ভূমিরূপ গঠনকারী প্রকৃয়া MCQ প্রশ্নের উত্তর । একাদশ শ্রেণির প্রথম সেমিস্টার ভূগোল
একাদশ শ্রেণির প্রথম সেমিস্টার প্রদান করতে চলা শিক্ষার্থীদের জন্য WBNOTES.IN ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে বিষয় হিসেবে ভূমিরূপ গঠনকারী প্রকৃয়া MCQ প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা একাদশ শ্রেণির ভূগোল প্রথম সেমিস্টার -এর অন্তর্ভুক্ত ভূমিরূপ গঠনকারী প্রকৃয়া অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ MCQ প্রশ্নের উত্তরগুলি পড়তে পারবে। একাদশ শ্রেণির ভূগোল প্রশ্নের উত্তর -গুলি অনুশীলনের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের পরীক্ষার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে।
ভূমিরূপ গঠনকারী প্রকৃয়া MCQ প্রশ্নের উত্তর । একাদশ শ্রেণির প্রথম সেমিস্টার ভূগোল :
১) ভূমিরূপ গঠনকারী প্রকৃয়াকে প্রধানত ভাগ করা যায় – দুই ভাগে
২) অন্তর্জাত প্রকৃয়া সংগঠিত হয় – দুই ভাগে
৩) অন্তর্জাত প্রকৃয়ার অন্তর্গত হল – গিরিজনি আলোড়ন
৪) অন্তর্জাত বল ভূপৃষ্ঠে কাজ করে যেভাবে – উল্লম্বভাবে ও অনুভূমিকভাবে
৫) মহীভাবক আলোলড়েন সঙ্গে যক্ত নয় – ভঙ্গিল পর্বত
৬) গিরিজনি আলোড়নের সঙ্গে যুক্ত – ভঙ্গিল পর্বত
৭) ভূমিরূপ গঠনে মুখ্য ভূমিকা পালন করে – পার্থিব প্রকৃয়া
৮) ধীর আলোড়নের ফলে ঘটে – ভঙ্গিল পর্বত ও চ্যুতি
৯) পর্যায়ন শক্তি বলা হয় – বহির্জাত বলকে
১০) যে ভূয়ালোড়নে কোমল শিলাস্তরে সংনমনের সৃষ্টি হয় – গিরিজনি
১১) ভূমিকম্প যে ধরণের আলোড়ন – আকস্মিক
১২) যে শক্তিকে ভূত্বক পরিবর্তক শক্তি বলা হয় – অন্তর্জাত
১৩) অভ্যন্তরীণ শক্তির উৎস হল – ক্ষুদ্ধমন্ডলের উষ্ণতার চলন
১৪) বহির্জাত শক্তির ফলে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল – গ্রাবরেখা
১৫) ব্যাপক মহাদেশ জুড়ে সংঘটিত হয় – মহীভাবক আলোড়ন
১৬) গ্রিক শব্দ ‘epeiros’ এর অর্থ হল – মহাদেশ
১৭) সংনমন ও টান যে ভূয়ালোড়নে লক্ষ্য করা যায় – গিরিজনি
১৮) গ্রিক শব্দ ‘oros’ এর অর্থ – পর্বত
১৯) যে আলোড়নের ফলে ভূপৃষ্ঠে স্তুপ পর্বতের সৃষ্টি হয় – মহীভাবক
২০) মহীভাবক আলোড়নের ফলে উত্তর আমেরিকায় যে উপসাগরের সৃষ্টি হয়েছে – হাডসন
২১) গিরিজনিউ আলোড়নে শিলাস্তরে যা সৃষ্টি হয় – ভাঁজ
২২) অন্তর্জাত শক্তির উদাহরণ হল – অগ্ন্যুদ্গম
২৩) বহির্জাত প্রকৃয়ায় শক্তির মূল উৎস হল – সূর্য
২৪) বহির্জাত প্রকৃয়ার ফলে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল – ক্ষয়জাত পর্বত
২৫) শক্তিশালী ভূ-অভ্যন্তরীণ শক্তিটি হল – ভূমিকম্প
২৬) চ্যুতি সৃষ্টির মূল কারণ – মহীভাবক আলোড়ন
২৭) হিমালয় পর্বতমালা যে প্রকৃয়ায় সৃষ্টি হয়েছে – গিরিজনি
২৮) যে ভূ-আলোড়নে ভূ-ত্বকের উত্থান পতন ঘটে – মহীভাবক
২৯) যে প্রকৃয়ায় বিচূর্ণীকৃত এবং বিয়োজিত শিলাস্তর স্বস্থানেই অবস্থান করে – আবহবিকার
৩০) একটি ধীর ভূ-গাঠনিক প্রকৃয়া হল – সমস্থিতি
৩১) গ্রিক শব্দ ‘Tecton’ এর অর্থ হল – গঠন করা
৩২) ভূমধ্যসাগরের আলোকস্তম্ভ নামে পরিচিত – স্ট্রম্বোলি
৩৩) সবচেয়ে বেশি সংখ্য আগ্নেয়গিরি রয়েছে – জাপানে
৩৪) সংকীর্ণ নদীর ন্যায় লাভাপ্রবাহকে বলে – পা-হো-হো
৩৫) ২০১৩ সালে মেক্সিকোর যে আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত হয় – পোপোক্যাটেপেটল
৩৬) পৃথিবীর সর্বোচ্চ আগ্নেয়গিরিটি হল – মৌনালোয়া
৩৭) যে শ্রেণির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে ডেকানট্র্যাপ গঠিত হয়েছে – বিদার
৩৮) ভূপৃষ্ঠের উপর দিয়ে লাভা প্রবাহিত হলে তাকে বলে – লাভা
৩৯) জাপানের ফুজিয়ামা যে ধরণের আগ্নেয়গিরির উদাহরণ – সুপ্ত
৪০) ম্যাগমার ঊর্ধমুখী প্রবাহকে বলে – প্লিউম
৪১) ম্যাগমার প্রধান উপাদান হল – সিলিকা
৪২) ভারতের একমাত্র জীবন্ত আগ্নেয়গিরি হল – ব্যারেন
৪৩) ইতালির একটি অবিরাম আগ্নেয়গিরির উদাহরণ হল – ভিসুভিয়াস
৪৪) যে আগ্নেয়গিরি থেকে শুধু প্রচুর জলীয় বাষ্প ও অন্যান্য গ্যাসীয় পদার্থ নির্গত হয় তাকে বলে – ফিউমারোল
৪৫) যে আগ্নেয়গিরি থেকে প্রধানত CO2 নির্গত হয়, তাকে বলে – মফিটি
৪৬) যে নলের মধ্য দিয়ে ম্যাগমা ভূপৃষ্ঠে বেরিয়ে আসে তাকে বলে – আগ্নেয় গ্রীবা
৪৭) পৃথিবীর উচ্চতম ও জীবন্ত আগ্নেয়গিরি হল – কটোপাক্সি
৪৮) বিদার অগ্নুৎপাতে যে প্রকৃতির লাভা নির্গত হয় – ক্ষারকীয়
৪৯) লাভা থেকে সৃষতি হয় – কৃষ্ণমৃত্তিকা
৫০) দাক্ষিণাত্যের মালভূমি সৃষ্টি হয়েছে – বিদার অগ্নুৎগমের ফলে