maku-question-answers

সপ্তম শ্রেণির মাকু উপন্যাসের প্রশ্ন উত্তর

সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে সপ্তম শ্রেণির মাকু উপন্যাসের প্রশ্ন উত্তর প্রদান করা হলো। লীলা মজুমদার রচিত মাকু উপন্যাস -এর সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর এখানে প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই প্রশ্নগুলির উত্তর তৈরি করে তাদের সপ্তম শ্রেণির বাংলা প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ইউনিট টেষ্ট -এর পরীক্ষা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে। 

সপ্তম শ্রেণির মাকু উপন্যাসের প্রশ্ন উত্তর : 

 

১) মাকু গল্পের লেখক কে ?

উঃ লীলা মজুমদার।

২) আম্মা কে?

উঃ আম্মা হল বাপির ছোটবেলাকার ধাইমা। 

৩) কালিয়া বনের দেবতার নাম কি?

উঃ দেউ । 

৪) পানুয়া কে ? সে কতদিন আগে কোথায় নিখোঁজ হয়ে গেছে ?

উঃ পাননুয়া হল তোতাদের বাড়ির আয়ার ছোট ভাই। সে কালিয়া বনে ১৫ বছর আগে নিখোঁজ হয়ে গেছে। 

৫) আম্মা কি দিয়ে নারকেল কুচুতে লেগেছিল?

উঃ সুপারি কুচনো যাঁতি দিয়ে। 

৬) আম্মা কেন নারকেলের মিষ্টি তৈরি করছিল ?

উঃ কারণ সোনাটিয়ার পিসি, পিসেমশাই এবং পিসির ছেলে আসার কথা ছিল ।

৭) আম্মা পিসি, পিসি মশাই এবং তার ছেলের জন্য কি কি খাবার তৈরি করার কথা বলেছিল?

উঃ নারকেল চিড়ে, ইছামুগো ,ঘন ক্ষীর তৈরি করার কথা বলেছিল। 

৮) আম্মার চশমাটা কেমন ছিল ?

উঃ কালো সুতো দিয়ে বাঁধা স্টিল ফ্রেম দেওয়া। 

৯) কালিয়া বনে কিসের ভয়?

উঃ কালিয়া বনে ভয়ংকরের গা থেকে গুলি ঠিকরে পড়ে। 

১০) সোনা টিয়া কালিয়া বনে গিয়েছিল কেন?

উঃ সোনা টিয়া কালিয়ার বনে গিয়েছিল দুটো প‍্যাঁ-প‍্যাঁ পুতুল কিনতে। 

১১) কালিয়ার বন কোথায়? 

উঃ সোনাটিয়াদের বাড়ির পাশের বড় গলি পরে একটা রাস্তা, তারপরে গির্জা, তারপর গোরস্থান । গোরস্থানের পর শুনশুনির মাঠ। তারপর ঘন নীল কালিয়া বন।

১২) ‘আমি সারাদিন কিছু খাইনি, পুটলি তে কি খাবার আছে প্লিজ দেবে?’- কে কথাটা কাদেরকে বলেছিল ?

উঃ ঘড়িওয়ালা সোনা-টিয়া কে বলেছিল।  

১৩) “তুমি ছেলেধরা নও তো”- কথাটি কে কাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল?  উঃ সোনা টিয়া ঘুড়িওয়ালা কে উদ্দেশ্য করে বলেছিল।

১৪) সোনাটিয়ার কালিয়া বনে যেতে ভয় লাগে না কেন ?

উঃ তারা ইস্কুলে ভর্তি হয়েছিল।  

১৫) ঘড়িওয়ালা মাকুকে কত বছর ধরে তৈরি করেছিল?

উঃ ১৭ বছর। 

১৬) ঘড়িওয়ালা মাকুর ভয় পালাচ্ছিল কেন?

উঃ কারণ মাকু ঘড়িওয়ালা কে দেখতে পেলে হাঁসার কল এবং কাঁদার কল বসিয়ে নেবে। তাহলেই সে একটা আস্ত ভালো মানুষ হয়ে যাবে এবং রাজার মেয়েকে বিয়ে করবে।

১৭) মাকু কি কি করতে পারতো?

উঃ কথা বলতে ,গান গাইতে, নাচতে ,অংক করতে,  হাতুড়ি পেটাতে,  দড়ির জট খুলতে, পেরেক ঢুকতে , ইস্ত্রি চালাতে , রান্না করতে , কাপড় কাচতে ইত্যাদি পারতো। 

১৮) ঘড়িওয়ালা মাকু কে তৈরি করেছিল কেন?

উঃ মাস্টারমশাই এর সার্কাস পার্টিতে মাকু এবং নিজে খেলা দেখিয়ে অর্থ আয় করার জন্য মাকুকে তৈরি করেছিল।

১৯) মাকু কাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল?

উঃ সার্কাসের জাদুকরের ভেল্ককি রাজকন্যাকে মাকু বিয়ে করতে চেয়েছিল। 

২০) ‘হাসি কান্না আমার কম্ম নয়’- কথাটি কার উদ্দেশ্যে কেন বলেছিল?

উঃ ঘড়িওয়ালা মাকুর উদ্দেশ্যে কথাটি বলেছিল। কারণ তার বিদ্যা ফুরিয়ে গিয়েছিল।

২১) মাকু গল্পে ঘড়িওয়ালা মাকুর কতদিনের জন্য চাবি দিয়েছিল?

উঃ এক বছরের জন্য। 

২২) মাকুর চাবি ফুরাতে আর কতদিন বাকি ছিল ?

উঃ ১৫ দিন।  

২৩) মাকুর চাবি কি দিয়ে ঘোরাতে হতো?

উঃ কান খুসকি দিয়ে চাবি ঘোরাতে হয়। 

২৪) মাকুর চাবিকোথায় ছিল?

উঃ পিঠের মধ্যিখানে। 

২৫) কেন মাকুর পিঠের মধ্যেখানে চাবি দেওয়া হয়েছিল?

উঃ মাকু খুব দস‍্যি ছিল।  অন্য কোন স্থানছ এ দিলে টেনে খুলে দিত। 

২৬) মাকু কি পরীক্ষার প্রশ্নের জবাব দিতে পারতো?

উঃ হ্যাঁ, মাকু পরীক্ষার প্রশ্নের জবাব দিতে পারতো। 

২৭) “একটা আলপিন তুলতে সাহস পাচ্ছি না “- কথাটি কে কেন বলেছিল?

উঃ কথাটি ঘড়িওয়ালা বলেছিল। কারণ ঘড়িওয়ালা ছিল তখন ফেরারি ।

২৮) মাকু দেখতে কেমন ছিল ? 

উঃ সুন্দর লালচে কোঁকড়া চুল, ছাই রংয়ের চকচকে চোখ, আর নাকের ডগায় কালো তিল। 

২৯) মাকুর গায়ে টেপা সুইচ টা কোথায় ছিল?

উঃ নাকের ডগায় কালো তিলের নিচে। 

৩০) সোনা টিয়ার মধ্যে মাকুকে প্রথম কে দেখেছিল ?

উঃ সোনা।

৩১) সোনা টিয়ার সঙ্গে মাকুর কোথায় দেখা হয়েছিল?

