বিড়াল MCQ । একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথম সেমিস্টার

WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে একাদশ শ্রেণির প্রথম সেমিস্টার পরীক্ষা প্রদান করতে চলা শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিড়াল MCQ । একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথম সেমিস্টার প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই প্রশ্নের উত্তরগুলি সমাধানের মধ্য দিয়ে তাদের পরীক্ষা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে। 

বিড়াল MCQ । একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথম সেমিস্টার : 

 

Part 1:

১) বাংলা ভাষায় প্রথম শিল্প সম্মত উপন্যাস রচনার কৃতিত্ব- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের

২) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপাধি- সাহিত্য সম্রাট

৩) কমলাকান্ত ভালোভাবে দেখলে ওয়েলিংটনের পরিবর্তে দেখতে পান- মার্জারকে

৪) কমলাকান্ত যাকে ‘মার্জার সুন্দরী’ বলেছেন- বিড়ালকে 

৫) বিড়াল অতি মধুর স্বরে ‘মেও’ বলেছে- পরিতৃপ্ত হওয়ার কারণে

৬) প্রসন্ন যে গাভীর দুধ দোহন করেছিল তার নাম- মঙ্গলা

৭) মনুষ্যকূলে কুলাঙ্গার হতে চান না- কমলাকান্ত

৮) সন্তু সারাদিন না খেতে পেয়ে ক্ষুধার জ্বালা মেটাতে যা করে- হোটেল থেকে খাবার চুরি 

৯) সন্তুর সঙ্গে ‘বিড়াল’ রচনায় মিল আছে- বিড়ালের

১০) ‘সংসারে ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস সকলই তোমরা খাইবে’- এখানে ‘তোমরা’ হল- মানুষরা

১১) কমলাকান্ত যা পেয়ে মার্জারের সকল বন্তব্য বুঝতে পারলেন- ক্ষুৎপিপাসা 

১২) ‘বিড়াল’ রচনায় শিরোমণি বলতে বোঝানো হয়েছে- সমাজের প্রধান ব্যক্তিকে 

১৩) সমাজের ধনবৃদ্ধির অর্থ- ধনীদের ধন বৃদ্ধি 

১৪) জলযোগ হল- হালকা খাবার

১৫) যে সমাজে বনেদি বা অভিজাত ব্যক্তিকে ডিউক বলা হতো- ইউরোপীয় সমাজে

১৬) ‘বিজ্ঞ লোকের মত এই যে, যখন বিচারে পরাস্ত হইবে, তখন গন্তীরভাবে উপদেশ প্রদান করবে’ কমলাকান্তের এই উক্তিটি- আত্মরক্ষামলক ও শ্লেষাত্মক

১৭) বিড়ালটিকে কমলাকান্ত্র বলেছে- পতিত আত্মা

১৮) দরিদ্রকে চুরি করতে বাধ্য করে- কৃপণরা

১৯) যারা ধন সঞ্জয় করে রাখে- কৃপণরা 

২০) বিড়ালটি কমলাকান্তের হাতে যষ্টি দেখে ভয় পায় নি, কারণ- সে কমলাকান্ত সম্পর্কে জানত

২১) ‘অতএব পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়’- এখানে ‘পুরুষের ন্যায় আচরণ’ বলতে বোঝানো হয়েছে- ক্রোধে গর্জে ওঠা

২২) প্রবন্ধে যিনি শয়ন গৃহে ছিলেন- কমলাকান্ত

২৩) কমলাকান্ত চারপায়ীর উপর বসে হুকা হাতে- ঝিমাচ্ছিল

২৪) দেয়ালের উপর যার ছায়া প্রেতবৎ নাচছিল- ক্ষুদ্র আলোর

২৫) কমলাকান্ত যার উপর ঝিমাচ্ছিলেন- চারপায়ীর

২৬) দুগ্ধ রেখে গিয়েছিল- প্রসন্ন

২৭) দুধের মালিক হল- মঙ্গলা

২৮) মঙ্গলা হল- একটি গাভী   

২৯) কমলাকান্ত যা হাতে বিড়ালের দিকে তেড়ে গিয়েছিল- ভাঙা লাঠি

৩০) ‘বিড়াল’ যাদের প্রতিনিধি- ক্ষুধিতদের

Part 2:

১) সরিষাভোর শব্দটি যে হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে- উপমা

২) বিড়াল রচনার মঙ্গলা কার নাম- গাভীর

৩) পরম ধর্মের ফলভোগী হল- কমলাকান্ত

৪) কমলাকান্তের হাতের যষ্টিটি ছিল- ভগ্ন

৫) অপরিমিত লোভ ভাল নহে-উক্তিটি- মার্জারের

৬) বঙ্গিমচন্দ্রের চট্রোপাধ্যায়ের বিড়াল যে ধরনের রচনা- হাস্যরসাত্মক ও ব্যঙ্গধর্মী

