nodir-bidroho-mcq-question-answers

নদীর বিদ্রোহ গল্পের MCQ প্রশ্নের উত্তর । দশম শ্রেণি বাংলা

WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে দশম শ্রেণির মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য নদীর বিদ্রোহ গল্পের MCQ প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে চলা দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এই MCQ প্রশ্নের উত্তরগুলি তৈরি করে তাদের পরীক্ষা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে।

নদীর বিদ্রোহ গল্পের MCQ প্রশ্নের উত্তর । দশম শ্রেণি বাংলা : 

 

১) নদীর বিদ্রোহ’ গল্পটির লেখক হলেন- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

২) যে সময়ের প্যাসেঞ্জার ট্রেনটিকে রওনা করিয়ে দিয়েছিল নদেরচাঁদ- চারটা পঁয়তাল্লিশের

৩) রেলস্টেশন থেকে যত মাইল দূরে ছিল নদীর ব্রিজ- এক মাইল

৪) যতদিন ধরে অবিরত বৃষ্টি চলছে- পাঁচদিন

৫) নদেরচাঁদের যতদিন নদীকে দেখা হয়ে ওঠেনি- পাঁচদিন

৬) “ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল”- নদেরচাঁদ

৭) দু-দিকে মাঠ-ঘাটের যে অবস্থা হয়েছিল- জলে ডুবে গিয়েছিল

৮) যেখানকার উঁচু বাঁধ ধরে নদেরচাঁদ হাঁটছিল- রেলের

৯) যত বছর বয়সে নদীর জন্য নদেরচাঁদের মায়া একটু বেশি স্বাভাবিক- ত্রিশ বছর

১০) নদেরচাঁদের জন্ম- নদীর ধারে

১১) নদেরচাঁদের দেশের নদীটি ছিল- ক্ষীণস্রোতা নির্জীব

১২) নদেরচাঁদ প্রায় কেঁদে ফেলেছিল কারণ- তার প্রিয় নদীটি শুকিয়ে যাচ্ছিল বলে

১৩) যেখানে এসে নদেরচাঁদ নদীর দিকে তাকিয়ে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল- ব্রিজের কাছাকাছি এসে

১৪) “নদেরচাদের ভারী আমোদ বোধ হইতে লাগিল।”- কারণ- ইচ্ছে করলেই হাত বাড়িয়ে জল স্পর্শ করতে পারবে বলে

১৫) নদেরচাঁদ পকেট থেকে যা বের করে নদীর জলে ফেলছিল- চিঠির পাতা

১৬) নদেরচাঁদ যাকে চিঠি লিখেছিল- স্ত্রীকে 

১৭) নদেরচাঁদ বউকে যত পাতার চিঠি লিখেছিল- পাঁচ পাতার

১৮) অন্ধকারে অতি সাবধানে লাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে নদেরচাঁদ ফিরে চলল- স্টেশনের দিকে

১৯) যে ট্রেনটি নদেরচাঁদকে পিষে মেরে দেয়- ৭নং ডাউন প্যাসেঞ্জার

২০) ‘এতকাল নদেরচাঁদ গর্ব অনুভব করিয়াছে’- গর্ব অনুভবের কারণ- নতুন রং করা ব্রিজ

২১) নদেরচাঁদের মৃত্যু হয়েছিল- ট্রেনের তলায়

২২) নদীকে বন্দি বলার কারণ- মানুষ বাঁধ ও ব্রিজ তৈরি করে তার গতি রুদ্ধ করেছে বলে

২৩) যে ট্রেনটি নদেরচাঁদকে পিষে দিয়েছিল- ৭ নং ডাউন প্যাসেঞ্জার

২৪) নদেরচাঁদ স্টেশনমাস্টারের চাকরি করছে- চার বছর

২৫) নদেরচাঁদের চার বছরের চেনা নদীর মূর্তিকে আরও বেশি ভয়ংকর ও অপরিচিত মনে হওয়ার কারণ- সে একটি সংকীর্ণ ক্ষীণস্রোতা নদীর কথা ভাবছিল

২৬) ব্রিজের ধারকস্তম্ভের উপাদানগুলি হল- ইট, সুরকি ও সিমেন্ট

২৭) নদেরচাঁদ রোজ নদীকে দেখে- ব্রিজের ধারকস্তম্ভের শেষপ্রান্তে বসে

২৮) নদীর স্রোত ফেনিল আবর্ত রচনা করে- ধারকস্তম্ভে বাঁধা পাওয়ায়

২৯) নদেরচাঁদ পকেট থেকে যা বের করে স্রোতের মধ্যে ছুড়ে দিল- পুরোনো চিঠি

৩০) ‘জলপ্রবাহকে আজ তাহার জীবন্ত মনে হইতেছিল’- উন্মত্ততার জন্য

৩১) বউকে পাঁচ পাতার চিঠি লিখতে নদেরচঁদের সময় লেগেছিল- দু’দিন 

৩২) বউকে নদেরচাঁদ যে চিঠি লিখেছিল তার পৃষ্ঠাসংখ্যা- পাঁচ

৩৩) নদেরচাঁদের বউকে লেখা চিঠির বিষয়বস্তু ছিল- বিরহবেদনাপূর্ণ 

৩৪) এত উঁচুতে জল উঠে এসেছে যে মনে হয় ইচ্ছা করলেই বুঝি- হাত বাড়িয়ে স্পর্শ করা যায়