উঃ গাছের নিচে এক ছোট্ট নদীর ধারে ।

৩২) মাকু গল্পে সং অধিকারী মশাইকে কেন খুঁজে বেড়াচ্ছিল ?

উঃ অধিকারী মহাশয় মাঠের ভাড়া এবং তাঁবু আর গ্যাস বাতির না দিয়ে পালিয়ে গেছে তাই খুঁজে বেড়াচ্ছিল ।

৩৩) ‘তুমি এসে আমাদের  পার করে দাও না।’ – কথাটি কে কাকে বলেছিল ?

উঃ সোনা সং কে বলেছিল। 

৩৪) নদীটা সোনা টিয়া কে নদী পার করে দিয়েছিল ?

উঃ মাকু । 

৩৫) বনের মধ্যে খাবার কোথায় পাওয়া যেত? 

উঃ বটতলায় সরাইখানায়। 

৩৬)  মাকু গল্পে সোনার বয়স কত ?

উঃ ৬ বছর । 

৩৭) মাকু গল্পের টিয়ার বয়স কত ?

উঃ পাঁচ বছর। 

৩৮) “চারদিক তার সুগন্ধ মো-মো করছে”- কোথায় কিসের সুগন্ধ পাওয়া গিয়েছিল? 

উঃ বটতলার হোটেলে ,স্বর্গের সুরুয়া রান্নার সুগন্ধ পাওয়া গিয়েছিল ।

৩৯) বটতলার হোটেলে কোথায় কিভাবে খাওয়া-দাওয়া করা হতো?

উঃ গাছের গুড়ির উপর কাঁচা কাঠের তক্তা ফেলে খাওয়া-দাওয়া হতো।

৪০) “মনে হয় যেন ধোপার  বাড়ি থেকে ফিরছে “- কাকে দেখে এরকম মনে হয়েছিল? কেন এরকম মনে হয়েছিল?

উঃ হোটেল ওয়ালাকে দেখে এরকম মনে হয়েছিল। কারণ হোটেলওয়ালার মুখে ভরা তার ঝুলো গোঁফ ,আর থুতনি ঢাকা ছাই রঙের দাড়ি দেখে এরকম সোনা টিয়ার মনে হয়েছিল।

৪১) হোটেল ওয়ালার হোটেলে রাতে কি খাওয়া ব্যবস্থা থাকত ?

উঃ স্বর্গের সুরুয়া আর হাতের রুটি।

৪২) টিয়া পুতুলদের জন্য কি দিয়ে ভাত রান্না করত ?

উঃ কাদা দিয়ে।

৪৩) টিয়া পুতুলের জন্য কি দিয়ে মাছ রান্না করত ?

উঃ গাঁদা ফুলের পাতা দিয়ে। 

৪৪) “সেটি কাউকে বলবে না ‌”- এখানে কি না বলার কথা বলা হয়েছে?

উঃ হোটেলওয়ালা রান্নার শেষের পাটে লুকিয়ে লুকিয়ে কি মসলা ডালে, সেটি কাউকে বলবে না ।

৪৫) “মকশো না করলে কি চলে?”- কথাটি কে কাকে বলেছিল? এখানে মকশো বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?

উঃ হোটেলওয়ালা কথাটি বলেছিল সোনা টিয়াকে। এখানে মকশো বলতে সার্কাস পার্টির লোকেদের নিয়ে সার্কাস খেলা দেখানো কথা বলা হয়েছে ।

৪৬) ঘুমের সময় মাকু যদি পালিয়ে না যায় তার জন্য সোনা মাকুকে কিভাবে আটকে রেখেছিল?

উঃ পুটলির মুখে বড় সেফটিপিন দিয়ে নিজের ফ্রকের সঙ্গে মাকুর জামার কোণটা এঁটে ঘুমিয়ে পড়েছিল।

৪৭) “ওর নাম বেহারী”- এখানে কে কথাটি বলেছিল ?এখানে বেহারীটি আসলে কে ?

উঃ সোনা কথাটি বলেছিল এখানে বেহারী হল মাকু।  

৪৮) হোটেলের মালিক কি দিয়ে কালিয়া বানাত ?

উঃ কালো খরগোশ দিয়ে।

৪৯) “ভ‍্যালারে দামোদর নদী”- কথাটি কে কাদের উদ্দেশে বলেছিল?

উঃ সং সোনা-টিয়ার উদ্দেশ্যে বলেছিল। 

৫০) “ওটি না পেলে আমার সর্বনাশ হয়ে যাবে”।- এখানে কোনটি কথা বলা হয়েছে?

উঃ লটারি টিকিটের আটখানা কথা বলা হয়েছে।

৫১) ঘড়িওয়ালার দাদা কে?

উঃ হোটেলওয়ালা হল ঘড়িওয়ালার দাদা।  

৫২) হোটেলওয়ালাকে কে দাড়ি গোঁফ সাপ্লাই করত?

উঃ ঘড়িওয়ালা হোটেলওয়ালাকে কে দাড়ি গোঁফ সাপ্লাই করত। 

৫৩) হোটেলওয়ালার ভাই কে ? 

উঃ ঘড়িওয়ালা হল হোটেলওয়ালার ভাই। 

৫৪) ‘এমন খেলা কেউ কখনো দেখেছো?’ -কথাটি কে কাদের উদ্দেশ্যে বলেছিল ? এখানে কি খেলার কথা বলা হয়েছে? 

উঃ হোটেল ওয়ালা সোনাটিয়াকে বলেছিল। এখানে জাদুকরের খেলা কথা বলা হয়েছে। 

৫৫) হোটেলওয়ালার জন্মদিনে কি কি রান্নার কথা বলা হয়েছিল ?

উঃ ভূনি খিচুড়ি ,হরিণের মাংসের কোর্মা আর পায়েস । 

৫৬) ‘আমাকে লুকিয়ে করতে হয়’- এখানে কি লুকিয়ে করার কথা বলা হয়েছে?

উঃ স্বর্গের সুরুয়া তৈরি করার কথা বলা হয়েছে। 

৫৭) সং সপ্তাহে কতবার পোস্ট অফিস যায়?

উঃ তিনবার । 

৫৮) সং সপ্তাহে তিনবার পোস্ট অফিসে যায় কেন ?

উঃ সং একটা লটারি টিকিট  কিনেছিল। লটারির টাকা পড়েছে কিনা জানতে  সে পোস্ট অফিসে খবর আনতে যায় । 

৫৯) তোমার ভাই কেন লুকিয়ে -চুরিয়ে বোনের মধ্যে আসে? কথাটি কে কাকে উদ্দেশ্যে বলেছিল ?

উঃ সোনা হোটেল ওয়ালে কে বলেছিল।

৬০) ‘ওর নাম দিল স্বর্গের সুরুয়া’- কে স্বর্গের সুরুয়া নাম দিয়েছিল?

উঃ জাদুকর ।

৬১) সুরুয়ার স্বাদ কখন থেকে পাল্টে গিয়েছিল ?

উঃ যেদিন থেকে হোটেল ওয়ালার দাড়ি গোঁফ জোড়া মুখ থেকে সুরুয়ার  মধ্যে খুলে পড়ে গিয়ে টক বক করে ফুটতে শুরু করেছিল। সেই সেই দিন থেকে  সুরুয়ার স্বাদ পাল্টে গিয়েছিল । 

৬২) কোথায় জানোয়ারের খেলা দেখানো হত?