৭) বিড়াল ও কমলাকান্তের মধ্যে যে ধরনের কথা চলছিল- কাল্পনিক

৮) যাকে বোঝানো কখনোই সম্ভব নয়- বিচারককে

৯) বিড়ালের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হিসেবে যেটি সঠিক- প্রতিবাদী

১০) বিড়াল যখন দুগ্ধ পান করিতেছে, তখন লেখক যাহা করিতেছিলেন- বিড়ালকে তাড়াচ্ছিলেন

১১) ”কেহ মরে বিল ছেচে, কেহ খায় কই”-এখানে যে দুটি চরিত্রকে ঈঙ্গিত করা হয়েছে- লেখক ও প্রসন্ন

১২) লেখক যে কারণে বিড়ালের ওপর রাগ করিতে পারেন না?- উভয়ের অধিকার নেই বলে

১৩) লেখক মার্জারের বক্তব্যসকল যেভাবে বুঝিতে পারিলেন- ঈশ্বরের কৃপায়

১৪) অধর্ম যার- কৃপন ধনীর

১৫) তেলা মাথায় তেল দেওয়া- মনুষ্য জাতির রোগ

১৬) কমলাকান্তের দপ্তর রচনাটি যতটি অংশে বিভক্ত- ৩ 

১৭) বিড়ালের বক্তব্যে কোন ধরনের মতবাদের ইঙ্গিত পাওয়া যায়- সমাজতন্ত্র

১৮) লাঙ্গুল শব্দের অর্থ- লেজ

১৯) বিড়াল রচনাটি কোন গ্রন্থের- কমলাকান্তের দপ্তর 

২০) বিড়াল-প্রবন্ধে পতিত আত্মা হল- মার্জার

২১) বিড়াল গল্পে যে ধরনের বৈষম্য ফুটে উঠেছে- শোষক-শোষিতের

২২) বিজ্ঞ লোকের মতে কখন গম্ভীরভাবে উপদেশ প্রদান করতে হয়?- বিচার পরাস্ত হলে

২৩) লেখক বিড়ালকে যে গ্রন্থ পড়ার পরামর্শ দেননি- সাম্য

২৪) মার্জারী সুন্দরী অর্থ হল- স্ত্রী বিড়াল

২৫) কস্মিনকালে শব্দের অর্থ হল- কোনো সময়ে

২৬) সুবিচারক এবং সুতার্কিক শব্দদ্বয়ে সু উপসর্গটি যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে- উত্তম

২৭) যখন বিচারে পরাস্ত হইবে. তখন গম্ভীর ভাবে উপদেশ প্রদান করিবে। বক্তটি- মিশ্র

২৮) আমি যদি খাইতে না পাইলাম, তবে সমাজের উন্নতি লইয়া কী করিব?-বিড়াল প্রবন্ধে এ উক্তিতে প্রকাশ পেয়েছে- যুক্তিনিষ্ঠ মনোভঙ্গি

২৯) বিড়ালের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হিসেবে যা প্রযোজ্য- প্রতিবাদী

৩০) অতএব পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়-বলতে বিড়ালের প্রতি যে ধরনের আচরণের কথা বলা হয়েছে- প্রথাগত

৩১) অতএব পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়- কথাটিতে প্রকাশিত হয়েছে- ঔচিত্যবোধ

৩২) ‘এ সংসারে ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস সকলই তোমরা খাইবে’-এখানে যাদেরকে তোমরা বলা হয়েছে-মানুষকে 

৩৩) বিড়াল প্রবেন্ধ মার্জারকে পতিত আত্মা বলার কারণ- দুর্দশাগ্রস্ত বোঝাতে

৩৪) প্রবেন্ধ খাইতে দাও-নহিলে চুরি করিব-উক্তিটির মর্মকথা- অধিকার চেতনা

৩৫) বিড়ালের কথোপকথনের মধ্য দিয়ে যে চেতনা ফুটে উঠেছে তা- সমাজতান্ত্রিক

৩৬) ‘আমি চোর বটে, কিন্তু আমি কি সাধ করিয়া চোর হইয়াছি?’- উক্তিটি যে গদ্যের- বিড়াল 

৩৭) প্রসন্ন চরিত্রটি যে রচনায় রয়েছে- বিড়াল

৩৮) আহার প্রস্তুত না হওয়ায় কমলাকান্ত হুঁকা হাতে যা ভাবছিলেন- তিনি যদি নেপোলিয়ান হতেন

৩৯) বিড়াল যে ধরনের রচনা- রসাত্মক ও ব্যঙ্গধর্ম

৪০) সাহিত্যসম্রাট যাকে বলা হয়- বঙ্কিমচন্দ্রকে 

Part 3:

