আমেরিকার রাষ্ট্রসমূহের সংস্থা’ বা OAS গঠিত হয় – ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে
৬৯) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও লাতিন আমেরিকার যতগুলি দেশ মিলে OAS গঠন করেছিল – ২০টি
৭০) ন্যাটো গঠিত হয় – ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দের ৪ এপ্রিল
৭১) পশ্চিমি সামরিক জোট হল – NATO
৭২) ‘ন্যাটো’ গঠিত হয় যাদের উদ্যোগে – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
৭৩) ‘ন্যাটো’ জোট যে’কটি দেশের চুক্তির মাধ্যমে গড়ে ওঠে – ১২টি
৭৪) NATO-এর পুরো নাম হল – North Atlantic Treaty Organization
৭৫) NATO গঠনের উদ্দেশ্য ছিল – রাশিয়াকে প্রতিহত করা
৭৬) পশ্চিম জার্মানি ‘ন্যাটো’ জোটে যোগদান করে – ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে
৭৭) পূর্ব ইউরোপে সোভিয়েত নিয়ন্ত্রণ সুদৃঢ় করার জন্য কমিনফর্ম গঠন করেন – স্তালিন
৭৮) কমিনফর্ম গঠিত হয় – ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে
৭৯) ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে কমেকন গঠন করেছিল – সোভিয়েত ইউনিয়ন
৮০) কমিনফর্ম গঠনে যে দেশ অগ্রণী ভূমিকা নেয় – সোভিয়েত ইউনিয়ন
৮১) কমিনফর্ম-এর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত – বেলগ্রেডে
৮২) কমেকন গঠিত হয় – ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দের ৫ জানুয়ারি
৮৩) COMECON-এর পুরো নাম – Council for Mutual Economic Assistance
৮৪) বার্লিন অবরোধ অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে
৮৫) যে বছর ‘বার্লিন অবরোধ’ প্রত্যাহার করা হয় – ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে
৮৬) চিনে কমিউনিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে
৮৭) সোভিয়েত ইউনিয়ন আনবিক বোমা আবিষ্কার করে – ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে
৮৮) ঠান্ডা লড়াইয়ের দ্বিতীয় পর্যায়টির সময়কাল হল – ১৯৫০-১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দ
৮৯) দ্বিতীয় পর্যায়ে ঠান্ডা লড়াই কেন্দ্রীভূত হয়েছিল এশিয়া মহাদেশের – কোরিয়ায়
৯০) ঠান্ডা লড়াই-এর যে পর্যায়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপর ভিটো প্রয়োগ করেছিল – দ্বিতীয় পর্যায়ে
৯১) কোরিয়ার যুদ্ধকে ‘মর্যাদা রক্ষার লড়াই’ বলে ঘোষণা করেন – ট্রুম্যান
৯২) কোরিয়ার বিভক্তির পর কোরিয়ার উত্তরাংশে যাদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয় – সোভিয়েত ইউনিয়ন
৯৩) কোরিয়ার যুদ্ধ সংঘটিত হয় – ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৫ জুন
৯৪) আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় – আনজাস চুক্তি
৯৫) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে সাধারণ সভা ‘শান্তির জন্য সন্মিলিত হওয়ার প্রস্তাব’ গ্রহণ করে – ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ৩ নভেম্বর
৯৬) ঠান্ডা লড়াই-এর তৃতীয় পর্যায়ের সময়কাল হল – ১৯৫৩-১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দ
৯৭) ‘শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান’-এর কথা তুলে ধরেছিলেন সোভিয়েত নেতা – নিকিতা ক্রুশ্চেভ
৯৮) এশিয়ার একটি সামরিক জোটের নাম হল – সিয়াটো
৯৯) এশিয়ার একটি অসামরিক জোটের নাম হল – আসিয়ান