উঃ ঘাস জমিতে জানোয়ারের খেলা দেখানো হত। 

৬৩) “বনে পেয়ারে সেঁধিয়েছে।”- এখানে পেয়া দার বর্ণনা দাও ।

উঃ খাঁকি কোট-প্যান্ট পরা একটা লোক। কাঁধে থলে। কোমরে লন্ঠন বাঁধা ।হাতে একটা লম্বা খাম নিয়ে ঝোপে ঝাড়ে কি যেন খুঁজে বেড়াচ্ছিল । 

৬৪) “হোটেলওয়াল সোনাটিয়া কে নিয়ে তরতর করে গাছ ঘরে গুম হল।” এখানে গাছ ঘর কি?

উঃ গাছের ডালপালা দিয়ে তৈরি করা গাছের মধ্যে থাকা ঘর।

৬৫) “এই সেই কালিয়ার বনের ভয়ঙ্কর নয় তো”- কথাটি কাকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছিল?

উঃ গেছো ঘরে কালো চাদর মুড়ি দিয়ে শুয়ে থাকা লোকটিকে কে উদ্দেশ্য করে কথাটি বলা হয়েছিল।

৬৬) হোটেল ওয়ালা কে দাড়ি গোঁফের সরবরাহ করতো?

উঃ ঘড়িওয়ালা। 

৬৭) সং কত টাকা দিয়ে লটারি টিকিট কিনেছিল ?

উঃ এক টাকা। 

৬৮) “ও তো রোজ পোস্ট অফিসে যায়”- কথাটি কে কাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল?

উঃ টিয়া সংকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল।

৬৯) হোটেলওয়ালা সং র টিকিট টা কোথায় রেখেছিল?

উঃ কানে খুঁজে রেখেছিল। 

৭০) ঘড়িওয়ালা হোটেলওয়ালার কে হয়?

উঃ ভাই। 

৭১) “হ্যান্ড বিল তো দিলাম অথচ খোঁজার নামটি নেই”- কথাটি কে কাকে বলেছিল ?

উঃ ঘড়িওয়ালা টিয়া কে  বলেছিল। 

৭২) ঘড়িওয়ালা কতদিন ঘড়ির কারখানা কাজ করেছিল?

উঃ সতেরো বছর। 

৭৩) সোনাটিয়া মাকুকে গর্তে ফেলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল কেন?

উঃ বনে আসা পেয়াদার হাত থেকে মাকুকে বাঁচানোর জন্য ।

৭৪) বাঘ ধরার ফাঁদ সম্পর্কে জাদুকর কি বলেছিল?

উঃ জাদুকর বলেছিল -ওগুলি শুয়োর ধরার ফাঁদ । বুনোশুয়োর চাষীদের ফসল নষ্ট করে দিত। তাই ফাঁদ গুলি তৈরি করা হয়েছিল।

৭৫) বাঘ ধরার ফাঁদটি কেমন ছিল?

উঃ মাটিতে দু’ মানুষ গভীর গর্ত খুঁড়ে তার উপরে কাঠ কুটো লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখ হতো। শস্য খেতে এসে তার মধ্যে শুয়োর পড়ে যেত ।

৭৬) “পেয়াদা পড়েছে ফাঁদে”- পেয়াদা কোন ফাঁদে পড়েছিল?

উঃ বাঘ ধরার ফাঁদে। 

৭৭) “ওসব অলক্ষণে কথা মুখে আনা কেন”- কথাটি কে কাকে বলেছিল ?

উঃ দড়াবাজের লোকেরা টিয়াকে বলেছিল। 

৭৮) খেলা দেখানো আগে জানোয়ার দিয়ে কি খাওয়ানো হয়?

উঃ ভিটামিনের বড়ি। 

৭৯) “আমি আজ সোনালী ঘুনটি দেওয়া লাল গাউন পড়বো”– কথাটি কাদের  উদ্দেশ্যে বলেছিল?

উঃ মেম সোনাটিয়ার উদ্দেশ্যে বলেছিল। 

৮০) সোনাটিয়াকে পার্টিতে যাওয়ার জন্য কে জামা কিনে দিয়েছিল?

উঃ সং কিনেদিয়েছিল। 

৮১) সোনা-টিয়ার জামা কেনার জন্য কে টাকা দিয়েছিল ?

উঃ বেহারী। 

৮২) সোনাটিয়ার নতুন জামার রং কি ছিল?

উঃ একটা গোলাপী ,একটা ফিকে বেগুনি। 

৮৩) হোটেলওয়ালা জন্মদিনে মেম সোনাটিয়াকে কি প্রোজেন্ট করেছিল?

উঃ রেশমি ফিতে । 

৮৪) জাদুকরের খেলায় প্রথম কোন খেলাটি দেখানো হয়?

উঃ দড়াবাজির খেলা । 

৮৫) প্রথমে দড়াবাজির খেলা দেখানো হয় কেন ?

উঃ গোড়াতেই জমিয়ে দেবার জন্য। যাতে লোক বসে থাকে। 

৮৬) সোনাটিয়া স্কুলে কোন গানে নেচেছিল?  

উঃ “ফুলকলি ,আসে অলি গুন্ গুন্ গুঞ্জনে”- গানটিতে নেচে ছিল । 

৮৭) “সোনা হাত বাড়িয়ে জাল ছিঁড়ে দেয়”- এখানে কোন জাল ছিঁড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে?

উঃ করমচার ডালে মাকড়সার জাল গুলি ছিঁড়ে দেওয়া কথা বলা হয়েছে।

৮৮) “মাকড়সড়া চুষে খেয়ে ফেলে”- এখানে মাকড়সা কাদের কিভাবে চুষে খেয়ে ফেলে?

উঃ প্রজাপতির ডানার রঙের গুঁড়ো হাতে লেগে গেলে প্রজাপতি উঠতে পারে না । তখন মাকড়সাটা চুষে খেয়ে ফেলে। 

৮৯) জানোয়ারদের ভুল করে ভিটামিনের বদলে কি খাইয়ে দেওয়া  হয়েছিল?

উঃ জোলাপ খাইয়ে দেওয়া হয়েছিল। 

৯০) “পরীদের রানীকে বে করার ভাবনা”- এখানে কার কথা বলা হয়েছে? 

উঃ মাকুর কথা। 

৯১) ঘড়িওয়ালা কাঁদতে কাঁদতে মায়ের নাম করে কি খাওয়ার কথা বলেছিল ?

উঃ মোচার ঘন্ট। 

৯২) জাদুকরের খেলা দেখতে কটা গ্ৰামের লোক এসেছিল?

উঃ জাদুকরের খেলা দেখতে তিনটি গ্রামের লোক এসেছিল। 

৯৩) ঘুড়িওয়ালা মাকুকে কাঁদার কল দিতে পারেনি কেন?