১) বিড়াল প্রবন্ধটি যে মূল গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত- কমলাকান্তের দপ্তর 

২) বিড়াল প্রবন্ধটি মূল গ্রন্থের যত সংখ্যক প্রবন্ধ- ১৩ 

৩) বিড়াল প্রবন্ধটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল যে পত্রিকায়- বঙ্গদর্শন 

৪) বিড়াল প্রবন্ধটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল- ১২৮১ বঙ্গাব্দে 

৫) যে রচনার দ্বারা কমলাকান্তের দপ্তর প্রভাবিত- কনফেশনস্‌ অফ অ্যান ইংলিশ ওপিয়াম ইটার 

৬) বিড়াল প্রবন্ধের বক্তা- শ্রীকমলাকান্ত চক্রবর্তী 

৭) কমলাকান্ত যেখানে বসে ঝিমোচ্ছিলেন- চারপায়ীর উপরে বসে 

৮) চারপায়ীটি ছিল তার- শয়নকক্ষে 

৯) কমলাকান্তের হাতে ছিল- হুঁকা 

১০) দেওয়ালের উপর ছায়াটি নাচ্ছিল- প্রেতবৎ

১১) কমলাকান্ত যেভাবে ভাবনায় মগ্ন ছিলেন- নিমিলিতলোচনে

১২) কমলাকান্ত যা হবার কথা ভাবছিলেন- নেপোলিয়ন 

১৩) কমলাকান্ত নেপোলিয়ন হয়ে জিততে পারতেন যে যুদ্ধ- ওয়াটারলু 

১৪) ওয়াটারলুর যুদ্ধ হয়েছিল- ১৮১৫ খ্রিঃ 

১৫) ওয়েলিংটন বলতে প্রবন্ধে বোঝানো হয়েছে- ডিউক অব ওয়েলিংটন- আর্থার ওয়েলিসকে 

১৬) কমলাকান্তের কল্পনায় ওয়েলিংটন যা প্রাপ্ত হয়েছিলেন- বিড়ালত্ব 

১৭) ওয়েলিংটন কমলাকান্তের কাছে যা ভিক্ষা করতে এসেছিলেন- আফিং 

১৮) ডিউক বলেছিল- মেও

১৯) কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ পান করেছিল- বিড়াল 

২০) বিড়াল অতি মধুর স্বরে মেও বলেছিল,কারণ- সে দুধ পানে পরিতৃপ্ত হয়েছিল 

২১) ‘কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় _____’ – কই 

২২) ‘দুধ আমার বাপেরও নয়’- দুধ যার- মঙ্গলার 

২৩) দুধ দুইয়েছিল- প্রসন্ন 

২৪) কমলাকান্ত রাগ করতে পারেননি, কারণ- দুধে তার বিড়ালের সমান অধিকার 

২৫) বিড়াল দুধ খেলে তাকে যা করতে হবে- মেরে তাড়িয়ে দিতে হবে 

২৬) কমলাকান্তের যেরূপ আচরণ করা বিধেয়- পুরুষের ন্যায় 

২৭) কমলাকান্ত আবিষ্কার করেছিলেন- একটি ভগ্ন যষ্টি 

২৮) মার্জারী ভীত হওয়ার কোনো লক্ষণ প্রকাশ করে নি, কারণ- সে কমলাকান্তকে চিনত 

২৯) কমলাকান্ত যার মাধ্যমে বিড়ালের বক্তব্য বুঝতে পেরেছিলেন- দিব্যকর্ণ 

৩০) ‘আমরা কিছু পাইব না কেন?’- এখানে যা না পাওয়ার কথা বলা হয়েছে- ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস 