৩৫) নদেরচাঁদের ভারি আমোদ বোধ হইতে লাগিল- নদীর স্ফীতরূপ দেখে

৩৬) যত ঘণ্টা বিশ্রাম করে মেঘের যেন নতুন শক্তি সঞ্চিত হয়েছে- তিনেক

৩৭) বৃষ্টি পড়েছিল- মুশলধারায়

৩৮) ‘নদেরচাঁদ বসিয়া বসিয়া ভিজিতে লাগিল, উঠিল না’- কারণ- সে নদীর শব্দ শুনছিল

৩৯) ‘নদেরচাঁদের মন হইতে ছেলেমানুষি আমোদ মিলাইয়া গেল’- কারণ- তার মনে ভয় উপস্থিত হল

৪০) ‘এই ভীষণ-মধুর শব্দ’ বলতে এককথায় যা বোঝানো যেতে পারে- ভয়ংকর-সুন্দর 

৪১) ব্রিজের উপর দিয়ে ট্রেন চলে যাওয়ার শব্দে ঘুম ভেঙে যাওয়ার মতো একটা বেদনাবোধ হল নদেরচাঁদের, কারণ- সেই শব্দ তাকে নৈসর্গিক নিস্তব্ধতা থেকে বাস্তবে ফিরিয়ে এনেছিল

৪২) ‘বড়ো ভয় করিতে লাগিল নদেরচাদের’- ভয়ের কারণ ছিল- নদীর প্রতিহিংসা

৪৩) নদেরচাঁদের উন্মত্ত নদীর কয়েক হাত উঁচুতে বসে থাকা উচিত হয়নি মনে হল, কারণ- সে নদীর প্রতিহিংসার শিকার হতে পারত

৪৪) নদীর বিদ্রোহের কারণ ছিল- বন্দিদশা থেকে মুক্তি

৪৫) ‘পারিলেও মানুষ মানুষ কি তাকে তাকে রেহাই দিবে ?’- যার কথা বলা হয়েছে- নদী

৪৬) স্টেশন থেকে নদীর উপরকার ব্রিজের দূরত্ব হল- এক মাইল

৪৭) যখন বৃষ্টি থামল তখন- বিকেল 

৪৮) নদেরচাঁদ নদীকে দেখেনি- পাঁচ দিন

৪৯) নদেরচাঁদের ঔৎসুক্য ছিল- ছেলেমানুষের মতো

৫০) নদেরচাঁদ বাঁচবে না- নদীকে না দেখলে

৫১) দু’দিকে জলে ডুবে গিয়েছিল- মাঠঘাট

৫২) নদেরচাঁদ কল্পনা করার চেষ্টা করতে লাগল- নদীর বর্ষণপুষ্ট মূর্তি

৫৩) নদেরচাঁদ ছিল একজন- স্টেশনমাস্টার

৫৪) নদেরচাঁদের বয়স হল- ত্রিশ বছর

৫৫) নদীর জন্য নদেরচাঁদের মায়াকে অস্বাভাবিক বলার কারণ হল- প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে এই স্বভাব প্রায় দেখা যায় না

৫৬) যে বছরে নদীর ক্ষীণ স্রোতধারা শুকিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল সেই বছরটি ছিল- অনাবৃষ্টির বছর

৫৭) দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগতে ভুগতে পরমারীয়া মরে যাওয়ার উপক্রম করলে মানুষ কাঁদে- তাকে বাঁচাতে না পারার অসহায়তায়

৫৮) নদীর প্রতি নিজের পাগলামিতে নদেরচাঁদের- আনন্দ হয়

৫৯) নদীকে ভালোবাসার কৈফিয়ত হিসেবে নদেরচাঁদ যে কারণ দেখায়- নদীর ধারে তার জন্ম

৬০) দেশের ক্ষীণস্রোতা নির্জীব নদীটিকে নদেরচাঁদ যার মতো মমতা করত- অসুস্থ দুর্বল আত্মীয়ার মতো

৬১) নদেরচাঁদের সঙ্গে নদীর যে সম্পর্ক ছিল তাকে বলা হয়- সখ্য

৬২) ‘নদীর চাঞ্চল্য ছিল ____ প্রকাশ’- পরিপূর্ণতার আনন্দের

৬৩) নদীর জল ছিল- পঙ্কিল

৬৪) এতক্ষণ নদেরচাঁদ যে নদীর কথা ভাবছিল তা- সংকীর্ণ ক্ষীণস্রোতা

৬৫) নদেরচাঁদ যাকে ডেকে বলল ‘আমি চললাম হে’, সে হল তার- নতুন সহকারী 

LINK TO VIEW PDF FILE (ONLY FOR SUBSCRIBERS)

নদীর বিদ্রোহ গল্পের MCQ প্রশ্নের উত্তর

নদীর বিদ্রোহ গল্পের প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে

নদীর বিদ্রোহ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার প্রচেষ্টা করবেন না

Scroll to Top