উঃ ঘড়িওয়ালার বিদ্যা ফুরিয়ে গিয়েছিল। 

 

মাকু থেকে আরো কিছু প্রশ্নের উত্তরঃ 

 

১) ‘ষষ্ঠী ঠাকরুন ওকে  খেয়ে ফেলেনি তো’- কথাটি কে কাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল?
উঃ কথাটি টিয়া সোনাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল। সে কথাটি মাকুকে উদ্দেশ্য করে বলেছে। 

২) ‘ময়ূর নেচো না’- কথাটি কে বলেছিল? কেন বলেছিল ?
উঃ কথাটি টিয়া বলেছিল। কারণ ময়ূর না দিলে যদি বৃষ্টি পড়ে তাহলে বটতলার উনুন নিভে যাবে। ঘাস জমিতে খেলা বন্ধ হয়ে যাবে। 

৩) ‘কেউ দেখবার রইল না’ – এখানে কি দেখবার কথা বলা হয়েছে?

উঃ গাছ তলায় গামলা ভরা মাছ , বালতি ভরা মশলা মাখা মাংস, থলি ভরা বাসমতি চাল পড়েছিল। সেগুলি দেখবার কেউ ছিল না। 

৪) হোটেলওয়ালা সোনা-টিয়াকে জন্মদিনে কি উপহার দিয়েছিল ?  

উঃ সরু লেন্সের পাড় -দেওয়া ছোট্ট দুটি সাদা রেশমি রুমাল।

৫) টিকিট বিক্রি করে সং-দের থলিতে কত টাকা জমা হয়েছিল ? 

উঃ দেড় হাজারেরও বেশি দশ পয়সা জমা হয়েছিল।

৬) জাদুকর হোটেলওয়ালার জন্মদিনে সোনাটিয়াকে কি উপহার দিয়েছিল ? 

উঃ দুটি সাদা খরগোশের বাচ্চা উপহার দিয়েছিল। 

৭) মাকুকে পাওয়া গেছে শুনেছো? কে কিভাবে মাকুকে পেয়েছিল? 

উঃ হোটেলওয়ালা বাঁশ বনেতে খরগোশ ধরার ফাঁদে আটকে পড়া মাকুকে পেয়েছিল।

৮) মাকুকে কতদিনের চাবি দেয়া হয়েছিল?

উঃ মাকুকে পনেরো দিনের চাবি দেওয়া হয়েছিল। 

৯) ‘তাকে আমরা বাঘ ধরার ফাঁদে ফেলে দিয়েছি’- কারা কাকে বাঘ ধরার ফাঁদে ফেলে দিয়েছিল? 

উঃ সোনাটিয়া পেয়াদাকে বাঘ ধরার ফাঁদে ফেলে দিয়েছিল।

১০) ‘টিয়ার সবটাতেই সর্দারী’- এখানে টিয়া কি সর্দারি করেছিল?

উঃ ঘড়িয়ালা কিছু বলার আগেই মাকুর পুট করে নাকের কলটা টিপে দিয়েছিল। 

১১) ‘মাকু বলল- বাপ’- কখন মাকু বাপ বলেছিল? 

উঃ যখন ঘড়িওয়ালা গম্ভীর গলায় ছেলে বলেছিল।  

১২) ঘাস জমির মাঝখানে পুরনো যে গাছটির কথা বলা হয়েছে সেই গাছটির নাম কি ?

উঃ শিরীষ গাছের কথা বলা হয়েছে। 

১৩) খেলায় কে রিং মাস্টার হয়েছিল ?

উঃ হোটেলওয়ালা খেলায় রিং মাস্টার হয়েছিল। 

১৪) ‘ওই ইঁদুর ধরো’- কে কাকে উদ্দেশ্য করে এই নির্দেশ দিয়েছিল ?

উঃ ঘড়িওয়ালা হোটেলওয়ালাকে উদ্দেশ্য করে মাকুকে এই নির্দেশ দিয়েছিল। 

১৫) ঘাস জমিতে রাতে খেলা দেখানোর সময় কিসের আলো জ্বালানো হয়েছিল ?

উঃ ঘাস জমিতে রাতে খেলা দেখানোর সময় ডে-লাইটের আলো জ্বালানো হয়েছিল।

১৬) পরীদের রানীর সঙ্গে কার বিয়ে হয়েছিল?

উঃ পরীদের রানীর সঙ্গে মাকুর বিয়ে হয়েছিল। 

১৭) হোটেল মালিক আসলে কি ছিল?

উঃ নোটো মাস্টার অর্থাৎ নোটো অধিকারী ছিল হোটেল মালিক। 

১৮) খেলা শেষে সবাই কি বলেছিল ?

উঃ খেলা শেষে সবাই সাধু সাধু বলেছিল।

১৯) পেয়াদা আসলে কে ছিল? 

উঃ পেয়াদা আসলে ছিল পোস্টঅফিসের পিয়ন। 

২০) পোস্ট অফিসের পিয়ন বনের মধ্যে এসেছিল কেন ?

উঃ কারণ সং এর লটারি তে টাকা পড়েছিল।সেই খবর দিতে। 

২১) সং এর লটারিতে কত টাকা পড়েছিল?

উঃ পাঁচ হাজার টাকা। 

২২) সং এর লটারি টিকিটিরের আধখানা কে খুঁজে দিয়েছিল?

উঃ সোনা। 

২৩) ‘তাইতো ওটাকে বটতলা থেকে তুলে মাকুর চাবিকাঠি বানিয়েছি’- -এখানে  মাকুর চাবিকাঠি টা আসলে কি ছিল?

উঃ লটারি টিকিট। 

২৪) মাকু গল্পে পুলিশ সাহেব সোনাটিয়ার সম্পর্কে কে ছিল?

উঃ পিসেমশাই। 

২৫) ‘ও তোমরা পারবেনা দাড়ি-মোচ দিয়ে করতে হয়’ – কি করার কথা কে বলেছে ?

উঃ এখানে স্বর্গের সুরুয়া রান্নার কথা বলা হয়েছে। 

২৬) মাকু আসলে কে ছিল? 

উঃ সোনাটিয়ার পিসেমশাই অর্থাৎ পুলিশ অফিসার। 

২৭) আমাকে কিন্তু বাঘের গর্তে ফেলেছিল কথাটি কে কাঁধে উদ্দেশ্যে বলেছিল এবং কাকে বলেছিল? 

উঃ কথাটি পোস্ট অফিসের পিয়ন সোনাটিয়াদের উদ্দেশ্যে পুলিশ সাহেবকে বলেছিল। 

২৮) পোস্ট অফিসের পিয়ন কিভাবে বাঘ ধরার ফাঁদ থেকে উঠেছিল?

উঃ পিয়ন যখন গর্তের মধ্যে পড়ে গিয়েছিল, সেখানে আরও তিনটি পেয়াদা ছিল। তখন তাদের সাহায্য নিয়ে সে ঠেলে ঠেলে উঠেছিল।  

২৯) জন্মদিনে পরীদের নেমন্তন্ন হয়নি কেন?

উঃ পরিরা মধু ছাড়া অন্য কিছু খায় না। 

 

মাকু থেকে বিশেষ কিছু প্রশ্নের উত্তরঃ

১) নেনো কার নাম ছিল ? 

উঃ সোনাদের পোষা কুকুরের নাম ছিল নেনো।

২) ঝোপের মধ্যে মোট ক-টা খরগোশ ছিল ? 

উঃ ঝোপের মধ্যে মোট তিনটে খরগোশ ছিল।

৩) কে খরগোশ বিক্রি করে অনেক পয়সা রোজগার করে?