৩১) বিড়াল জাতির আপত্তি নেই- মনুষ্যের খাওয়ায় 

৩২) বিড়ালের মতে ধর্ম্ম হল- পরোপকার 

৩৩) যারা চোর অপেক্ষাও অধার্মিক- বড় বড় সাধু, যারা চোরের নামে শিউরে ওঠে 

৩৪) যারা চোরের চেয়েও শতগুণে দোষী- কৃপণ ধনী 

৩৫) যা দন্ড হয় না- চুরির মূলে যে কৃপণ ধনী 

৩৬) বিড়ালকে ডেকেও যা দেওয়া হয় না- মাছের কাঁটা, পাতের ভাত 

৩৭) সকলে যা করতে রাজি হয় না- ছোটলোকের দুঃখে কাতর হতে 

৩৮) মনুষ্যজাতির রোগ হল- তেলা মাতায় তেল দেওয়া 

৩৯) ‘তবেই তাহার পুষ্টি’- যাদের পুষ্টির কথা বলা হয়েছে- গৃহমার্জারদের 

৪০) ‘সতরঞ্চ’ খেলাতি বাংলায় যে নামে পরিচিত- দাবা 

৪১) লেজ ফোলা গৃহমার্জারদের রূপের ছটা দেখে অন্যান্য অনেক মার্জার- কবি হয়ে যায় 

৪২) ধনীর কার্পণ্যের দন্ড নাই, কিন্তু দন্ড আছে- দরিদ্রের আহার সংগ্রহে

৪৩) কমলাকান্ত দূরদর্শী কারণ- সে আফিংখোর 

৪৪) দরিদ্র চোর হয়- ধনীর দোষে 

৪৫) এ পৃথিবীতে কেউই আসে নি- অনাহারে মরতে 

৪৬) মার্জারের কথাগুলি ছিল- সোশিয়ালিষ্টিক 

৪৭) মার্জারের কথাগুলি যার মূল- সমাজ বিশৃঙ্খলার 

৪৮) সোশিয়ালিষ্টিক হল- সমাজতান্ত্রিকেরা 

৪৯) সমাজের ধনবৃদ্ধির প্রকৃত অর্থ- ধনীর ধনবৃদ্ধি 

৫০) কস্মিনকালেও যাদের কেউ কিছু বোঝাতে পারে না- বিচারক বা নৈয়ায়িকদের 

৫১) নৈয়ায়িক তাদের বলা হয়, যাদের- ন্যায়শাস্ত্রে জ্ঞান আছে 

৫২) চোরকে ফাঁসি দেওয়ার আগে বিচারপতিকে থাকতে হবে- তিনদিন উপাস 

৫৩) বিড়াল কমলাকান্তকে উপাস করতে বলেছে- তিন দিবস

৫৪) কমলাকান্ত উপাস করলে যেখানে ধরা পড়বেন- নসীরামবাবুর ভান্ডারঘরে 

৫৫) বিজ্ঞ লোকের মতে বিচারে পরাস্ত হলে যা করতে হবে- গম্ভীরভাবে উপদেশ প্রদান করতে হবে 

৫৬) বিরালের সকল দুঃশ্চিন্তা পরিত্যাগ করে যাতে মন দিতে হবে- ধর্ম্মাচরণে 

৫৭) কমলাকান্ত বিড়ালকে যাদের গ্রন্থ পাঠের জন্য দিতে চেয়েছিল- নিউমান ও পার্কারের 

৫৮) কমলাকান্তের দপ্তর পড়লে যে উপকার হবার কথা বলা হয়েছে- আফিং -এর মহিমা বোঝা যাবে 

৫৯) প্রসন্ন যা দেবে বলেছে- ছানা 

৬০) কমলাকান্ত বিড়ালকে আসতে বলেছিলেন- জলযোগের সময় 

৬১) কমলাকান্ত বিড়ালকে আর যা না খাওয়ার উপদেশ দিয়েছিলেন- অন্য কারো হাঁড়ি 

৬২) মার্জ্জারটি ক্ষুধায় নিতান্ত অধীরা হলে কমলাকান্ত তাকে যা দেবেন বলেছিলেন- এক সরিষাভোর আফিং  

৬৩) ‘সরিষাভোর’ শব্দের অর্থ- একটি সরিষা সমান ক্ষুদ্র মাপের 

৬৪) মার্জ্জারের কাছে যে জিনিসের বিশেষ প্রয়োজন নেই- আফিং 

৬৫) বিড়ালটি যে কথা বিবেচনা করে দেখবে বলেছে- হাঁড়ি খাওয়ার কথা 

৬৬) হাঁড়ি খাওয়ার কথাটি বিড়াল যেভাবে বিবেচনা করে দেখবে- ক্ষুধানুসারে

৬৭) ‘পতিত আত্মা’ বলতে বোঝানো হয়েছে- সমাজের পথভ্রষ্ট অবনত ব্যক্তিদের 

৬৮) ‘আমি তখন ওয়াটারলুর মাঠে ______ ব্যস্ত’- ব্যূহ-রচনায় 

৬৯) ‘আমাদের ________ দেখিয়া ঘৃণা করিও না’- কালো চামড়া 

৭০) ‘চোর দোষী বটে, কিন্তু ____________ তদপেক্ষা শত গুণে দোষী’- কৃপণ ধনী  

LINK TO VIEW PDF বিড়াল MCQ

PDF DOWNLOAD LINK ONLY FOR SUBSCRIBERS

বিড়াল প্রবন্ধ MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ১

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

বিড়াল প্রবন্ধ MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ২ 

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

বিড়াল প্রবন্ধ MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ৩ 

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

বিড়াল প্রবন্ধ MCQ প্রশ্ন-উত্তর সেট ৪

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার প্রচেষ্টা করবেন না

Scroll to Top
× Need Help?