১০০) ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সাম্যবাদের প্রসার রোধের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে গড়ে ওঠে – SEATO
১০১) SEATO-র পূর্ণরূপ হল – South East Asian Treaty Organization
১০২) SEATO প্রতিষ্ঠা হয় – ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে
১০৩) CENTO-র পুরো কথাটি হল – Central Treaty Organization
১০৪) CENTO প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে
১০৫) যার নেতৃত্বে কিউবায় সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় – ফিদেল কাস্ত্রো
১০৬) মধ্যপ্রাচ্য প্রতিরক্ষা সংস্থা বা MEDO গঠিত হয় – ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে
১০৭) স্তালিনের মৃত্যু হয় – ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে
১০৮) সোভিয়েত ইউনিয়ন হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় – ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে
১০৯) ওয়ারশ চুক্তি স্বাক্ষর করে মোট – ৮টি দেশ
১১০) ‘ওয়ারশ চুক্তি’তে স্বাক্ষরকারী দেশগুলি হল – সোভিয়েত ইউনিয়ন, পোল্যান্ড, রোমানিয়া ও হাঙ্গেরি
১১১) NATO জোটের পালটা জোটের নাম হল – ওয়ারশ
১১২) ওয়ারশ চুক্তি গঠিত হয় যাদের উদ্যোগে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
১১৩) ‘শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান’-এর নীতি ঘোষণা করেন – নিকিতা ক্রুশ্চেভ
১১৪) ন্যাটোর প্রত্যুত্তরে সোভিয়েত ইউনিয়ন যে সামরিক জোট গড়ে তোলে – ওয়ারশ
১১৫) ওয়ারশ চুক্তি অনুযায়ী সোভিয়েত ইউনিয়ন যত খ্রিস্টাব্দে হাঙ্গেরিতে সামরিক অভিযান চালায় – ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে
১১৬) ওয়ারশ চুক্তির অবলুপ্তি ঘটে – ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে
১১৭) ওয়ারশ জোটের প্রথম সেনাপ্রধান ছিলেন – মার্শাল কোনেভ
১১৮) ভিয়েতনামের বিভক্তির পর দক্ষিণ ভিয়েতনামে ক্ষমতাসীন হন – নো দিন দিয়েম
১১৯) ভিয়েতনামের বিভক্তির পর উত্তর ভিয়েতনামে হো-চি-মিন-এর নেতৃত্বে যে সরকার প্রতিষ্ঠিত হয় – কমিউনিস্ট
১২০) যে সংকটকে কেন্দ্র করে ঠান্ডা লড়াই শুরু হয় – সুয়েজ সংকট
১২১) মধ্যপ্রাচ্যে সুয়েজ সংকট দেখা যায় – ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে
১২২) সুয়েজ খাল জাতীয়করণ হয় – ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে
১২৩) যার প্রস্তাব অনুযায়ী সুয়েজ সমস্যাসমাধানের জন্য সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ এগিয়ে এসেছিল – কানাডার প্রধানমন্ত্রী পিয়ারসন
১২৪) ভিয়েতনামে কমিউনিস্ট সরকার প্রতিষ্ঠা হয় – হো-চি-মিনের নেতৃত্বে
১২৫) ঠান্ডা লড়াই-এর তৃতীয় পর্যায়ে যে দেশকে কেন্দ্র করে মার্কিন-সোভিয়েত বিরোধ তৈরি হয় – হাঙ্গেরি
১২৬) ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দে সর্বপ্রথম মহাকাশে কৃত্রিম উপগ্রহ সাফল্যের সঙ্গে প্রেরণ করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
১২৭) ঠান্ডা লড়াইয়ের চতুর্থ পর্যায়টি হল – ১৯৫৯-১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে
১২৮) কঙ্গো সমস্যাকে কেন্দ্র করে ঠান্ডাযুদ্ধ শুরু হয়ে যায় – আমেরিকায়
১২৯) কিউবা দেশটি ছিল – সমাজতান্ত্রিক
১৩০) কিউবা সংকট দেখা যায় – ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে
Nice
Pdf