উঃ আম্মার এক ছেলে রঙা, খরগোশ বিক্রি করে অনেক পয়সা রোজগার করে।

৪) সোনা কাকে নাচতে বারণ করল এবং কেন ?  

উঃ সোনা বনময়ূরকে নাচতে বারণ করল, পাছে বৃষ্টি নেমে যায়।

৫) সং সোনাকে জাদুকর কী দেবে বলেছিল ? 

উঃ সোনাকে জাদুকর বড়ো প্যাপ্যা পুতুল দেবে বলে সং বলেছিল।

৬) বনের মধ্যে গাছের নীচে সোনা ও টিয়া কী করতে লাগল ? 

উঃ বনের মধ্যে গাছের নীচে সোনা ও টিয়া দুজনে ময়লা জামা পরে নাচতে গাইতে লাগল।

৭) সাপেরা কীভাবে ছুটতে পারে না ?

উঃ সাপেরা পাশের দিকে।

৮) ঝোপের মধ্যে থেকে কে বেরিয়ে এসে কী করতে লাগল ?

উঃ ঝোপের মধ্যে থেকে একটি বড়ো ডোরাকাটা সাপ বেরিয়ে এসে কুণ্ডুলি পাকিয়ে ফণা তুলে দুলতে আরম্ভ করল।

৯) মাকুর চাবি ফুরিয়ে গেলে কী হবে ?

উঃ মাকুর চাবি ফুরিয়ে গেলে মাকু এলিয়ে পড়বে, তখন তাকে ঘড়িওলার কাছে দিতে হবে।

১০) কেউ তাদের খুঁজতে না আসায় সোনার বুকটা ধড়াস করে উঠেছিল কেন ?  

উঃ গতকাল রাতে সোনা টিয়া বাড়ি যায়নি নিজেদের খাবার খায়নি, শোয়নি, জামাকাপড় ছাড়েনি। তবুও কেউ তাদের খুঁজতে না আসায় সোনার ভয়ে বুক ধড়াস করে উঠেছিল।

১১) মাকুকে না পেয়ে টিয়া সোনাকে কী প্রশ্ন করেছিল ? উত্তরে সোনা কী বলেছিল ?

উঃ বনের ঝোপে ঝাড়ে মাকুকে খুঁজে না পেয়ে টিয়া সোনাকে প্রশ্ন করেছিল যে ষষ্ঠীঠাকরুণ মাকুকে খেয়ে ফেলেছে কিনা। সোনা চটে গিয়ে উত্তরে বলেছিল যে মাকু ক্ষীর দিয়ে তৈরি নয় ও টিন, রবার, স্প্রিং আর প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি ওকে ষষ্ঠীঠাকরুণ তো নয়ই বাঘেও খাবে না।

১২) বনের মধ্যে ঠেলেঠুলে ঢুকে সোনা-টিয়া অবাক হয়ে কী দেখল ?

উঃ বনের মধ্যে ঢুকে সোনা-টিয়া অবাক হয়ে দেখল যে মাঝখানটা একেবারে ফাকা, কচি নরম দুর্বোঘাসে ঢাকা তারই মধ্যে একটি লাল চোখ সাদা ধবধবে মা খরগোশ, দুটো তুলোর মতো বাচ্চা নিয়ে ওদের দিকে চেয়ে থর থর করে কাপছে।

১৩) সোনা ও টিয়া বনের মধ্যে নাচার সময় কী হয়েছিল ? 

উঃ বনের মধ্যে গাছের নীচে সোনা ও টিয়া দুজনে ময়লা জামা পরে নাচতে গাইতে লাগল। তখন গাছ থেকে টুপটাপ সাদা ফুল পড়তে লাগল, তখন সোনা-টিয়া সেগুলিকে কানের পেছনে গুঁজে রাখল। একজোড়া সবুজ পায়রা উড়ে গাছের ডালে বসলো এবং পাতার আড়াল থেকে কাঠঠোকরারা ঠুনঠুন করে তাল দিতে লাগল। বনময়ূর ঝোপের পাশ থেকে বেরিয়ে এসে পেখম ধরে নাচ করতে লাগল।

১৪) বটতলায় সোনা কী করলো ?

উঃ সাপ দেখে দৌড়ে সোনা ও টিয়া বটতলায় পৌঁছে দেখলো উনুনের আঁচ পড়ে এসেছে। উনুনে চাপানো কড়ায় দুধ-ফুটে ঘন হয়ে এসেছে। সোনা তাতে মিছরির ঠোঙা, কিসমিশের কৌটে খালি করে ঢেলে দিল। তারপর কড়াইটাতে ঢাকা দিয়ে দুজনে দুমুঠো খেজুর ও জল খেয়ে নদীতে হাত পা মুখ ধুয়ে গাছ ঘরে উঠে খুব ঘুম দিল।

১৫) গাছতলায় কী কী পড়ে রইলো ?

উঃ গাছতলায় গামলা ভরা ভাজা মাছ, বালতি ভরা মশলামাখা মাংস, থলি ভরা বাসমতি চাল পড়ে রইল। উনুন জ্বলে জ্বলে নিভে গেল, কেউ দেখবার রইল না।

১৬) মাকু কোথায় আটকা পড়েছিল ?

উঃ মাকু খরগোশ ধরার ফাঁদে আটকা পড়েছিল।

১৭) মাকু নড়ছিল না কেন ?  

উঃ মাকুর চাবি ফুরিয়ে গিয়েছিল বলে সে আর নড়ছিল না।

১৮) জাদুকর সোনাদের কী দিয়েছিল ? 

উঃ জাদুকর সোনাদের দুটি খরগোশ-ছানা দিয়েছিল।

১৯) সং সোনাদের কী দিয়েছিল ? 

উঃ সং সোনাদের পুঁতি দিয়ে গাঁথা মালা দিয়েছিল।

২০) ঘাস জমিতে কে সোনাদের সাজিয়ে দেবে ?

উঃ ঘাস জমিতে মেম সোনাদের সাজিয়ে দেবে।

২১) দুপুরে বেশি ঘুমুলে সোনার কী হয় ? 

উঃ দুপুরে বেশি ঘুমালে সোনার মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।

২২) সঙেদের থলিতে কত পয়সা জমা হয়েছে ? 

উঃ সঙেদের থলিতে দেড় হাজারের বেশি দশ পয়সা জমা হয়েছে।

২৩) মাকুকে কোথায় পাওয়া গেলো? তাকে কোথায় রাখা হলো ?

উঃ মাকুকে বাঁশবনেতে পাওয়া গেল সেখানে খরগোশ ধরার ফাঁদে সে আটকে ছিল। এখন তাকে কুকুরদের ঘরে রাখা হয়েছে।

২৪) মাকু সার্কাস পার্টিকে কী করে দিতে পারে ?

উঃ মাকু একটি সোনার খনি। সে সার্কাস পার্টিকে বড়োলোক করে দিতে পারে।

২৫) কোন কাজকে জাদুকর অসভ্যতা বললো ?

উঃ সোনা ও টিয়ার কানে কানে কথা বলাকে জাদুকর অসভ্যতা বললো।

২৬) জাদুকর সোনা-টিয়াকে কী ধরে দিল ? 

উঃ জাদুকর শূন্য থেকে খপখপ করে গোলগাল দুটি সাদা ঘরগোশের বাচ্চা ধরে দিল। তাদের লাল টুকটুকে চোখ, গলায় লাল ফিতেয় ছোটো দুটি ঘন্টি বাঁধা। নড়লে চড়লে সেগুলি টুংটাং করে বাজে।

২৭) জাদুকরের টাকার ভাবনা ছিল না কেন ? 

উঃ সাড়ে তিন গাঁ থেকে লোক হোটেল মালিকের জন্মদিনে খেলা দেখবে বলে টিকিট কেটেছে। সঙেদের থলিতে দেড় হাজারের বেশি দশ পয়সা জমা হয়েছে। তাই জাদুকরের টাকার ভাবনা নেই।

২৮) হলুদ ও সবুজ প্যাকেটগুলিতে কী ছিল ও কী লেখা ছিল ? 

উঃ হলুদ কাগজে মোড়া দুটি ছোটো প্যাকেটে পেনসিল দিয়ে লেখা ছিল—ইতি স্নেহের সং। প্যাকেট দুটিতে ছিল ছোটো ছোটো পুঁতিমুক্তো দিয়ে গাঁথা সুন্দর দুটি সাদা মালা। হলুদ প্যাকেটের নীচে রাখা দুটি সবুজ প্যাকেটে লেখা ছিল জন্মদিনের উপহার ইতি- হোটেলগুলা। তার ভিতরে ছিল সরু লেসের পাড় দেওয়া ছোটো দুটি সাদা রেশমি রুমাল।

২৯) মাকুকে কোথায় কীভাবে পাওয়া গেল ? তাকে কেমন সাজানো হয়েছিল ? 

উঃ বাঁশবনেতে খরগোশ ধরবার ফাঁদে আটকে মাকু চাবি ফুরিয়ে ফেলেছিল। কল ছাড়িয়ে তাকে কুকুরদের ঘরে রাখা হলো। সঙেরা রং মাখিয়ে মাকুর চেহারা ফিরিয়ে দিল। মেম তাকে নতুন কাপড় চোপড় পরিয়ে দিয়েছে।

৩০) কে মাকুর জন্য চাবি বানিয়েছিল ?

উঃ টিয়া মাকুর জন্য চাবি বানিয়েছিল।

৩১) মাকুকে টিয়া যে চাবি দিয়েছিল তার রং কী ? 

উঃ তার রং ছিল গোলাপি।

৩২) কে সোনা টিয়াদের সাজিয়ে দিল ?

উঃ মেমসাহেব সোনা-টিয়াদের।

৩৩) কার সাথে মাকুর বিয়ে হল ? 

উঃ পরিদের রানির সাথে মাকুর বিয়ে হলো।

৩৪) সার্কাসে কে রিং মাস্টার সাজল ?

উঃ হোটেলের মালিক সার্কাসে রিং মাস্টার সাজল।

৩৫) কে মাকুকে দিয়ে খেলা দেখাল ?

উঃ ঘড়িওয়ালা মাকুকে দিয়ে খেলা দেখাল।

৩৬) মাকুর শরীরে কোথায় কল আছে ? 

উঃ মাকুর নাকের কালো তিলের নীচে টেপা কল আছে।

৩৭) টিয়া মাকুর চাবি কোথায় রেখেছিল ? 

উঃ টিয়া মাকুকে চালু করার চাবি ঝোলার ভিতরে রেখেছিল।

৩৮) মাকু কীভাবে গান গেয়ে উঠলো ?

উঃ মাকু এক হাত কোমরে দিয়ে এক হাত আকাশে উড়িয়ে বিলিতি কায়দায় গান গেয়ে উঠলো।

৩৯) মাকু কোন গান গাইল ? 

উঃ মাকু “ইয়াঙ্কি ডুডডল ওয়েন্ট টু টাউন রাইডিং অন্-এ পোনি!” গানটা গাইল।

৪০) সার্কাসে সবার শেষে কী হল? 

উঃ সার্কাসে সবার শেষে মাকুর সাথে পরিদের রানির বিয়ে হল।

৪১) শেষ পর্যন্ত বুদ্ধি করে জাদুকর কী করলো ? 

উঃ শেষ পর্যন্ত জাদুকর বুদ্ধি করে বড়ো আলো নিভিয়ে দিল।

৪২) সোনা ও টিয়া দর্শকের মাঝে কী গান গাইলো ? 

উঃ সোনা ও টিয়া দর্শকের মাঝে বড়ো আলোর নীচে দাঁড়িয়ে একটা নমস্কার করে হাত মেলে “ফুল কলি আসে অলি গুণগুণ গুঞ্জনে” গান গাইলো ও নাচতে লাগলো।

৪৩) দুরের ছাউনিতে কীসের শব্দ শোনা যাচ্ছে ? 

উঃ দূরের ছাউনিতে জানোয়াররা সুদ্ধ হয়ে ওঠার দেখান থেকে কুকুরের ডাক আর মাঝে মাঝে ঘোড়াদের পা ঠোকার শব্দ শোনা যাচ্ছিল।

৪৪) ঘড়িওলা মুখে চোজ লাগিয়ে কী বললো ?

উঃ ঘড়িওলা মুখে চোঙা লাগিয়ে সবাইকে বললো আজ আমাদের প্রিয় অধিকারীর জন্মদিন উপলক্ষে খেলা শেষ হলো। সবাই সাধু সাধু বলুন।

৪৫) সং খেলায় কী কী কাণ্ড করলো ?

উঃ সং একগালে চুন আর একগালে কালি মেখে গাধার টুপি পরে একটার পর একটা ডিগবাজি খোলো। দড়াবাজির ছেলেরা যখন দোলনা থেকে লাকিয়ে নীচে নামছিল সে তখন লাকিয়ে উপরে ওঠার চেষ্টা করছিল। তারপর গান শেষ হালে সং পরপর পাঁচটা ডিগবাজি খেয়ে নীচ থেকে এক লাফে দোলনায় উঠে বড়ো করতাল দিয়ে হাততালি দিতে লাগল।

৪৬) মাতৃ কী কী করল ?

উঃ ঘড়িওলা মাকুকে যা বললো সে তাই করতে লাগলো। মাকু নাচল গাইল, কাঠের বাক্সে পেরেক ঠুকলো, মোড়লের সাইকেল চালাল, ভাঙা টাইপরাইটার দিয়ে ইংরাজিতে চিঠি লিখল ও ঘড়িওলার সঙ্গে কুস্তি করলো।

৪৭) মাকুর সঙ্গে পরির রানির বিয়ের ঘটনা লেখো।

উঃ পরিদের রানির খেলা শেষ হতে তাকে পিঠে নিয়ে দুই বড়ো বড়ো ঘোড়া আলোর নীচে এসে হাঁটু গেড়ে বসলো। অধিকারি পরিদের রানির হাত ধরে নামাল আর ঘড়িওলা মাকুকে রানির সামনে দাঁড় করাল। সং বেতের ঝুড়িতে দু গাছি মোটা গোড়েমালা আর বরের টোপর এনে রাখল। জোরে জোরে বাজনা বাজতে লাগলো, ফুল পড়তে লাগলো। এইভাবে মহা ধুমধামের সঙ্গে মাকু আর পরিদের রানির বিয়ে হয়ে গেল।

৪৮) হোটেল মালিকের আসল পরিচয় কী ? 

উঃ হোটেল মালিকই হলো সার্কাসের নোটো অধিকারী।

৪৯) সং কত টাকা পুরস্কার পেয়েছিল ? 

উঃ সং পাঁচ হাজার টাকা পুরস্কার পেয়েছিল।

৫০) পিয়নের নাম কী ছিল ?

উঃ পিয়নের নাম ছিল ফেলারাম।

৫১) মাকুর আসল পরিচয় কী ? 

উঃ মাকুর আসল পরিচয় হল তিনি সোনা-টিয়ার পিসেমশাই।

৫২) সোনার পিসেমশাই জালে কেন এসেছিলেন ?  

উঃ সোনার পিসেমশাই নোটো অধিকারী আর ঘড়িওয়ালাকে ধরতে ভালে এসেছিলেন।

৫৩) ঘড়িওলা মাকুর কান ধরে প্যাঁচাতে কী হলো?

উঃ মাকুর সুন্দর লালচে কোকড়া চুলসুদ্ধ মাথার খুলি কট করে বাক্সের ঢাকনির মতো খুলে গেল।

৫৪) সোনা পুঁটলি খুলে কী কী বের করলো ? 

উঃ সোনাা পুঁটলি খুলে ফুটো জ্যামের টিন, কেরোসিন তেল ঢালবার কোঁদল আর বাপির কাজের ঘর থেকে আনা রবারের নল বের করলো।

৫৫) ঘড়িওলারা দুই ভাই মায়ের কাছে গিয়ে কী কী পেট ভরে খেতে চেয়েছিলো ? 

উঃ চাপড় ঘণ্ট, মোচা চিংড়ি আর দুধপুলি ।

৫৬) পোস্টমাস্টার কী বলেছিলেন ?

উঃ পোস্টমাস্টার বলেছিলেন সংবাবু লটারির টিকিট জিতেছেন। আপিসে টিকিট জনা দিলে সং পাঁচ হাজার টাকা পাবেন।

৫৭) গোলাপি মোড়ক থেকে কী বের হলো ? 

উঃ গোলাপি মোড়ক থেকে সোনার মামনির সিঁদুর পরবার রূপোর কাঠি বের হলো।

৫৮) বটতলায় গাছের ডালে কে বসে তাকে নামাতে বলে চেঁচাচ্ছিলেন ? 

উঃ সোনা টিয়ার ঠামু চেঁচাচ্ছিলেন।

৫৯) বটতলায় পুলিশ পেয়াদারা কী কাজে সাহায্য করছিলো ?

উঃ তারা ভজহরি আর বেহারিকে রান্নাবান্না ও খাবার জায়গা করতে সাহায্য করছিলো।

৬০) সোনা কীভাবে মাকুকে কাঁদাল ?

উঃ সোনা মাকুর কলকব্জার ফাঁকে সবচেয়ে উপরে জ্যামের টিন বসিয়ে তার তলায় কোঁদল দিয়ে মুখে রবারের নল লাগিয়ে নলের অন্য দিকটাকে মাকুর মুন্ডুর ভিতরে দুই চোখের মাঝখানে গুঁজে দিল। তারপর গেলাসের জলটুকু টিনে ঢেলে পট করে খুলির ঢাকনি বন্ধ করেই মাকুর নাকের টিপকল টিপে দিল। সঙ্গে সঙ্গে ঘুম ভেঙে উঠে মাকু কেঁদে ভাসিয়ে দিল।

৬১) হোটেল মালিক হাসতে হাসতে ও কাঁদতে কাঁদতে কী বলেছিল ? 

উঃ সে বলেছিল পুলিসের ভয়ে ছদ্মবেশ ধরে ততদিন হোটেল চালিয়ে যে টাকা জমেছে আর আজ যে পেয়েছে সেই দিয়ে সব ধার শোধ করে জিনিস ছাড়িয়ে নতুন তাঁবুর তলায় নতুন করে সার্কাস খুলবে।

৬২) সোনা টিয়ার পিশেমশাই বনে এসেছিলেন কেন?

উঃ সোনা টিয়ার পিসেমশাই পুলিশের বড়োসাহেব। তিনি নোটোমাস্টার আর ঘড়িওলাকে ধরতে বনে এসেছিলেন। তারা যে এখানে আছে তিনি এখবর জানতেন। সোনা-টিয়ার বাড়ি গিয়ে তিনি শোনেন যে তারা বনে পালিয়েছে। তখন পিসেমশাই আর সোনা-টিয়ার বাবা বনে গিয়ে দেখেন যে তারা নদীর ধারে ঘুমাচ্ছে। তখন বাপিকে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়ে পিসেমশাই সোনা টিয়ার কাছে রইলেন।

৬৩) পোস্টঅফিসের পিয়ন কীভাবে গর্ত থেকে উঠে এসেছিল ? 

উঃ সোনা ও টিয়া পোস্টাপিসের পিওনকে বাঘের গর্তে ফেলেছিল। কারণ তারা তাকে পেয়াদা ভেবেছিল। পিয়ন ধপাস করে গর্তের ভিতরে পড়ে থাকা তিনটে সত্যিকারের পেয়াদার উপর পড়েছিল। অনেক জেরা করবার পর পেয়াদারা ঠেলেঠুলে পিয়নকে গর্তের ওপরে তুলে দিয়েছিল।

৬৪) সোনা ও টিয়া দর্শকের মাঝে কী গান গাইলো ?

উঃ সোনা ও টিয়া দর্শকের মাঝে বড়ো আলোর নীচে দাঁড়িয়ে একটা নমস্কার করে হাত মেলে “ফুল কলি আসে অলি গুণগুণ গুঞ্জনে” গান গাইলো ও নাচতে লাগলো।

৬৫) দুরের ছাউনিতে কীসের শব্দ শোনা যাচ্ছে ? 

উঃ দূরের ছাউনিতে জানোয়াররা সুদ্ধ হয়ে ওঠার দেখান থেকে কুকুরের ডাক আর মাঝে মাঝে ঘোড়াদের পা ঠোকার শব্দ শোনা যাচ্ছিল।

৬৬) ঘড়িওলা মুখে চোজ লাগিয়ে কী বললো ?

উঃ ঘড়িওলা মুখে চোঙা লাগিয়ে সবাইকে বললো আজ আমাদের প্রিয় অধিকারীর জন্মদিন উপলক্ষে খেলা শেষ হলো। সবাই সাধু সাধু বলুন।

৬৭) সং খেলায় কী কী কাণ্ড করলো ? 

উঃ সং একগালে চুন আর একগালে কালি মেখে গাধার টুপি পরে একটার পর একটা ডিগবাজি খোলো। দড়াবাজির ছেলেরা যখন দোলনা থেকে লাকিয়ে নীচে নামছিল সে তখন লাকিয়ে উপরে ওঠার চেষ্টা করছিল। তারপর গান শেষ হালে সং পরপর পাঁচটা ডিগবাজি খেয়ে নীচ থেকে এক লাফে দোলনায় উঠে বড়ো করতাল দিয়ে হাততালি দিতে লাগল।

৬৮) মাকু কী কী করল ?

উঃ ঘড়িওলা মাকুকে যা বললো সে তাই করতে লাগলো। মাকু নাচল গাইল, কাঠের বাক্সে পেরেক ঠুকলো, মোড়লের সাইকেল চালাল, ভাঙা টাইপরাইটার দিয়ে ইংরাজিতে চিঠি লিখল ও ঘড়িওলার সঙ্গে কুস্তি করলো।

৬৯) মাকুর সঙ্গে পরির রানির বিয়ের ঘটনা লেখো।

উঃ পরিদের রানির খেলা শেষ হতে তাকে পিঠে নিয়ে দুই বড়ো বড়ো ঘোড়া আলোর নীচে এসে হাঁটু গেড়ে বসলো। অধিকারি পরিদের রানির হাত ধরে নামাল আর ঘড়িওলা মাকুকে রানির সামনে দাঁড় করাল। সং বেতের ঝুড়িতে দু গাছি মোটা গোড়েমালা আর বরের টোপর এনে রাখল। জোরে জোরে বাজনা বাজতে লাগলো, ফুল পড়তে লাগলো। এইভাবে মহা ধুমধামের সঙ্গে মাকু আর পরিদের রানির বিয়ে হয়ে গেল।

৭০) হোটেল মালিকের আসল পরিচয় কী ? 

উঃ হোটেল মালিকই হলো সার্কাসের নোটো অধিকারী।

৭১) সং কত টাকা পুরস্কার পেয়েছিল ? 

উঃ সং পাঁচ হাজার টাকা পুরস্কার পেয়েছিল।

৭২) পিয়নের নাম কী ছিল ? 

উঃ পিয়নের নাম ছিল ফেলারাম।

৭৩) মাকুর আসল পরিচয় কী ? 

উঃ মাকুর আসল পরিচয় হল তিনি সোনা-টিয়ার পিসেমশাই।

৭৪) সোনার পিসেমশাই জালে কেন এসেছিলেন ?

উঃ সোনার পিসেমশাই নোটো অধিকারী আর ঘড়িওয়ালাকে ধরতে ভালে এসেছিলেন।

৭৫) ঘড়িওলা মাকুর কান ধরে প্যাঁচাতে কী হলো ? 

উঃ মাকুর সুন্দর লালচে কোকড়া চুলসুদ্ধ মাথার খুলি কট করে বাক্সের ঢাকনির মতো খুলে গেল।

৭৬) সোনা পুঁটলি খুলে কী কী বের করলো ?

উঃ সোনাা পুঁটলি খুলে ফুটো জ্যামের টিন, কেরোসিন তেল ঢালবার কোঁদল আর বাপির কাজের ঘর থেকে আনা রবারের নল বের করলো।

৭৭) ঘড়িওলারা দুই ভাই মায়ের কাছে গিয়ে কী কী পেট ভরে খেতে চেয়েছিলো ?

উঃ ঘণ্ট, মোচা চিংড়ি আর দুধপুলি ।

৭৮) পোস্টমাস্টার কী বলেছিলেন ?

উঃ পোস্টমাস্টার বলেছিলেন সংবাবু লটারির টিকিট জিতেছেন। আপিসে টিকিট জনা দিলে সং পাঁচ হাজার টাকা পাবেন।

৭৯) গোলাপি মোড়ক থেকে কী বের হলো ?

উঃ গোলাপি মোড়ক থেকে সোনার মামনির সিঁদুর পরবার রূপোর কাঠি বের হলো।

৮০) বটতলায় গাছের ডালে কে বসে তাকে নামাতে বলে চেঁচাচ্ছিলেন ?

উঃ সোনা টিয়ার ঠামু চেঁচাচ্ছিলেন।

৮১) বটতলায় পুলিশ পেয়াদারা কী কাজে সাহায্য করছিলো ?

উঃ তারা ভজহরি আর বেহারিকে রান্নাবান্না ও খাবার জায়গা করতে সাহায্য করছিলো।

৮২) সোনা কীভাবে মাকুকে কাঁদাল ?

উঃ সোনা মাকুর কলকব্জার ফাঁকে সবচেয়ে উপরে জ্যামের টিন বসিয়ে তার তলায় কোঁদল দিয়ে মুখে রবারের নল লাগিয়ে নলের অন্য দিকটাকে মাকুর মুন্ডুর ভিতরে দুই চোখের মাঝখানে গুঁজে দিল। তারপর গেলাসের জলটুকু টিনে ঢেলে পট করে খুলির ঢাকনি বন্ধ করেই মাকুর নাকের টিপকল টিপে দিল। সঙ্গে সঙ্গে ঘুম ভেঙে উঠে মাকু কেঁদে ভাসিয়ে দিল।

৮৩) হোটেল মালিক হাসতে হাসতে ও কাঁদতে কাঁদতে কী বলেছিল ? 

উঃ সে বলেছিল পুলিসের ভয়ে ছদ্মবেশ ধরে ততদিন হোটেল চালিয়ে যে টাকা জমেছে আর আজ যে পেয়েছে সেই দিয়ে সব ধার শোধ করে জিনিস ছাড়িয়ে নতুন তাঁবুর তলায় নতুন করে সার্কাস খুলবে।

৮৪) সোনা টিয়ার পিশেমশাই বনে এসেছিলেন কেন ? 

উঃ সোনা টিয়ার পিসেমশাই পুলিশের বড়োসাহেব। তিনি নোটোমাস্টার আর ঘড়িওলাকে ধরতে বনে এসেছিলেন। তারা যে এখানে আছে তিনি এখবর জানতেন। সোনা-টিয়ার বাড়ি গিয়ে তিনি শোনেন যে তারা বনে পালিয়েছে। তখন পিসেমশাই আর সোনা-টিয়ার বাবা বনে গিয়ে দেখেন যে তারা নদীর ধারে ঘুমাচ্ছে। তখন বাপিকে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়ে পিসেমশাই সোনা টিয়ার কাছে রইলেন।

৮৫) পোস্টঅফিসের পিয়ন কীভাবে গর্ত থেকে উঠে এসেছিল ?

উঃ সোনা ও টিয়া পোস্টাপিসের পিওনকে বাঘের গর্তে ফেলেছিল। কারণ তারা তাকে পেয়াদা ভেবেছিল। পিয়ন ধপাস করে গর্তের ভিতরে পড়ে থাকা তিনটে সত্যিকারের পেয়াদার উপর পড়েছিল। অনেক জেরা করবার পর পেয়াদারা ঠেলেঠুলে পিয়নকে গর্তের ওপরে তুলে দিয়েছিল।

৮৬) সার্কাস কোথায় বসেছিল? 

উ: ঘাসজমির ওপর পুরোনো শিরীষ গাছের তলায় সার্কাসের আয়োজন করা হয়েছিল।

নিম্নের PDF LINK -টি শুধুমাত্র আমাদের Subscribers -দের জন্য। সপ্তম শ্রেণির বাংলা বিষয়ের সাবস্ক্রিপশন নিতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথেঃ What’s App: 7001880232 

সপ্তম শ্রেণির মাকু উপন্যাসের প্রশ্ন উত্তর

সপ্তম শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক নোট দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

সপ্তম শ্রেণির বাংলা প্রশ্নের উত্তর

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: কপি করার প্রচেষ্টা করবেন না !
Scroll to Top